খোঁজ – শফিউদ্দিন সরদার – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ শফিউদ্দিন সরদার
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৮২
খোঁজ – বইটির এক ঝলকঃ
অপেক্ষাকৃত একটু দূরে এলাকা থেকে ফিরে আসার পথে এক পেট্রোল পাম্পের এক পাশে গাড়ি থামালো জামালউদ্দীন প্রিন্স। এরপর পেছনের সীটে উপবিষ্টা আলেয়া বেগম আলোর দিকে “আচ্ছা ম্যাডাম—” বলে তাকিয়েই সে সংবিত্ হারিয়ে ফেললো এবং নিমেষ খানেক তাকিয়ে থাকার পর চমকে উঠে সশব্দে “সরি” বলে ফিরিয়ে নিলো মুখ ।
ঘটনাঃ আলেয়া বেগম আলো তখন ঢাকাসহ গোটা বোরকাটাই মাথা থেকে নামিয়ে উদোম হয়ে বসেছিলো। গোটা মুখ-মাথা তো বটেই আলোর বুকেরও কিঞ্চিৎ অংশ উন্মুক্ত হয়েছিলো। আলোর এই অতুলনীয় সৌন্দর্যে নজর পড়ায় অনেকটা অজ্ঞাতেই অভিভূত নয়নে সে দিকে নিমেষ খানেক চেয়ে রইলো প্রিন্স। এরপর হুঁশ ফিরে আসতেই সশব্দে “সরি” বলে উঠলো।
হুঁশ ফিরে এলো আলেয়া বেগম আলোরও। বোরকা তুলে মাথার উপর দিতে দিতে বললো- কি হলো প্রিন্স? ভুৎ দেখার মতো এমন চমকে উঠলে যে? জবাবে অন্যদিকে মুখ রেখে প্রিন্স বললো- না মানে, আমি কি জানি ম্যাডাম যে, আপনি বোরকা নামিয়ে ও রকম উদোম্ হয়ে বসে আছেন!
ঃ থাকবো না? যে গরমের গরম! গা-মাথা একদম ঘেমে গেছে।
ঃ কিন্তু তাতে তো আমি গুনাহগার হলাম ।
ঃ তুমি গুনাহগার হলে?
ঃ হলাম না? তাকিয়েই আমি আপনাকে দেখার লোভ সামলাতে পারলাম না। অনেকটা অজ্ঞাতেই পলক খানেক আমি চেয়ে রইলাম আপনার দিকে। যা দেখলে চোখ ফেরানো যায় না, আপনার সেই সৌন্দর্য আপনি খোলা, রাখবেন কেন?
ঃ ওরে বাপরে! তোমাকে নিয়ে তো বড় মুস্কিল হলে দেখছি। গরমে জান বাঁচেনা আমার আর একজন আমার মুখ দেখলেই তুমি গুনাহগার হয়ে যাবে ভেবে আমি ছালা-কম্বল জড়িয়ে মুখ ঢেকে থাকবো?
ঃ ম্যাডাম!
ঃ ওতে কিছু হবে না। গুনাহ্গার হওয়ার এতে কিছু নেই। একসাথে সব সময় চলাফেরা করবো আর তুমি আমার মুখ মন্ডল একবারও দেখতে পাবে না, এটা কি হয়? ওসব সুঁচিবাঈ ত্যাগ করো।
ঃ কিন্তু
ঃ কিন্তুর কিছু নেই। কি বলছিলে, বলো?
ঃ পেট্রোল নিতে হবে। কতখানি নেবো?
ঃ তিন চার লিটার নাও। তার বেশী তো লাগার কথা নয় ।
ঃ জি-জি। তাহলে তিন লিটারই নিই।
ঃ তাই নাও ৷
প্রিন্স গাড়ি থেকে নেমে গেলো। আলেয়া বেগম আবার মুখ-মাথা থেকে নামিয়ে ফেললো বোরকা ।
জায়গাটা পেট্রোল পাম্প। সৎ অসৎ কয়েক শ’লোকের ভিড় সেখানে। গাড়ির জানালার কাঁচ নামানো থাকায়, সে দিকে তাকিয়ে কয়েকজন খন্নাস মার্কা যুবক না-না কথা বলতে লাগলো। একজন বললো— এই দ্যাখ দ্যাখ, একদম টাকা ছানা। ইশ! এমন ছানা বেড়ালে খাবে রে!
