শেষ আঘাত ৩য় খণ্ড – এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ মুজাহিদ হুসাইন ইয়াসীন
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ২৪১
শেষ আঘাত ৩য় খণ্ড – বইটির এক ঝলকঃ
সে রাতেই ডাক্তারের খাস কামরায় এক কম বয়সী যুবতীকে দেখা গেলো। যে কামরায় ডাক্তারের পরিবারের কোন লোকও ঢুকতে পারে না ।
অবশ্য কেউ যদি ডাক্তারকে আপত্তিজনক কোন অবস্থায় দেখে ফেলে তাতেও তার কিছু আসবে যাবে না। কারণ, রোমীয়দের অভিজাত ঘরণায় ভোগ-বিলাস আর খোলামেলা যৌন চর্চার অবাধ পরিবেশ ছিলো।
ডাক্তারকে আগেও মার্টিনা এধরনের সুন্দরী মেয়ে ফূর্তির জন্য দিয়েছিলেন। কিন্তু আজ রাতের মেয়েটি সত্যিই আধফোটা কলি। ডাক্তার এমনই চেয়েছিলেন।
এটা হেরেমের মেয়ে। এধরনের মেয়েকে ‘সাকী’ বলা হয় অর্থাৎ, যে মদের জলসায় মদ পান করায় উম্মাদ পুরুষদেরকে
শাহী জলসায় এরা অনেকটা উলঙ্গ হয়ে মদ পান করায়। এজন্যে তাদেরকে বিশেষ প্রশিক্ষণও দেয়া হয়। তবে এসব মেয়েকে এধরনের কাজে ব্যবহার করা হয় না; আজ মার্টিনা তাকে যে কাজে পাঠিয়েছেন।
ডাক্তার তো মেয়েটিকে দেখে চোখের পলক ফেলতে পারলো না কয়েক মুহূর্তে। আসলেই আধফোটা ফুলের কলির মতো তীব্র আকর্ষণীয়া ।
‘দেড় দুই মাস পর আপনার ছেলে সিংহাসনে বসবে, একথা শুনে মার্টিনা এতই খুশি হয়েছেন যে, ডাক্তার যেমন চেয়েছেন তেমন বখশিশই পাঠিয়ে দিয়েছেন। ‘তোমার নাম?’ ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন।
“মিরিয়াকিস। আমাকে মেরীও বলে কেউ কেউ, আবার মিরিয়াও বলে।’ মেয়েটি জবাব দিলো ।
এমন সুন্দরী এক যুবতীকে দেখে মদ ছাড়াই ডাক্তারের নেশা ধরে গেলো। তার জ্ঞান বুদ্ধিও যেন লোপ পেয়ে গেলো ।
‘তোমার আপাদমস্তক এমন নেশাময় যে, তোমার সামনে রোমের সর্বশ্রেষ্ঠ মদও বেকার জিনিস। ডাক্তার নেশাধরা গলায় বললেন,
“তবুও আমি আপনাকে আমার হাতে মদ পান করাবো।’ মেরি গলায় আবেগ ঢেলে বললো, ‘আমার হাতে যে রঙ্গীন পানি পান করে সে মেঘের সাদা খণ্ডে ভেসে বেড়ায়। রাণী মার্টিনা মেরীকে তার কামরায় ডেকে বিশেষভাবে বলে দিয়েছেন, তিনি তাকে পাঠাতে চাননি। কিন্তু ডাক্তারকে খুশি রাখাও জরুরি। কারণ, ডাক্তারকে খুশি রাখলে ডাক্তারও হেরাকলের চিকিৎসা করবে মন দিয়ে। তাই মেরি যেন ডাক্তারকে হাত করে নেয়।
