গুনাহগার – শফিউদ্দিন সরদার – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

গুনাহগার – শফিউদ্দিন সরদার – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ শফিউদ্দিন সরদার

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১৪৭

গুনাহগার – বইটির এক ঝলকঃ

কোনভাবে যদি মানিক বাবাজীকে ক্ষুব্ধ বা নাখোশ করো, তাহলে কিন্তু তোমার আব্বাজান বেজায় গোস্বা হবেন তোমার ওপর। তোমার আচরণে মানিক বাবাজী যদি রাগ করে চলে যায় আমাদের বাড়ি থেকে তাহলে কিন্তু তোমার আব্বাজান শয্যা নেবেন শোকে-দুঃখে- স্মরণ রাখবে সব সময়। অবশ্য অবশ্যই স্মরণ রাখবে।
—এ কথাটা
নির্ঘাত এমনটি যে ঘটতেই পারে, শুধু তার আব্বাজানই নয়, মমতাজ উদ্দীন মানিক বাবু রাগ করে চলে গেলে তার আম্মাজানও যে শয্যা নেবেন… সেটা মানিক বাবুর প্রতি এঁদের খাতির যত্নের বহর দেখে জহুরা জেসমিন আগেই বুঝে নিয়েছে। তাই আর পরিহাস করে নয়, জহুরা জেসমিন এবার সতর্ক কণ্ঠেই বললো, না না, আব্বাজান শয্যাশায়ী হবেন, এমন কাজ কখনো আমি করবো না।
মমতাজ উদ্দীন মানিক মিয়ার প্রতি পিতা-মাতার সেবাযত্নের সৃষ্টিছাড়া আতিশয্য দেখে জহুরা জেসমিন প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেল যে, তার আচরণে নাখোশ হয়ে এ লোকটি মানে এই মমতাজ উদ্দীন মানিক এ বাড়ি ছেড়ে চলে গেলে স্রেফ শয্যা নেয়াই নয়, নির্ঘাত হৃদয়ন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তার পিতা-মাতা দুজনই ইহধাম ত্যাগ করবেন। গৃহে এই অবশ্যম্ভাবী অঘটন এড়িয়ে যাওয়ার প্রয়োজনেই জহুরা জেসমিন মানিক বাবুর সাথে কোন দুর্ব্যবহার না করে অনেকটা মিল দিয়েই চলতে লাগলো। অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে কথাবার্তা বলতে লাগলো মানিক বাবুর সাথে, ওঠাবসাও করতে লাগলো বাড়ির আর পাঁচজনের সাথে ওঠাবসা করার মতো করেই। কোন রকম মাখামাখি করতে না গেলেও দৃষ্টিকটু হয় তার সাথে মেলামেশার মধ্যে এমন কোন দূরত্ব বা ব্যবধান সে সৃষ্টি করতে গেল না । কলেজে চলে গেলেই এ নাটকের আপসে আপ পরিসমাপ্তি ঘটবে, এটা ভেবেই জহুরা জেসমিন এই পথ বেছে নিলো ।
মেয়ের এ আচরণ দেখে নিশ্চিন্ত হলেন জহুরা জেসমিনের পিতামাতা দুজনই। তাঁরা হৃষ্টচিত্তে ধরে নিলেন, জহুরা জেসমিনের অবশেষে দিব্যদৃষ্টি খুলেছে। মানিক বাবুর মতো এমন কোটিপতির ছেলেকে হাতছাড়া করাটা যে নিদারুণ মূর্খতা, এটা অবশেষে বুঝতে পেরেছে জহুরা। বুঝতে পেরেছে, জীবনের সুখ-শান্তির জন্যে চেহারাটাই বড় নয়, অর্থটাই বড়। মমতাজ উদ্দীন মানিককে বিয়ে করতে তার যে আর কোন আপত্তি নেই, মমতাজ উদ্দীন মানিকের সাথে তার এই স্বচ্ছন্দ মেলামেশা দেখেই তাঁদের কাছে এটা স্পষ্ট হয়ে উঠলো ।