দ্বিতীয় জন বললো- তো কি করছি?
প্রথমজন বললো— বেড়ালে খাবে আর আমরা বসে আঙ্গুল চুবো? কভি নেহি। একদম লাওয়ারিশ মাল। গাড়িতে কেউ নেই। চল্ পাত্তা লাগাই দ্বিতীয়জন বললো- লা-ওয়ারিশ নয়, লা-ওয়ারিশ নয়। ঐ দ্যাখ, আমাদের দিকে কেমন চোখ করে তাকাচ্ছে।
ঃ এ্যা! তাইতো রে! কে ওটা?
ঃ ড্রাইভার। ও-ই তো গাড়ি থেকে নেমে এলো।
ঃ যা ব্বাবা! এটাও তো আর এক খাশা মাল ।
ঃ তো আর বলছি কি? এবার বুঝে দ্যাখ, বিড়ালে নয়, খাশা মালেই খাশা ছানা খাচ্ছে।
ঃ তা তো মনে হচ্ছে।
ঃ বেছে বেছে ড্রাইভারও রেখেছে একদম যুৎসই ।
ঃ হোক যুৎসই । শালা চাপ্ একটা নেবোই । এই তোরা আয়তো দেখি-
প্রথম জন অন্য কয়েকজন সঙ্গীকে ডেকে নিয়ে গাড়ির জানালার কাছে দৌড়ে এলো। এদের কথাবার্তা মি: প্রিন্স সবই শুনতে পেলো। কিন্তু পাম্পের চারপাশে নানাজনের গোলমালের কারণে একটা কথাও আলোর কানে পড়লো না। প্রিন্সের পেট্রোল নেয়া শেষ হয়ে গিয়েছিলো। দুবৃত্তেরা এসে খোলা জানালার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলে আলো বেগম “এই কে তোমরা? কে তোমরা? বলে ভীতকণ্ঠে আওয়াজ দিয়ে উঠলো। এই সময় প্রিন্স এসে দ্রুত গাড়িতে উঠতে উঠতে বললো— জানালা বন্ধ করে দিন ম্যাডাম, বন্ধ করে দিন-
– বলেই ক্ষিপ্র হস্তে গাড়ি ষ্টার্ট দিল প্রিন্স। পেট্রোল পাম্প থেকে গাড়ি সরে এলে আলেয়া বেগম বললো- ঘটনা কি মি: প্রিন্স? ওরা কি খারাপ লোক? প্রিন্স বললো— এখনও বুঝতে পারেননি ম্যাডাম? ওরা জাত শয়তান। খন্নাস লোক ।
ঃ তাই তুমি দ্রুত গাড়িতে ছুটে এলে?
ঃ না, আগে গাড়িতে আসতাম না। কিন্তু আমার হাত একদম খালি। একটা লাঠি হাতে থাকলেও, আগে ঐ শয়তানদের দুরমুশ করে দিয়ে তবে এসে গাড়িতে উঠতাম ।
ঃ তাই?
ঃ অবশ্যই। শয়তানদের এতবড় সাহস! দিনে দুপুরে গাড়িতে হামলা! ঃ প্রিন্স্ ।
: এবার বুঝতে পারছি, কোথাও বেরুতে হলে লাঠি একখানা থাকতেই হবে সাথে। খালি হাতে বাইরে বেরোনো যাবে না ।
ঃ লাঠি হাতে থাকলেই তুমি দুর্বৃত্তদের শায়েস্তা করতে পারবে?
