আবু গারিবের বন্দি – ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

আবু গারিবের বন্দি – ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৯০

 আবু গারিবের বন্দি – বইটির এক ঝলকঃ

যুবকটি বাসে উঠতে পেরেছে শেষ পর্যন্ত। একটা শূন্য আসনে বসতেও পেরেছে। সাথে সাথেই সামনে এসে দাঁড়ালো ভাড়া আদায়কারী। কয়েকটা দিরহাম ওর হাতে তুলে দিয়ে সংক্ষেপে বললো-
‘আল-কুদস!’
ভাড়া আদায়কারীর চোখে-মুখে একটা কালো ছায়া পড়লো। চোখটা রূপ নিলো একটা গোলাকার ‘বিস্ময়খানা’য়! বললো- ‘জেরুজালেম?!’
যুবকটি তার দিকে স্থির দৃষ্টি নিক্ষেপ করে আবার বললো- ‘আল-কুদস !
এবার ওর কণ্ঠ আগের চেয়ে আরো স্পষ্ট, আরো দৃঢ় ।
বাস চলতে লাগলো । যুবকটি বসে আছে নীরবে, সুস্থির ভঙ্গিতে। একটু পর সময় পার করার জন্যে ব্যাগ থেকে একটা পত্রিকা বের করে চোখ বোলাতে লাগলো। আশ-পাশের কোনো কিছুর প্রতি ভ্রূক্ষেপ নেই। বাস এর মধ্যেই প্রবেশ করলো অধিকৃত ফিলিস্তিনী ভূ-খণ্ডে। হঠাৎ বাসটা থেমে গেলো। একটা ‘চেকপোষ্ট’ থেকে ‘কয়েকটা’ ইহুদী সৈন্য উঠলো। ওরা সবার ব্যাগ চেক করতে লাগলো । পাসপোর্ট ও অন্যান্য কাগজপত্র এবং কার কী পেশা- এ-সব খতিয়ে দেখতে লাগলো । যুবকটি প্রতিবাদ করলো। না, চীৎকার করে নয়- নিঃশব্দে, মনে মনে। মনকে লক্ষ্য করে ও বললো নিঃশব্দে, ঘৃণা মেশানো শ্লেষাত্মক কণ্ঠে- ‘তোদের বিতাড়ন বেশী দূরে নয়, অবশ্যম্ভাবী! কী আমাদের অপরাধ? কেনো এই অযাচিত তল্লাশি? নিজের দেশের সীমানায় প্রবেশ করার অধিকার কি আমরা হারিয়ে ফেলেছি?! তোদের মতো একদল হায়েনার তাণ্ডবে?’
এক সময় শেষ হলো লাঞ্ছনাঘেরা মুহূর্তগুলো। শেষ হলো ওদের সুক্ষ অমানবিক তল্লাশি। যুবকটি সতর্ক ছিলো। ওর কোনো সমস্যা হয় নি। আবার বাস চলতে লাগলো। যুবকটি হাত থেকে পত্রিকাটা ফেলে দিলো। আর ভালো লাগছে না। জানালা দিয়ে দেখতে লাগলো- পর হয়ে যাওয়া আপন ফিলিস্তিন! অনেক দিন পর দেখছে সে এই ফিলিস্তিনকে । চোখে ঝরে পড়ছে বেদনা । অনেক বেদনা। প্রিয় হারানোর বেদনা। দেশ বেদখল হওয়ার বেদনা। দেশের মানুষের অধিকার বঞ্চিত হওয়ার বেদনা। নিষ্ঠুর পাশবিকতায় তাদের জীবন হারানোর বেদনা। আরো কতো বেদনা লুকিয়ে আছে এই চোখে, এই মনে। লাল বেদনা, নীল বেদনা। আঁকিয়ে ছবি আঁকলে যেমন গভীর করে তাকিয়ে থাকে পটের দিকে, ও ঠিক তাই তাকিয়ে রইলো পেছনে চলে যাওয়া-যাওয়া যয়তুন বৃক্ষের দৃশ্যাবলীর দিকে। কিংবা দীর্ঘ প্রবাস বা নির্বাস থেকে ফিরে আসা মানুষ যেমন খুটিয়ে খুটিয়ে দেখতে থাকে স্বদেশের স্মৃতিময় দৃশ্য, ওভাবেই যুবকটি দেখছিলো সবকিছু।
বাস পৌঁছে গেলো সর্বশেষ ষ্টেশনে, আল কুদসে। সবাই নেমে যাচ্ছে। যুবকটিও দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে যাচ্ছে দরোজার দিকে । শূন্য হাতে । ব্যাগটা ইচ্ছে করেই কি ফেলে যাচ্ছে! বাস চালক ব্যাগটার কথা মনে করিয়ে দিলেও ‘হ্যাঁ-না’ কোনো স্পষ্ট উত্তর দিলো না ও। আপন মনে ফিলিস্তিনের কথ্য ভাষায় বিড়বিড় করতে করতে নেমে গেলো । যার মর্ম ছিলো- একটা ব্যাগ আর কতো বয়ে বেড়াবো ?
