অবাঞ্চিত উইল – কাসেম বিন আবুবাকার – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ কাসেম বিন আবুবাকার
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৪৭
অবাঞ্চিত উইল – বইটির এক ঝলকঃ
মিতব্যায়ী। মাত্র তিন মাইলের জন্য পনের টাকা ভাড়া দিতে তার মন চাইল না। তাই সে হেঁটে চলল।
গ্রামের কাছাকাছি এসে দূর থেকে বিরাট অট্টালিকা দেখে বুঝতে পারল, এটাই চৌধুরী বাড়ী। শাকীল দাদীর কাছে চৌধুরী বাড়ীর অনেক সুনাম দুর্নাম শুনেছে। এ বাড়ীর অনেক আশ্চার্য্য আশ্চার্য্য গল্প ও শুনেছে। আজ সেই চৌধুরী বাড়ীতে চাকরি করার জন্য ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছে। হঠাৎ তার আব্বার কথা মনে পড়ল, কিভাবে আবার বন্ধু ইয়াসিন সাহেব চৌধুরী বংশের ছেলে হয়েও ঐ সম্পতি থেকে নামোহরুম হলেন এবং কেন তিনি ঐ বাড়ী থেকে উনার মাকে নিয়ে আমাদের এখানে চলে এসেছিলেন। তারপর কিভাবে ব্যবসা করে বড়লোক হলেন, সব কথা একের পর এক তার মনের পাতার ভেসে উঠতে লাগল। কাছে এসে গেট দেখে সে খুব অবাক হয়ে গেল। পাঁচ টনি ট্রাক অনায়াসে যেতে পারবে। গেটের পাশে একজন আধা বয়সী ইয়া গোঁফ ওয়াদা লম্বা চওড়া লোক টুলে বসে আছে। তার পাশে পাঁচ হাতি একটা তেল চিকচিকে বাঁশের লাঠি গেটের দরজায় ঠেক দেওয়া রয়েছে। শাকীল এগিয়ে এসে তাকে সালাম नि।
বর্তমানে এই ষ্টেটের যিনি মালিক তাঁর নাম মেসবাহউদ্দিন চৌধুরী। দাদা গাফফার চৌধুরী একবার আগ্রার তাজ মহল দেখতে এবং আজমীর শরীফে হযরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী (রঃ) এর মাজার জিয়ারত করতে গিয়েছিলেন। ফেরার পথে দিল্লী ও পাটনাতে কয়েক দিন অবস্থান করেন। সেই সময় পাটনা থেকে দারুয়ানী করার জন্য একজনকে সঙ্গে করে নিয়ে আসেন। তারই নাতি ফুল মিয়া। ফুলমিয়ার বাবা ও দারুয়ানী করেছে। তার মৃত্যুর পর ফুল মিয়া আজ পনের বছর যাবৎ দারুয়ানী করছে। এর মধ্যে কোন ভদ্রলোক তাকে সালাম দেয়নি। বরং সেই সবাইকে দিয়ে এসেছে। আজ একজন খুবসুরত জোওয়ান ভ্রদলোককে সালাম দিতে দেখে খুব অবাক হয়ে দাঁড়িয়ে সালামের জবাব দিয়ে বলল, কি জন্য এসেছেন বাবু? শাকীল বলল, এখানকার মালিক ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য আমাকে চিঠি দিয়ে ডেকে পাঠিয়েছেন।
ফুল মিয়া বলল, যান বাবু সোজা ভিতরে চলে যান। সামনে কাচারি বাড়ীর অফিস। ওখানে সাহেবের লোক আছে।
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!