ঃ প্রাথমিক ধাক্কাটা তো সামাল দিতে পারবো। আপনাকেও আবার বলি ম্যাডাম, পথেঘাটে এভাবে বেআব্রু হবেন না। গা-মাথা-মুখ এভাবে খুলে রাখবেন না। গুনাহর ভয় থাকা সত্ত্বেও আমি যে মুখ দেখলে বেখেয়াল হয়ে যাই, খন্নাসেরা সে মুখ দেখলে চুপ্ থাকতে পারে না। আপনি বেআব্রু হয়েছিলেন আর ওখানকার গুণ্ডা বদমায়েসরা আপনাকে দেখামাত্র উতলা হয়ে উঠে ছিলো আর নানা মন্তব্য করছিলো। শেষ পর্যন্ত নিজেদের সামলাতে না পেরে ঐ তো দেখলেন, গাড়ির উপর কেমন হামলা করেছিলো।
ঃ ও মাগো! কি বিপদ থেকে বেঁচে গেলাম আজ! আর এমনটি হবেনা। ঃ খেয়াল থাকে যেন ম্যাডাম। সৎ অসৎ যে-ই হোক, সুন্দর জিনিস চোখে পড়লে তারা সে দিকে তাকাবেই।
ঃ তাই-তাই। এবার বুঝতে পারছি।
কথা বলতে বলতে অল্পক্ষণের মধ্যেই বাড়িতে ফিরে এলো তারা।
গাড়ি গ্যারেজে রেখে জামালউদ্দীন প্রিস্ বাসায় গিয়ে খাওয়া দাওয়া করলো এবং বিকেলে ফের আলেয়া বেগমদের বাড়িতে এলো আলো ম্যাডাম আর কোথাও যাবে কিনা তা জানার জন্যে। ড্রইং রুমের কাছে আসতেই সে শুনতে পেলো আলেয়া বেগম আলো অবিরাম ডাকছে— আসকান—আবেদ-মনতাজ আলী জামালউদ্দীন প্রিন্স কাছে এগিয়ে এসে বললো- কি কাজ ম্যাডাম? এদের এত ডাকছেন যে?
প্রিন্সকে দেখেই আলো ম্যাডাম বললো- এই যে, মি: প্রিন্স এসেছো? বেশ ভালোই হলো। তুমি আমার কাজটা করো তো। আব্বা সে সবগুলোকে কোন্ চুলোয় পাঠিয়েছেন— তা তিনিই জানেন। আমি ডেকে ডেকে হয়রান হয়ে গেলাম, তবু কারো কোনো সাড়া শব্দ নেই। তুমি কাজটা করোতো?
ঃ কি কাজ ম্যাডাম?
ঃ মুচির দোকানে যেতে হবে। স্যান্ডেল জুতা ঠিক করে আনতে হবে। ঃ স্যান্ডেল জুতা?
ঃ হ্যাঁ। হাতের কাছে লোক নেই, অথচ সন্ধ্যার সময়ই আমার দরকার। তুমি পারবে না?
ঃ তা আপনি বললে আর না পারার কি আছে? দিন সেগুলো।
ঃ তুমি এখানে দাঁড়াও, আমি আনি
আলো বেগম বাড়ির মধ্যে গেলো এবং ব্যাগভর্তি জুতা-স্যান্ডেল এনে মেঝেতে ঢেলে ফেলে বললো- এগুলো ঠিক করতে হবে।
সবগুলোই মেয়েছেলের অর্থাৎ আলেয়া বেগম আলোর জুতা স্যান্ডেল। প্রিন্স বললো— এর কোনোটার কি করতে হবে ম্যাডাম?
আলেয়া বেগম বললো- এই যে, এটা আমার বাইরে যাওয়ার স্যান্ডেল। এর ফিতা ছিঁড়ে গেছে। ফিতা লাগিয়ে আনবে। এটা আমার কলেজে যাওয়ার জুতা। ময়লা-মাটি লেগে বিশ্রী হয়ে গেছে। এটা সাফ করে কালি করতে বলবে। আর এই যে বাড়িতে পরা দুইতিন জোড়া স্পঞ্জের স্যাণ্ডেল। এই দুইজোড়া বাড়ির কাজের মেয়েরা পরে। এগুলোর ফিতেও ছিঁড়ে গেছে। সবগুলোতেই নতুন ফিতে লাগিয়ে আনবে।
: জি আচ্ছা ম্যাডাম ।
ঃ রাস্তাঘাটের ফালতু মুচির কাছে যাবে না। একদম মেন রোডে বসা এক্সপার্ট মুচির কাছে যাবে। বুঝেছো?
