শেষ প্রহরী – শফিউদ্দিন সরদার – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ শফিউদ্দিন সরদার
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৩৯১
শেষ প্রহরী – বইটির এক ঝলকঃ
তারা যতই করুক, আমাকে নিয়ে ভয় ছিল সকলেরই। কিন্তু আমার অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়েই —
আবার কান্নায় ভেঙে পড়লেন রেজা খান। দিশেহারা শাহজাদা উদ্ভ্রান্ত কণ্ঠে বললেন—বলুন চাচা, সুযোগ নিয়ে কি করলো তারা? সেখানে গিয়ে কি দেখলেন আপনি?
কান্নাজড়িত কণ্ঠে রেজা খান বললেন— পুষ্পর বাড়িতে হাজির হয়েই দেখি, পুষ্পদের ঘরদোর তামামই ছাই হয়ে গেছে আর ঐ ছাইয়ের মধ্যে পড়ে আছে পুষ্প ও তার পিতার অগ্নিদগ্ধ লাশ !
শাহজাদা এবার আর্তনাদ করে উঠলেন—চাচা
এরপরই স্তব্ধতা নেমে এলো। বাক হারিয়ে উভয়েই উভয়ের মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে রইলেন। অনেকক্ষণ অন্তর অশ্রুসিক্ত নয়নে শাহজাদা ক্ষীণ কণ্ঠে। বললেন—এতবড় নিষ্ঠুর কাজ করল তারা?
রেজা খানও এবার অপেক্ষাকৃত শান্ত কণ্ঠে বললেন—হ্যাঁ। ঐ সমাজপতি আর শাস্ত্রবিদ্ররা তাই করলো। তাদের শাস্ত্রের মাহাত্ম্য জাহির করার জন্যে পুষ্প আর তার পিতাকে ঘরের মধ্যে বন্দি করে রেখে ঘরে আগুন দিয়ে তারা অগ্নিকুণ্ড তৈরি করলো আর ঐ অগ্নিকুণ্ডে বাপ বেটিকে পুড়িয়ে মেরে তারা জাতির কলংক বিদূরিত করলো।
ঃ ওহ! কি জঘন্য বিধান। কি মর্মান্তিক নিষ্ঠুরতা —
শাহজাদার চোখ থেকে এবার কয়েক ফোঁটা অবাধ্য অশ্ৰু টপ টপ করে মাটিতে ঝরে পড়লো। কিন্তু রেজা খানের চোখের পানি শুকিয়ে গেল আস্তে আস্তে। একটু দম নিয়ে শাহজাদা রুদ্ধকণ্ঠে বললেন— এরপর কি করলেন আপনি?
ঃ কি আর করবো? জাতিচ্যুত বলে ঐ লাশের সৎকারে কেউ এগিয়ে এলো না। জনা কয়েক বাইরের লোক যোগাড় করে এনে আমি নিজেই লাশ দুটিকে বয়ে শ্মশান ঘাটে নিয়ে গেলাম এবং অগ্নিদগ্ধ শব দুটি এবার একেবারেই দগ্ধ করে নিশ্চিহ্ন করে দিলাম। আমার পরিচিত পুষ্প বিলীন হয়ে গেল।
: চাচা!
: এরপর ফিরে এলাম আমাদের ঐ প্রধান মন্দিরে ।
শাহজাদা সবিস্ময়ে বললেন – কেন চাচা, এরপর আর মন্দিরে কেন?
ঃ প্রার্থনা নিয়ে নয়, এবার এলাম দেবতার কাছে কৈফিয়ত তলব করতে। মন্দিরে
এসে শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত কৈফিয়তই আদায় করার মওকা মিলে গেল আমার ।
: মানে?