যুবক গন্তব্যের দিকে চলা শুরু করলো। ফুটপাতে নেমে প্রাণভরে শ্বাস নিলো। কতো দিন পর ও ফিলিস্তিনের মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিচ্ছে। আহা, কী শান্তি! একটু পর যুবকটি ঘড়ির দিকে তাকালো। যেনো কোনো প্রতীক্ষায় ওর সময় বয়ে যাচ্ছে। কিংবা কারো সাথে নির্দিষ্ট ক্ষণে ওর দেখা হওয়ার কথা রয়েছে। যুবক পথ চলতে লাগলো। ওর প্রতিটি পদক্ষেপে, প্রতিটি চাহনিতে ঝরে পড়ছিলো তারুণ্যের উত্তাপ ও দৃঢ়তা। ওর চলার বেগময়তা বলে দিচ্ছিলো- নিজের গন্তব্য কোথায়- তা ওর ভালোই জানা আছে । কিংবা কী উদ্দেশ্যে তার এ পথচলা- তা সে ভালো করেই জানে। ক্ষণে ক্ষণে সে আশ-পাশে তাকাচ্ছিলো। কী যেনো ভেবে, কীসের যেনো খোঁজে অথবা এমনিতেই আনমনে। মাঝে মধ্যেই চোখ পড়ছিলো আশ-পাশে এখানে ওখানে ছড়িয়ে থাকা ইহুদী সৈন্যদের উপর। ওরা মাটির মতো সারা জেরুজালেমে ছড়িয়ে আছে। এরা জননিরাপত্তা কিংবা জেরুজালেম শহরের কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। এদের কাজ- কেবল হত্যা, কেবল লুণ্ঠন, কেবল ধ্বংস, কেবল রক্ত ঝরানো! শিশু রক্ত, নারী রক্ত, অসহায় বৃদ্ধ রক্ত! টগবগে তাজা রক্ত ঝরাতে ওরা ভয় পায়। তাজা তরুণ প্রাণের কাছে এসে মুখোমুখি দাঁড়াতে কোনো কালেই ওরা সাহস পায় নি, আজো পায় না। ফিলিস্তিনের এক ছোট্ট শিশুর একমুঠো পাথরকণা ওদেরকে বন্দুক ও মেশিনগান নিয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করে। এ দৃশ্য ফিলিস্তিনের আকাশ বাতাস অনেক বার প্রত্যক্ষ করেছে। ওর সামনে যখনই কোনো ইহুদী সৈন্য পড়ছিলো, একরাশ ঘৃণা নিয়ে, অনেক দিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ নিয়ে এবং ‘আহত আরবের প্রত্যাখ্যান ও তার লুণ্ঠিত ইজ্জতের লজ্জা-ভার কাঁধে নিয়ে’ ও তাদের দিকে তাকাচ্ছিলো।
বাঁকটা এখনো অনেক দূরে। বাঁকটা পেরিয়ে একটু ভিতরে ঢুকলেই ওদের ছোট্ট বাড়িটা। বাড়ির আঙ্গিনায় ওর আব্বা একটা ছোট্ট বাগান করেছিলেন। নিজের হাতে লাগিয়েছিলেন কতো গাছ। কমলা লেবু, যায়তুন ও ইয়াসমিনসহ আরো অনেক গাছ। যা যা সম্ভব ছিলো । এই বাগানটাই ছিলো ওর আর ওর বোনের খেলার প্রিয় জায়গা। হ্যাঁ, দূরত্বটা ধীরে ধীরে কমে আসছে। ওর নাকে যেনো ঘ্রাণ এসে লাগছে ঐ ছোট্ট বাগানটার । আহ, কী মিষ্টি ঘ্রাণ! ও আশপাশে আবার তাকালো। হুঁ, দু’টি চোখ ওকে অনুসরণ