মেরী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বুঝলো, এ লোক মানসিকভাবে বেশ ঢিলাঢালা এবং দুর্বল। একে কথায় কথায় আকাশ পর্যন্ত পৌঁছানো কোন ব্যাপারই না।
মেরী তার প্রশিক্ষণ অনুযায়ী ডাক্তারের সঙ্গে অন্তরঙ্গতার ভাব দেখিয়ে কথা বলতে শুরু করলো যে, ডাক্তার নির্বোধের মতো আচরণ করতে লাগলো।
মেরী তাকে মদপান করাতে শুরু করলো এবং একেরপর এক গ্লাস ডাক্তারের গলায় ঢালতে লাগলো।
তারপর তো মনে হলো, ডাক্তার নয়, মেরীই এই মধ্য বয়সী লোকটির সঙ্গে খেলে যাচ্ছে।
নেশার ঘোরে ডাক্তারের মুখ দিয়ে কথার ফুলঝুরি ছুটলো। অধিকাংশই অর্থহীন কথা মাঝে মধ্যে বেফাস কথাও বের হয়ে আসতে লাগলো। বলতে বলতে রাণী মার্টিনার কথাও উঠলো। এমনকি এক সময় ডাক্তার বলে উঠলেন,
‘আমি চাইলে রাণীকে এখানে ডেকে সারা রাত আমার কামরায় রাখতে পারবো। রাণী মার্টিনা যখন আমার কাছে থাকেন তখন তিনি রাণী নন, তিনি শুধু মার্টিনা হয়ে যান।
তারপর ডাক্তার মেরীর ওপর দাপট ও প্রভাব বিস্তারের জন্য বললেন,
‘আজ রাণী তোমাকে আমার কাছে পাঠিয়েছেন,… মনে তো করা হয়, এই হেরেম ও অন্দর মহল শাহে হেরাকলের। আসলে এটা আমার হেরেম। এখানকার সব সুন্দরী মেয়ে আমার।’
ডাক্তারের এই দাপুটে কথাবার্তা মেরী তেমন পাত্তা দিলো না। কিন্তু রাণী মার্টিনা ডাক্তারের কাছে আসে একথাটা শুনে মেরী বেশ ধাক্কা খেলো। তবে মেরীর এ সন্দেহও হলো, ডাক্তার তাকে প্রভাবিত করার জন্য মিথ্যা বলছেন। তবুও মেরীর অনুসন্ধানী মন জেগে উঠলো ।
তারপর মেরী তার ভাবভঙ্গি এমন আবেগী ও মনো-উদ্দীপক হয়ে উঠলো যে, ডাক্তারের অবশিষ্ট জ্ঞান-বুদ্ধিও লোপ পেয়ে গেলো।
সিংহাসনের ব্যাপারে কস্তম্ভীন ও হারকিলিউনাসকে নিয়ে হেরাকল ও রাণী মার্টিনার মধ্যে যে এক শীতল লড়াই চলছে সেটা শাহী মহলের অতি নগণ্য কর্মচারীও জানে। মেরীর মতো মেয়েরা আরো অধিকও জানে।
তাই ডাক্তারের মুখে রাণী মার্টিনার একটা সম্পর্কের কথা শুনে মেরীর মধ্যে কৌতুহল জেগে উঠলো। মেরী ইচ্ছে করেই কথাটি আবার উঠালো। ‘আপনি নিশ্চয় সঠিক জানবেন,’ মেরী বললো, ‘আপনি যে কত বড় মানুষ এটাতো এর দ্বারাই অনুমান করা যায়, রাণী মার্টিনার সঙ্গে আপনার এমন গভীর সম্পর্ক রয়েছে।… আপনার মতে শাহে হেরাকলের স্থলাভিষিক্ত কে হতে পারে?’
‘যাকে আমি চাইবো সে,’ ডাক্তার এলোমেলো গলায় বললেন, ‘মার্টিনার ছেলে ছাড়া সিংহাসনে আর কেউ বসতে পারবে না।’
“যদি শাহে হেরাকলের হুকুম অন্য কিছু হয়?’