মেলামেশাটা খুবই স্বাভাবিক হয়ে ওঠায় মানিক বাবু আর জহুরা জেসমিনের মধ্যে আর কোন সংকোচ বা জড়তা রইলো না। ওদিকে আবার সালাউদ্দীন একজন গৃহশিক্ষক। আফাজ-হাফিজের মাস্টার। সবাই তাকে মাস্টার সাহেব বলে সম্বোধন করে। এতে করে মানিক বাবু তাকে যতটা হেনস্তা করতে চেয়েছিলেন ততটা সুযোগ আর তার রইলো না । কারণ সালাউদ্দীনকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতে দেখলে চাকর-নফরসহ এ বাড়ির অনেকেই নাখোশ হয়, বিশেষ করে জহুরা জেসমিন নাখোশ হয় সবার চেয়ে অধিক। এ ব্যাপারে সে মানিক বাবুকে কড়া হুঁশিয়ারী দিয়েছে একাধিকবার। এর ফলে মানিকবাবু এখন খামোশ হয়ে গেছে।
মানিক বাবুর লক্ষ সব সময়ই স্থির। জহুরা জেসমিনের না-পছন্দ কোন কাজ কখনোই করতে পারেন না তিনি। কারণ সুস্পষ্ট, জহুরা জেসমিন বেঁকে বসলে তার পরিকল্পনাটা গোটাই বানচাল হয়ে যাবে। জহুরা জেসমিনের রূপটা হাত ছাড়া হলে তেমন দুঃখ নেই, কিন্তু জহুরা জেসমিনের বাপের রূপাগুলো হাত ছাড়া হলে আকাশ ভেঙে পড়বে তার মাথায়। হাতের মধ্যে পাওয়া ধন হারাতে তিনি রাজী নন কখনো। তাই, সালাউদ্দীনের সাথে মেলামেশাটা তিনিও এখন সহজ করে ফেলেছেন। মুনিব আর কর্মচারীর মধ্যে যে দূরত্বটা থাকে, সেটা বজায় রেখে মানিক বাবু এখন সালাউদ্দীনের সাথে সহজভাবে মেশেন। সময় সময় গল্প, আলাপ আর হাসি-ঠাট্টাও করেন।
এক বিকেলবেলা এমনই একটা গল্প, আলাপ আর হাসি-ঠাট্টার আসর বসেছিল জহুরাদের অন্দর মহলের আঙিনায়। চাপর্বকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছিল এই গল্প, আলাপ ও হাসি-মস্করা। আঙিনার মাঝখানে একটা টেবিল আর টেবিলের চারপাশে কয়েকখানা চেয়ার পেতে চা পানপর্ব চলছিল। টেবিলটাকে ঘিরে চেয়ারে বসেছিলেন মানিক বাবু, জহুরা জেসমিন ও জামাল মিয়া। চাকর কদম আলী চা-পানি সরবরাহ করছিল। টেবিলের পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিল সালাউদ্দীন। জহুরা জেসমিন তাকে চেয়ারে বসার জন্যে আহ্বান জানালেও সালাউদ্দীন সাড়া দেয়নি সে আহ্বানে ।
রসালো এক প্রসঙ্গ নিয়ে তখন জমে উঠেছে হাসাহাসি। সে হাসিতে যোগ দিয়েছে চায়ের টেবিল ঘিরে উপস্থিত সকলেই। জামাল মিয়া হাসতে হাসতে এক সময় মানিক বাবুকে প্রশ্ন করলো, তা মানিক মিয়া, আমার একটা কথার জবাব দাও দেহি?
হাসি তখন তুঙ্গে। মানিক বাবু সেই হাসির মধ্যেই নিমজ্জিত ছিলেন বলে জামাল মিয়ার আহ্বানে কোন সাড়া-শব্দ করলেন না। ক্ষুব্ধ হলো জামাল মিয়া। কণ্ঠ এবার সপ্তমে তুলে দিয়ে বললো, আরে ও মানিক মিয়া? মানিক মিয়া? কতাড়া আমার হুনতেই পাইলেন না নাকি?