করছে। একটা ইহুদী সৈন্য। ওর সামরিক পোশাকে খচিত অনেকগুলো তারাকা-চিহ্ন। এটাই ইসরাইলী সৈন্যদের ‘ইউনিফর্ম’-প্রতীক। কিন্তু এই ‘অভিশপ্তের বাচ্চা অভিশপ্ত’ তার পিছু নিলো কী কারণে? !হঠাৎ পেছন থেকে সৈন্যটা চীৎকার করে উঠলো- ‘থামো! আর এক কদমও সামনে বাড়ার চেষ্টা করবে না!!’ যুবকটি থেমে গেলো! ঘুরে দাঁড়িয়ে তাকালো নিষ্ঠুর সৈন্যটার চেহারায়! সৈন্যটা একেবারে নিকটে এসে আবার চীৎকার করে উঠলো- ‘জলদি কাগজ-পত্র বের করো এবং মাটিতে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ো!’ অতীত স্মৃতির নৌকাটা এবার তাকে বয়ে নিয়ে গেলো বাঁকের পর সেই ছোট্ট গলিটিতে। ওর মনে পড়ছে, ঠিক এ ধরনের কথাই ও এবং ওর ছোট্ট পরিবার শুনেছিলো মাতৃভূমির মাটিকে .. ওদের ছোট্ট বাড়িটিকে বিদায় জানিয়ে চলে যাওয়ার আগ-মুহূর্তে। সময়ের চাকাটা যেনো ওর অতীত স্মৃতির দোরগোড়ায় এসে থেমে গেলো! যুবক কল্পনায় ফিরে গেলো সেই বাঁকটায়, ওদের সেই ছোট্ট গলির পাশের ছোট্ট বাড়িটায় । ও আর ওর বোন ছোট্ট বাগান থেকে জুঁই ছিঁড়ে ছিঁড়ে কতো মালা গেঁথেছে তারপর সে মালা পরিয়ে দিয়েছে মায়ের গলায়। মাকে মাল্য ভূষিত করতে ওদের ভীষণ ভালো লাগতো । তখন মাকে মনে হতো যেনো ফুলের রানী । আহ! এখন ইয়াসমিন (জুঁই) গাছটা আর নেই! ইহুদী হাতের নিষ্ঠুরতা তাকে শেষ করে দিয়েছে! আর ছোট্ট বোনটা?!! বয়স ছিলো যার মাত্র ছ’বছর? যার চুলের দু’টি ছোট ছোট বেণী এখনো ভেসে বেড়ায় তার চোখে অনুভবে? ও কোথায়?!! ও বর্বর ইহুদীদের বুলেটের আঘাতে ঝাঁঝরা হয়ে গিয়েছিলো! অকালেই ঝরে পড়েছিলো ওর জীবন-কলি! বাবা?! না, এখন বাবাও নেই! ইহুদীদের হাতে নিষ্ঠুরভাবে তিনি শহীদ হন! বাবার চেহারাটা এখন খুব বেশী করে মনে পড়ছে ওর! বাবা যখন ওদের ছোট্ট জমিতে কাজ করে শ্রম-ক্লান্ত ও ঘাম-সিক্ত হয়ে বাড়ি ফিরতেন, তখন বাবার দিকে তাকিয়ে থাকতে খুব ভালো লাগতো ওর। ইচ্ছে হতো তাকিয়েই থাকতে। মনে হতো তাঁর ফোঁটা ফোঁটা ঘাম যেনো দানা দানা মুক্তা! বাবাকেও ইহুদীরা মেরে ফেলে! হ্যাঁ, মায়ের মুখটাও চোখের সামনে ভাসছে। মা যেনো আগের মতোই এখন ওর মুখের দিকে মিষ্টান্ন- ধরা হাতটা এগিয়ে আনছেন! বড়ো ভালোবাসতেন তিনি মিষ্টি। কম ভালোবাসতেন খেতে, বেশী ভালোবাসতেন খাওয়াতে! জীবনের একেবারে শেষ বেলায় মা অনেক কেঁদেছিলেন! মৃত্যুর ভয়ে তিনি কাঁদেন নি, কেঁদেছিলেন তাঁর ছোট্ট সোনার সংসারটা ইহুদীদের হাতে তছনছ হয়ে যেতে দেখে! মা এখন কোথায়?! নেই! মা নেই!! এখন পরিবারের কেউ নেই!! বেঁচে আছে শুধু ও একা! মাকেও ইহুদীরা গুলি করে হত্যা করে!! থামিয়ে দেয় তাঁর জীবন-স্পন্দন!! মমতা-ভরা মাতৃ হৃদয়ের এমন নিষ্ঠুর জীবন-নাশ- পারে শুধু ইহুদীরাই!! মমতা আর ভালোবাসার ছায়ায় বেড়ে ওঠা পরিবারটি এখন নিঃস্ব! মৃত্যুকে সামনে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে শুধু তার একটি ডাল! আর বাড়িটা?! বিরান, শূন্য!! বাগানটা?! না, গাছ নেই! ফুল নেই! নেই পাখির কূজনও!! ইহুদীরা আগ্নেয়াস্ত্রের তাণ্ডবে স-ব শেষ করে দিয়েছে!! এখন তা যেনো এক মৃত্যুপুরী! ওরা শুধু মানবতার দুশমন না, প্রকৃতিরও দুশমন ।
পরিস্থিতি যে এমন বিপজ্জনক বাঁকে মোড় নিতে পারে তা ওর অজানা ছিলো না। তাই ব্যাগটা বাসে রেখে এলেও পিস্তলটা আছে ওর পকেটেই। এখন পিস্তলটাই ওর বেশী প্রয়োজন। কিন্তু সামনে দণ্ডায়মান জীবন্ত দানবটাকে পিস্তলটা যে আছে- তা মোটেই বুঝতে দেওয়া যাবে না। তাহলে প্রতিশোধ নেয়ার স্বপ্নটা ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে। ‘অপারেশন প্রতিশোধ’ অসমাপ্ত থেকে যাবে। ও সৈন্যটার দিকে দৃশ্যত বোকা বোকা অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়েছিলো আর পিস্তলটা বের করার একটা সুযোগ খুঁজছিলো। অনেক কষ্টে ও পিস্তলটা কিনেছে। ভাঙতি পয়সা জমিয়ে জমিয়ে। এক সময় মনে হয়েছিলো, পিস্তল বুঝি আর কেনা হলো না! ভাঙতি পয়সা জমিয়ে আর যাই হোক পিস্তল কেনা হয় না! কিন্তু আল্লাহ্র ইচ্ছায় শেষ পর্যন্ত সেই অসম্ভবই সম্ভব হয়েছে। এখন ও একটা ‘আধুনিক’ পিস্তলের বাহক। শুধু তাই নয় – বাধার বিন্ধাচল পেরিয়ে সেই ‘অসম্ভব’কে সাথে নিয়ে এখানে আসতেও সক্ষম হয়েছে ও, যেখানে দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে মানব শয়তানটা। এই শয়তানটাকে বধ করতে পারলে স্বার্থক হবে পিস্তল কেনা। সফল হবে ওর ‘অপারেশন প্রতিশোধ’। একে বধ না করে কোনো উপায়ও নেই । কেননা এ শুধু কাগজ-পত্র দেখেই ক্ষান্ত হবে বলে মনে হয় না। বরং তাকেও পরিবারের অন্য সবার মতো মেরে ফেলবে। সুতরাং মরতে হলে মরবে কিন্তু আগে একে মারবে । তা ছাড়া মৃত্যুকে ভয় পাওয়ার তো কিছু নেই। মৃত্যু তো তার অনেক আগেই হয়ে গেছে! যেদিন পরিবারের সবাইকে এক এক করে হত্যা করা

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top