ঃ জি ম্যাডাম, জি।
ঃ তো যাও, কাজটা তাড়াতাড়ি করে, নিয়ে এসো।
ব্যাগ হাতে নিয়ে চলে গেলো প্রিন্স। কাজটা সেরে নিয়ে যখন সে ফিরে এলো, তখন বেলা অনেকখানি পড়ে গেছে। বাপ্বেটি দুইজন তখন ড্রইংরুমে কথাবার্তা বলছিলেন। এই সময় প্রিন্স ফিরে এলে, বাপ জহির উদ্দীন চৌধুরী সাহেব বললেন- আরে কে? মি: প্রিন্স না?
বেটি আলেয়া বেগম বললো- কি আব্বাজান, ওকে একটা কাজে পাঠিয়েছিলাম।
ঃ কাজে? তা মি: প্রিন্স, হাতে ব্যাগ্ দেখছি, ব্যাগে করে কোথা থেকে কি নিয়ে এলে?
মি: প্রিন্সকে লক্ষ্য করে প্রশ্ন করলেন চৌধুরী সাহেব। জনাবে প্রিন্স বললো- বাজার থেকে হুজুর। মুচির দোকান থেকে জুতা স্যাণ্ডেল সারিয়ে আনলাম । তড়াক্ করে মাখা তুলে চৌধুরী সাহেব বললেন- জুতা – স্যাণ্ডেল মানে? কার জুতা স্যান্ডেল?
আলেয়া বেগম বললো- আমার আব্বাজান। বাড়ির কাজের মেয়েদেরও কয়েক জোড়া স্পঞ্জের স্যাণ্ডেল ওর ঐ ব্যাগের মধ্যে আছে।
বিপুল বিস্ময়ে চৌধুরী সাহেব বললেন- আর তুমি এই মি: প্রিন্সকে দিয়ে সেগুলো সারিয়ে আনলে?
: জি আব্বাজান। চাকর বাকরদের কাউকেই ডেকে পেলাম না তো— ঃ তাই এই ছেলেকে দিয়ে তাদের কাজটা করিয়ে নিলে?
ঃ জি-জি।
: খামুশ। তোমার জ্ঞান গম্মি কবে হবে বলোতো আলো? ভাগ্যের মারপ্যাচে দুর্দিনে পড়েছে বলে এই রকম সুদর্শন, পরিচ্ছন্ন আর ঈমানদার ছেলের দ্বারা ওদের কাজটা করিয়ে নিলে? বিবেকের দংশন তোমার থাক বা না থাক, গুনাহর ভয়ও কি তোমার নেই?
থতোমতো খেয়ে আলেয়া বেগম বললো- এ্যা। আমি কি তাহলে ভুল করেছি আব্বাজান?
চৌধুরী সাহেব রুষ্ট কণ্ঠে বললেন- সেটা বোঝার বয়স তোমার কবে হবে? শুধু খানিকটা লেখাপড়া জানলে তুমি পাত্তা পেতে না যার কাছে, তাকে তুমি লাগিয়ে দিয়েছো কামিন- ময়ূদুরের কাজে। তোমার গাড়ি চালায়, সেইটেই যথেষ্ট। তার চেয়েও ছোট কাজে লাগাকে বিবেকে তোমার বাধলো না?
ঃ আব্বাজান!
: কি বলবো! শুধু লেখাপড়াটাই নেই। নইলে, রূপ, গুণ, আদব, আক্কেল, ঈমান — সবকিছুই যার মধ্যে হাজারটা ভদ্দর লোকের চেয়ে শতগুণে অধিক পরিমাণে আছে, তাকে দিয়ে গাড়ি চালিয়ে নেয়াটাও বিবেক সম্মত নয়। তাকে কিনা—
কথা আটকে গেলো চৌধুরী সাহেবের গলায়। ক্ষোভে তিনি মৃদু মৃদু কাঁপতে লাগলেন। আলেয়া বেগম বললো- আমাকে মাফ করে দিন আব্বাজান। আমার ভুল হয়ে গেছে।
চৌধুরী সাহেব প্রত্যয়ের সাথে বললেন— একটু বেশী পরিমাণে লেখাপড়া জানতো যদি, তাহলে তোমার চেয়েও অনেক বড় ঘরের আর বেশী সুন্দরী মেয়ে একটু পাত্তা পাওয়ার জন্যে ওর পিছে পিছে চরকীর মতো ঘুরতো, বুঝলে?
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!