রুষ্ট হলেন মানিক বাবু। হাসি থামিয়ে তিনি রাগত স্বরে বললেন, আরে কি মিয়া মিয়া করছেন? আমার নামটাই এখনো রপ্ত করতে পারেননি? মাথায় কি কেবলই ষাঁড়ের গোবর?
জামাল মিয়া ঘাবড়ে গিয়ে বললো, জি?
মানিক বাবু বললেন, আমার নাম মানিক মিয়া নাকি?
তয়?
আমার নাম মমতাজউদ্দীন মানিক ওরফে মানিক বাবু। সবাই আমাকে মানিক বাবু বলে আর ঐ মানিক বাবু নামটাই আমার অধিক পছন্দ । ও, আপনারে তাহলে মানিক বাবু বলতে অইবো? মানিক মিয়া নয়। ফের মিয়া বলায় আবার জ্বলে উঠলেন মানিক বাবু। আবার ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বললেন, খবরদার! আমার নামের সাথে ঐ মিয়া-মৌলভী যোগ করবেন না কখনো। ওসব আমি একদম পছন্দ করিনে। এতবার বলছি আমার নাম মানিক বাবু। মানিক বাবু বলতে কি কষ্ট হয়?
জামাল মিয়া ক্ষুণ্ণ কণ্ঠে বললো, না, তা অইবো ক্যান? তয় মুসলমান মানুষের নামের সাথে ঐ মিয়াটাই চলে কি না, বাবুটা চলে না। বাবু বললে কেমন যেন ভিনজাত, ভিনজাত মনে অয় ।
কেমন মনে হয়, সে ব্যাখ্যা আমার দরকার নেই। আমাকে ডাকলে মানিক বাবু বলে ডাকবেন, ব্যস্ !
তয় তাই-ই অইবো, আপনি যা চাইবেন তাই-ই অইবো। জহুরা জেসমিনের আব্বা ও আম্মা নিকটেই বারান্দায় বসে ছিলেন। এদের এই বাক-বিতণ্ডার মধ্যেই জহুরা জেসমিনের আব্বা তাড়াতাড়ি নেমে এলেন বারান্দা থেকে। জহুরা জেসমিনের কাছে এসে তিনি ব্যস্ত কণ্ঠে বললেন, ওহো জহুরা, একটা কথা বলতে আমি ভুলেই গেছি। তোমাদের এখনই উঠতে হবে। চা খাওয়াটা শেষ করো তাড়াতাড়ি ।
জহুরা জেসমিন মুখ তুলে প্রশ্ন করলো, উঠতে হবে মানে?
আব্বা অর্থাৎ মীর সাহেব বললেন, তোমাদের এখনই ঐ ঠিকাপাড়া সোনারের বাড়িতে যেতে হবে। গতকালই যেতে হতো, কিন্তু আমি ভুলে যাওয়ায় তোমাকে বলা হয়নি সে কথা।
সোনারের বাড়িতে! কেন?
ওখানে তোমার কিছু গহনা গড়ানোর অর্ডার দিয়ে এসেছি। সোনার পরিমাণ নির্ধারণ করে দিয়ে কিছুটা পেমেন্টও করে এসেছি আমি। শুধু ডিজাইনটা ঠিক করে না দেয়ার জন্যে সোনার কারিগরেরা কাজটা শুরু
করতে পারছে না ৷
ডিজাইন ঠিক করে দিতে হবে?
হ্যাঁ হ্যাঁ, তাড়াতাড়ি তা দিতে হবে। ঐ কারিগররা বড় ব্যস্ত মানুষ । অন্য কাজ ধরলে দেড়-দুই সপ্তাহেও আর আমাদের কাজে হাত দিতে
পারবে না।
তাহলে কি করতে বলছেন?
তোমাদের এখনই ঐ ঠিকাপাড়ার সোনারের বাড়িতে যেতে হবে। গিয়ে ডিজাইন বইয়ে হরেক রকম ডিজাইন আছে, তা দেখে পছন্দ মতো অর্ডার দিয়ে এসো। যাও ওখানে।
ঐ ঠিকাপাড়ায়? তা ঠিকপাড়ায় কেন? আমাদের গাঁয়ের পশ্চিম পাড়াতেও তো সোনারের বাড়ি আছে। সেখানে না দিয়ে আপনি ঠিকাপাড়ায় অর্ডার দিয়ে এলেন কেন?