ঃ মন্দিরটা বসতি থেকে অনেকখানি দূরে হলেও, যে সময় আমি মন্দিরে এসে পৌঁছলাম সে সময়ে মন্দিরের দ্বার বন্ধ থাকার কথা নয়। কিন্তু আমি এসে দেখলাম, ত আশেপাশে কেউ কোথাও নেই, অথচ মন্দিরের দ্বার ভেতর থেকে বন্ধ। মনে আমার খটকা লাগল। কপাট ঈষৎ ঠেলে দেখে ঘটনা কি ভাবতে লাগলাম। এমন সময় মন্দিরের এক কোণে মানুষের ধুপধাপ পদশব্দ শুনে আমি চমকে উঠলাম! দরজার ফুটোয় চোখ লাগিয়ে যা দেখলাম, তাতে আমার শরীরের তামাম রক্ত একলাফে মাথায় এসে জড়ো হলো ।
: চাচা!
ঃ প্রতিদিন এই সময় ডোমপাড়ার ফুলকি নামক এক ডাগর ডোনী কখনো একা কখনো দু একজন সঙ্গীসাথী নিয়ে এসে মন্দিরের আশেপাশের আবর্জনা ও ময়লাদি বয়ে ফেলতো এবং মন্দিরের পার্শ্ববর্তী এলাকা ঝাড়ু দিয়ে সাফ করতো। দেখলাম, সেই ডোনীকে মন্দিরের মধ্যে তুলে মন্দিরের দ্বার বন্ধ করে দিয়ে প্রধান পুরোহিত খোদ বল্লভ ঠাকুর তাকে সবলে জড়িয়ে ধরে ধস্তাধস্তি করছে আর হতবুদ্ধি ফুলকি রা-শব্দ হারিয়ে ছাড়া পাওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে।
: বলেন কি চাচা!
ঃ শূদ্র হলেও পুষ্পদের জাতগোত্র ফুকিদের চেয়ে অনেক বেশি উপরে। সেই পুষ্প এসে মন্দিরের বারান্দায় উঠায় মন্দির অপবিত্র হলো বলে যে ঠাকুর ঘড়া ঘড়া পানি ঢাললো মন্দিরে, স্বয়ং সেই বল্লভ ঠাকুর ময়লাটানা এক ডোমনীকে মন্দিরের মধ্যে তুলে মন্দিরের মধ্যেই তাকে সম্ভোগ করার চেষ্টা করতে কুণ্ঠাবোধ করছে না। এরপর আর আত্মসম্বরণ করা সম্ভব কারো পক্ষে?
রেজা খানের দু’চোখ দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলো। শাহজাদা চোখ তুলে চাইতেই রেজা খান কঠিন কণ্ঠে বললেন – মাথায় আমার খুন চেপে গেল ছোট হুজুর ! লাথি মেরে তৎক্ষণাৎ মন্দিরের দ্বার ভেঙে ফেললাম। এরপর বল্লভ ঠাকুরকে ধরে মন্দিরের মধ্যেই অবস্থিত ঘন্টা পেটার বিশাল এক কাঠের হাতুড়ি দিয়ে তাকে উন্মত্তের মতো ঘায়ের পর ঘা মারতে লাগলাম। সে যখন মৃতবৎ নিস্তেজ হয়ে গেল তখন লাথির পর লাথি মেরে তাকে গড়িয়ে গড়িয়ে এনে বারান্দার নিচে ফেলে দিলাম। ছাড়া পেয়ে ফুকি ইতিমধ্যেই দৌড় দিয়েছিল। আমি এবার ঘুরে দাঁড়ালাম বিগ্রহের দিকে। এত অর্ঘ্য দেয়ার পরও যে বিগ্রহের কোন অনুগ্রহ পেলাম না, এতবড় অনাচার চোখের সামনে হতে দেখেও যে বিগ্রহ নীরব, সেই বিগ্রহের দিকে তাকিয়েই আমি বুঝলাম, সব মিথ্যা, সব ভড়ং। এটা একটি মাটির ঢেলা শুধু শুধুই মাটির গড়া খেলার পুতুল! এটা দেবতা নয়, এটা ঈশ্বর নয়, ঈশ্বরের কোন অস্তিত্ব এর মধ্যে নেই। এটা বুঝতে পারা মাত্রই হাতুড়ি তুলে ঘা মারলাম বিগ্রহে। ঘায়ের পর ঘা মেরে প্রধান বিগ্রহসহ আশেপাশে অবস্থিত তামাম পুতুল ভেঙে চুরমার করে মেঝের সাথে মিশিয়ে দিলাম।
শাহজাদা অস্ফুট কণ্ঠে বললেন- চাচা !