‘শাহে হেরাকল?’ ডাক্তারের গলা এবার বিদ্রূপাত্মক হয়ে উঠলো, “এই শাহেনশাহের প্রাণ তো এখন আমার হাতের মুঠোয়। চাইলে কালই তার দেহ থেকে প্রাণ বের করে নিতে পারি। কিন্তু যে কাজ ধীরে ধীরে হয় সেটা অনেক বেশি নিখুঁত হয়।
মেরী সুরাহী থেকে মদ পানপাত্রে ঢেলে আবারো ডাক্তারের মুখে চেপে ধরলো। ভাক্তার ঢক ঢক করে তা গিলতে লাগলো।
মদের নেশা তো আছেই, তারপর মেরীর রূপ ও রেশম কোমল চুল ও নরম চিবুকের সামান্য স্পর্শ দিতেই ডাক্তার মেরীর পালিত ভেড়ার মতো হয়ে গেলো । তার বকবকানি আরো বেড়ে গেলো ।
তবে ডাক্তার প্রসঙ্গটা একেবারেই পরিষ্কার করলেন না। তবুও মেরীর মনে এ সংশয় ভালো করেই চেপে বসলো যে, শাহে হেরাকলকে যে রোগ কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে সে রোগ সৃষ্টির পেছনে মার্টিনা ও ডাক্তারের কোন ভূমিকা আছে ।
ডাক্তার যদিও মদ ও নারীর নেশায় চরম অসতর্ক হয়ে অনেক কিছু বলে ফেলেছেন। কিন্তু তার এও জানা ছিলো, হেরাকলের হেরেমের একটি মেয়ের এত দুঃসাহস নেই যে, এসব কথা কাউকে বলবে। আর বললেও বিশ্বাস করাতে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে।
ভোরের অন্ধকার থাকতেই মেরীর চোখ খুলে গেলো। দেখলো, ডাক্তার মরা লাশের মতো পড়ে আছে এবং মৃদু নাক ডাকছে। পাঁড় মাতাল হয়ে ডাক্তার রাতে এভাবেই ঘুমিয়ে পড়েছিলো।
মেরীকে কেন বখশিশ হিসাবে আনিয়েছিলেন তাও ভুলে গিয়েছিলেন। মেরী ধীর পায়ে কামরা থেকে বেরিয়ে গেলো । পর দিন রাতেও মেরী হেরেম থেকে অনুপস্থিত রইলো। আগের রাতে তো রাণীর হুকুমে হেরেমের বাইরে ডাক্তারের বাড়িতে ছিলো। কিন্তু পর দিন রাতে লুকিয়ে ছাপিয়ে হেরেম বাইরে রইলো।
শাহী মহলের সঙ্গেই সুবাশি চমৎকার একটি বাগান আছে। বাগানের এমন এক জায়গায় সে বসে আছে যেখানে কেউ তাকে দেখতে পাবে না। মেরী একা নয় এখানে তার সঙ্গে এক শাহজাদা বসে আছে। নাম কোস্তানিস ।
কোস্তানিস হেরাকলের বড় ছেলে কস্তস্তীনের ছেলে। অর্থাৎ কোস্তানিস হেরাকলের নাতি। হেরাকল কস্তম্ভীনকে যেহেতু অনেক ভালোবাসেন তাই কোস্তানিসকেও তিনি অনেক আদর করেন।
কস্তুন্তীন এত দিনে প্রায় মধ্য বয়সে পৌঁছে গেছে। আর কোস্তানিসের বয়স তেইশ চব্বিশ বছর।
এই যুবক সেসব শাহজাদার মতো যারা নিজেদেরকে লজ্জা, শালীনতা, নৈতিক ও চারিত্রিক দৃঢ়তা থেকে স্বাধীন মনে করতো। বাপের অন্দরমহলকে নিজের জন্য বৈধ
মনে করতো।
বাপের পছন্দের মেয়েকে ভালো লাগলে নিজের বগলদাবা করে নিতো। কোন এক রঙ্গ জলসায় মেরীর ওপর তার নজর পড়তেই এই মেয়ের প্রেমে পড়ে যায় কোন্তানিস ।
বাদশাহের হেরেমে তার ছেলে, ভাতিজা ও ভাগনিসের যাতায়াতের অনুমতি ছিলো না। কিন্তু শাহজাদারা হেরেমের দাস দাসীদেরকে তাদের হাতে রাখতো। হেরেমের কোন মেয়ের প্রতি চোখ পড়লে তারা কোন চাকরাণীকে বখশিশ দিয়ে বলতো, রাতে অমুক মেয়েকে আমার কাছে পৌঁছে দিয়ো । অধিক বখশিশের লোভে তারা তার চাহিদা মেটাতো ।