মীর সাহেব উৎসাহভরে বললেন, টিকাপাড়ার কারিগরেরা খুবই এক্সপার্ট কারিগর। বড় চমৎকার হাতের কাজ ওদের। তাই দূর-দূরান্তের মানুষ এসেও ওদের কাছ থেকে গহনা গড়িয়ে নিয়ে যায়। তা ছাড়া সৎ ব্যবসায়ী হিসাবেও বেশ সুনাম আছে ওদের। আমাদের ও পাড়ার স্বর্ণকারটা ততটা দক্ষ কারিগর নয়। খুব সুন্দর গহনা গড়ানোর তাদের তেমন অভিজ্ঞতা নেই। ওদিকে আবার তার সততা নিয়েও যথেষ্ট সন্দেহ আছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে এক রত্তি সোনা চুরি সে করবেই—একথা অনেকেই বলে। তাই নাকি?
গহনাগুলো নিপুণ হাতে গড়ে নেয়ার জন্যেই ঐ ঠিকাপাড়ায় অর্ডার দিয়ে এসেছি। তুমি যাও, গিয়ে প্রতিটি সেটের ডিজাইনটা পছন্দ করে দিয়ে এসো। ওদের কাছে ডিজাইনের প্রচুর বই আছে।
তা কথা হলো…!
কথা হলো নয়। এখনই যাও, আর দেরী করা মোটেই ঠিক হবে না। তাতো বুঝলাম, কিন্তু আমার গহনা গড়ানোর হঠাৎ এত তাড়া পড়লো কি কারণে?
কারণ তো আছেই। শাদি দিতে হবে না তোমার? শাদির বয়সটা তো অনেক আগেই হয়ে গেছে। এখন সুযোগ-সুবিধে মতো যে কোন দিন শাদিটা তোমার দিয়ে ফেলতে পারলেই আমরা নিশ্চিন্ত হই।
যে কোন দিন শাদি দেবেন আমার?
দিতে তো হবেই। আর এ ছাড়া আমার অসুস্থ শরীর। বয়সও হয়েছে অনেক। আজ আছি কাল নেই। সময় থাকতে তোমার অলংকারাদি তৈরি করে রাখতে না পারলে পরে হয়তো আর সে সুযোগই পাবো না আমি ।
এই সময় জহুরা জেসমিনের আম্মা জহুরা জেসমিনকে তাড়া দিয়ে বললেন, কী সব ফালতু কথায় সময় নষ্ট করছো? বাপের মতো তুমিও বেখেয়াল হয়ে গেলে নাকি? বেলাটা তো শেষ হয়ে গেল। প্রায় দেড়- মাইল পথ! ফিরে আসতে সন্ধ্যা পেরিয়ে যাবে। যাও শিল্পির।
জবাবে জহুরা জেসমিন বললো, জি আম্মাজান, যাচ্ছি। জামাল চাচাকে সাথে নিয়ে এখনই যাচ্ছি।
আম্মাজান তিরিক্কি হয়ে উঠলেন আর তিরিক্কি কণ্ঠে বললেন, জামাল চাচা কেন? ও গহনার ডিজাইনের কি বোঝে? যে বোঝে, তাকে সাথে নিয়ে যাও।
আম্মাজান!
আমাদের মমতাজ উদ্দীন মানিক বাবাজীকে সংগে করে নিয়ে যাও। বিরাট ধনী লোকের ছেলে। ওরকম বিশ-পঞ্চাশ সেট্ গহনা বাড়িতে আছে ওদের। তাকে সাথে নিয়ে দুজনে মিলে ডিজাইনটা পছন্দ করে দিয়ে এসো ।
নিজের নাম উঠতেই মানিক বাবু উৎসাহ ভরে বললেন, জি, আমাকে
যেতে বলছেন?

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top