ঃ সেই যে মাথায় আমার রক্ত উঠে গেল, সে রক্ত আর নামলো না! বিলকুল আমি দস্যু বনে গেলাম । ঘরে আর না ফিরে লুটতরাজ করে আমি আমার ক্ষুধার অন্ন যোগাড় করতে লাগলাম। আর দিনরাত ঘুরে ঘুরে ও এলাকার তামাম বিগ্রহ ভেঙেচুরে নিশ্চিহ্ন করতে লাগলাম । ব্রাহ্মণ পণ্ডিত, সমাজপতি ঐ মুহূর্তে যাকে আমি হাতের কাছে পেলাম, তাকেও আমি দস্তুরমতো প্রহার করতে লাগলাম ।
: চাচা!
ঃ তবে আমার প্রধান আক্রোশ রইল গিয়ে ঐ মাটির ঢেলার উপর। স্রেফ ঐ এলাকারই নয়, ওর আশেপাশের তামাম এলাকার বিগ্রহও আমি ঐ একইভাবে ধ্বংস করে ফেললাম। আমার গোচরীভূত কোন স্থানের কোন বিগ্রহই আমি অক্ষত রাখলাম না। তামামগুলো গুড়িয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিলাম। গোটা এলাকায় এ নিয়ে হৈচৈ পড়ে গেল। পূজা পার্বণ পুথি পাঁজি চাঙ্গে উঠলো সব ব্যাটার। মহাতঙ্ক সৃষ্টি হলো চারদিকে। জাতি ধর্ম সব কিছু লোপ পায় দেখে এ এলাকার লোকজন আমাকে ধরার জন্যে দলে দলে বেরিয়ে পড়লো এবং আমাকে তালাশ করে ফিরতে লাগলো ।
শংকিত হয়ে উঠে শাহজাদা বললেন-তারপর?
: তারপরও আমি নানা অঞ্চল ঘুরে ঘুরে বিগ্রহ ভেঙেই চললাম। কিন্তু যখন দেখলাম, মুসিবত ক্রমেই ঘনীভূত হয়ে আসছে, সর্বত্রই আর সব অঞ্চলেই লোকজন আমাকে ধরার জন্যে সোচ্চার হয়ে উঠেছে, তখন আমি ও এলাকা ত্যাগ করে একটানা পাণ্ডুয়ায় চলে এলাম । শ্রান্তক্লান্ত আর অসুস্থ শরীর নিয়ে এসে সামনেই এক মুসলমান দরবেশের আস্তানা পেলাম এবং সরাসরি সেখানেই উঠে পড়লাম। আমার অবশ্য ভয় ছিল, না জানি বিজাতি আর জঞ্জালবোধে আমাকে তিনি তাড়িয়েই দেবেন। কিন্তু না, মেহমান হিসেবে তিনি আমাকে সঙ্গে সঙ্গে সাগ্রহে গ্রহণ করলেন। আমাকে পরিশ্রান্ত আর রুগ্ন দেখে তিনি তৎক্ষণাৎ লোকজন সহকারে আমার সেবা শুশ্রূষায় লেগে গেলেন। আমার আহার পানীয় যোগালেন, দাওয়াইয়ের ব্যবস্থা করলেন এবং আমার কি জাত, কি গোত্র, এ সবের কোন হদিশই না নিয়ে দরবেশ সাহেব আমাকে তাঁর নিজের পাশে বিছানা পেতে আরাম করে শোয়ার ব্যবস্থা করে দিলেন ও রাতের প্রহরে প্রহরে উঠে আমার তবিয়তের খোঁজখবর নিলেন। আমি মোহিত হয়ে গেলাম!
: চাচা!