মেরীকেও কোস্তানিস এভাবেই লাভ করে। সেই প্রথম মেরী কোন শাহজাদার ডাকে লুকিয়ে ছাপিয়ে হেরেমের বাইরে বেরিয়েছিলো। কারণ, ওকে বেশ দামি জিনিস মনে করা হতো হেরেমে। তাই কোন চাকরাণী বা পরিচারিকা তাকে বাইরে নিয়ে যেতে সাহস করতো না। মেরী জানতো গোপনে এসব কর্মকাণ্ড চলে। কিন্তু সে কখনো এধরনের মনোভাব প্রকাশ করেনি।
এক পুরনো ও অতি চতুর এক পরিচারিকা একদিন মেরীকে বলে, তাকে কস্তম্ভীনের ছেলে কোস্তানিস খুবই পছন্দ করে এবং তার সঙ্গে আলাপ করতে চায় ।
এটা শুনেও মেরী প্রথমে রাজী হতে চায়নি। পরিচারিকা তাকে সাবধান করে দেয়, এভাবে প্রত্যাখ্যান করলে শাহজাদা তাকে চরম লাঞ্ছিত, অপদস্থ করবে, এমনকি ইজ্জত লুটেও প্রতিশোধ নিতে পারে।
আর যে শাহজাদার এই ডাককে সম্মান করে তাহলে তো তাকে মাথায় উঠিয়ে রাখবে। অবশেষে তাকে রাজি হতে হলো। সে রাতেই পরিচারিকা তাকে কোস্তানিসের হাতে তুলে দেয় ।
এটা ছয় সাত মাস আগের ঘটনা। সে রাতেই মেরী কোস্তানিসকে জানিয়ে দেয় সে এভাবে হেরেমের বাইরে আসতে ভয় পায় এবং এধরনের কাজ সে পছন্দও করে না।
শাহে হেরাকলের হুকুমে তাকে আতিথ্যদানের প্রশিক্ষণ দেয়া হয় এবং শাহী মেহমানদেরকে মদ পরিবেশনের দায়িত্ব দেয়া হয়। তখন থেকেই সে নিজেকে পরপুরুষের হাত থেকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
‘তোমার কথা শুনে ও তোমার এই দৃঢ় আদর্শ দেখে আমি বেশ খুশি হয়েছি মেরী! কোস্তানিস বললো, ‘তুমি যা ভাবছো আমি তোমাকে সে উদ্দেশ্যে ডাকিনি। আমার মনে তোমার ভালোবাসা স্থান করে নিয়েছে । …
‘আমি তোমাকে জোর করতে পারবো না যে, তোমার মনে আমার ভালোবাসা সৃষ্টি করে নাও। ভালোবাসা জোর করে গড়ে উঠে না এবং ভালোবাসার কোন বিনিময়ও হয় না ।’
“আমি আমার মনের কথা বলে দিয়েছি।’ মেরী বললো, ‘আর এটাও শুধু এজন্যই বলেছি, আমিও তোমাকে সেসব শাহজাদার মতোই মনে করি যারা হেরেমের মেয়েদেরকে নিয়ে এভাবে ফূর্তি করে, আবার ভালোবাসার কথাও বলে।’
‘ভালোবাসা কার কাছে প্রিয় নয়?… আমাকে আমার মা বাবার কাছ থেকে ছিনিয়ে এনে এবং তাদেরকে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে আমাকে এই হেরেমের বন্দি থানায় কয়েদ করে নিয়েছে।….
‘এজন্যই আমি ভালোবাসা আর প্রেমের ব্যাকুল পিয়াসী। তুমি যদি তোমার মনের কাম পিপাসা মেটানোর জন্য আমাকে ডেকে থাকো তাহলে আমি হাড় মাংসের তৈরি এক প্রতিমা হয়ে থাকবো তোমার জন্য।….
‘আর যদি সেই ভালোবাসার কথা বলো যার সম্পর্ক দৈহিক ক্ষুধা মেটানোর সঙ্গে মোটেও সম্পৃক্ত নয়, তাহলে আমাকে পরীক্ষা করে দেখো।… তোমার ভালোবাসায় প্রাণও সপে দেবো হাসি মুখে।’
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!