ঃ ওখানেই আমি কয়েকদিন রয়ে গেলাম। দরবেশ সাহেবই পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার আগে আমাকে কিছুতেই ছাড়লেন না। আমার ফারসী ভাষার উস্তাদ সাহেবকে আমি আগেই দেখেছিলাম। এখানে এই কয়েকদিন থাকার কালে মুসলমানদের এমন মহৎ আচরণ ও নির্মল চরিত্র দেখে এবং ইসলামের এমন অভূতপূর্ব সাম্যবাদের পরিচয় পেয়ে আমি বিগলিত হয়ে গেলাম। আরো অবাক হয়ে দেখলাম, আমাদের ধর্ম-ব্যবসায়ী ব্রাহ্মণ পণ্ডিতদের মতো এই আস্তানার কেউ পরগাছা বা পরভোগী নন। খোদ দরবেশ সাহেব সহকারে সবাই এঁরা মেহানতী মানুষ। নির্দিষ্ট সময়ে জেকের আকার করার পর একদণ্ডও বসে কেউ থাকেন না। আস্তানা সংলগ্ন জমিতে ও বিভিন্ন উপায়ে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে এঁরা অর্থ উপার্জন করেন এবং সেই অর্থে দুঃস্থ আতুর ও আর্তজনের সেবা করেন। কারো কোন ভেট্-অনুদান বা উপহার গ্রহণ করেন না। সংসার যাদের সচ্ছল ও স্বয়ং-সম্পন্ন, একমাত্র তাঁরাই এসে শ্রম দেন এই আস্তানায়। ইসলামের এই অতুলনীয় আদর্শ দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এতদিনে আসল পথের সন্ধান পেলাম আমি, এ বিশ্বাস আমার দৃঢ়মূল হলো। আমি ইসলাম কবুলের সিদ্ধান্ত নিলাম ।
একটু থেমে রেজা খান ফের বললেন আমার এই অভিপ্রায়ের কথা ব্যক্ত করলে, দরবেশ সাহেব আমাকে আরো অধিক ভেবে দেখতে বললেন। ভেবেচিন্তে দেখে ইচ্ছে হলে আবার আমাকে আস্তানায় ফিরে আসতে বললেন। কিন্তু আমি নড়লাম না। আরোও কয়েকদিন থাকার পরও আমি যখন আমার সিদ্ধান্তে অটল রইলাম, তখন তিনি বিধিমতে আমাকে ইসলাম কবুল করালেন।
শাহজাদা বললেন-আলহাম্দুলিল্লাহ! তারপর?
ঃ তারপর আমি তাণ্ডায় চলে এলাম । তাণ্ডায় এসে আমাদের এই হযরত-ই-আলার সাথে সাক্ষাৎ করে আমার পিতৃপরিচয়সহ রেখে ঢেকে আমার জিন্দেগীর মোটামুটি কথাগুলো তাঁকে আমি বললাম। আমি ইসলাম কবুল করেছি, এ কথাও জানালাম । পরিশেষে আমার পিতা একজন বাঙ্গালার সুলতানের ফৌজদার ছিলেন জানিয়ে, আমি কর্ম প্রার্থনা করলাম । আমার যোগ্যতার খবর নিয়ে তিনি আমাকে সেনাবিভাগে নিয়োগ করলেন। আমার নিয়োগ প্রাপ্তির সাথে সাথেই এখানের অনেকেই আমার অনেক খবর জেনে গেলেন। বিশেষ করে, আমি যে অনেক মন্দির ভেঙে এসেছি, এ খবরটা অল্পদিনেই জারি হয়ে গেল।
: চাচা!
ও নিয়োগ প্রাপ্তির কিছুদিনের মধ্যেই আমার রণদক্ষতায় তুষ্ট হয়ে হযরত-ই-আলা আমাকে ফৌজদার পদে উন্নীত করলেন। ফৌজদার হওয়ার পর থেকেই তো শাহজাদার সাথে আমার পরিচয়। এর পরবর্তী সব কিছুই শাহজাদা জানেন ।
অতঃপর উভয়েই নীরব হয়ে গেলেন। বেদনার ভারে মুহ্যমান হয়ে উভয়েই উদাসনেত্রে শূন্যের দিকে চেয়ে রইলেন।
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!