শেষ আঘাত ১ম খণ্ড – এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

শেষ আঘাত ১ম খণ্ড – এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ মুজাহিদ হুসাইন ইয়াসীন

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১৯৩

শেষ আঘাত ১ম খণ্ড – বইটির এক ঝলকঃ

কয়েদী কোন উচ্চ বাচ্চ না করে শাহাজাদীর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসলো । সামনে এসে পড়লো ঘন জঙ্গল ও পাহাড়ি পথ। লোকালয় থেকে অনেক দূর যাওয়ার পর কয়েদী শাহজাদীকে জিজ্ঞেস করলো, ‘কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে।’
‘তুমি আমার সঙ্গে যাচ্ছো না বরং আমি তোমার সঙ্গে যাচ্ছি। তোমার ফৌজে আমাকে নিয়ে চলো। আমি ফিরে আসার জন্য যাচ্ছি না। এজন্যই তোমাকে কয়েদখানা থকে বের করে এনেছি। – শাহাজাদী বললো ।
শাহজাদীর নাম শারীনা। শারীনার মা জানতো, তার মেয়ে সকালে ঘোড়া নিয়ে বের হয়েছে। এজন্য তার ফিরতে কিছুটা দেরী হবে। তাই মা দুপুর পর্যন্ত শারীনার জন্য কোন চিন্তা করলো না। তাছাড়া হেরাকল এমনিই ফেরাউনি মেজাজের লোক । আর এখন তো তার পায়ের তলায় মাটি নেই। তাই হেরাকল সবসময়ই এখন উন্মাদের মতো আচরণ করে। কখন যে কাকে সামান্য কারণে কতলের হুকুম দিয়ে দেয় তার কোন ঠিক নেই। এজন্য তার স্ত্রীরা এবং রক্ষিতারাও মহলের মধ্যে তার ভয়ে লুকিয়ে থাকতো। তাই শরীনার মা যখন সন্ধ্যার দিকেও শারীনার কোন খোঁজ পেলো না তখন পেরেশান হয়ে উঠলো। কিন্তু হেরাকস্ এর সামনে যেতে ভয় পাচ্ছিলো।
সেদিন সূর্যাস্তের একটু আগে হেরাকল্ তার গোয়েন্দা দফতরে গিয়ে হাজির হলেন। সেখানে গিয়ে তিনি ফৌজী কমান্ডারদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় তার এক স্ত্রীকে সে কামরায় ঢুকতে দেখে রাগে লাল হয়ে উঠলেন।
‘কেন এসেছো ? – হেরাকলের শাহী কণ্ঠ যেন বিস্ফোরণ ঘটালো- তুমি কি জানো না……..
‘সব জানি- শারীনার মা হেরাকলের পুরো কথা শেষ করতে না দিয়ে উত্তেজিত কণ্ঠে বললো- আপনার ব্যস্ততা ও আপনার পেরেশানীর কথা ভালো করেই জানি। পেরেশানী শুধু আপনারই নয় আমাদেরও…. আমি কখনো এভাবে আসতাম না। কিন্তু আমি এক মা’
‘যা বলার বলে ফেলো’- হেরাকলের গর্জনে যেন ঘরের ছাদও কেঁপে উঠলো।
শারীনা সকালে ঘোড়া নিয়ে বের হয়েছে। এখনো ফিরে আসেনি।’ ‘তাহলে কি আমি গিয়ে তাকে খুঁজে বের করবো ?- হেরাকল বিরক্ত হলেন খুব এবং শারীনার মার মুখের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে বললেন- তোমরা প্রত্যেকেই কেন প্রত্যেকের সন্তানের প্রতি নজর রাখো না ? মহলের কর্মচারী ও মুহাফিজরা কি তোমাদের হুকুম পালন করা ছেড়ে দিয়েছে ? আমার কাছে আসা তোমার উচিতই হয়নি।’ ‘আপনি জানেন ও আমার এক মাত্র মেয়ে’ শারীনার মা ভিখারীর মতো বললো- কে জানে কোথায় আছে ও। সালতানাতেরও এ অবস্থা……. “এক মেয়েকে নিয়ে তুমি গলা ফাটাচ্ছো। অথচ পুরো সালতানাত আজ কাঁদছে তার অস্তিত্ব নিয়ে হেরাকল বললেন। হেরাকলের যদি মেয়ে একটি বা দুই চারটি সন্তানও থাকতো তবুও তার পেরেশান হওয়ার কথা ছিলো কিন্তু তার স্ত্রীই যে কতজন আছে তারই হিসাব নেই তার কাছে। সুতরাং নিজ মেয়ের হিসাব না জানাটা আর আশ্চর্যের কিছু নয়। তাই এক মেয়ে হারিয়ে তিনি বিচলিত হওয়ার লোক নন। শারীনার মা ব্যাপারটা উপলব্ধি করতেই কামরা থেকে নিঃশব্দে বেরিয়ে এলো।
মহলের এক লোক শারীনার মাকে জানালো তার মেয়েকে কে নাকি কয়েদখানার দিকে যেতে দেখেছে। কয়েদখানা আবাদী থেকে বেশ দূরে। এর আশপাশের এলাকায় কোন আবাদীও নেই এবং সেখানে দেখার মতোও কিছু নেই। তাই শারীনার মা ভেবে পেলো না, তার মেয়ে কয়েদখানার দিকে কেনই বা যাবে। তখনই এক কর্মচারীকে খোঁজ নেয়ার জন্য কয়েদখানার হাকিমের কাছে পাঠিয়ে দিলো।
কয়েদখানার হাকিম হুকুম পেয়েই ছুটে এলো শারীনার মার কাছে। হাকীমকে শারীনার ব্যাপারে প্রশ্ন করতেই হাকিম শারীনার মার দিকে এমন দৃষ্টিতে তাকালো যার মধ্যে প্রশ্নও ছিলো পেরেশানীও ছিলো। সকালে গিয়ে এখনো শারীনা ফিরেনি একথা শুনে তো হাকিমের মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেলো।
‘মালিকারে আলিয়া ! – হাকিম অপরাধী কণ্ঠে বললো- কাল সকালে শাহেনশা যে এক মুসলমান কয়েদীকে তলব করেছিলেন। আজ সকালে শাহজাদী কয়েদখানায় এসে সেই কয়েদীকে বের করে তার সঙ্গে নিয়ে গেছেন । বাইরে শাহজাদীর ঘোড়া দাঁড় করানো ছিলো, তিনি তাতে সওয়ার হন এবং কয়েদী তার সঙ্গে পায়দল হেটে যায়। শারীনার মা সে কয়েদী সম্পর্কে ভালো করেই জানতো। ফেরারীর সঙ্গে তার মেয়ের সম্পর্ক আছে শুনে সে অনুভব করলো, এটা কোন ষড়যন্ত্র হতে পারে এবং এ ঘটনা হেরাকলকে জানানো উচিত। না হয় তার কাছে এটা গোপন করলে পরে যখন তিনি অন্য কোন মাধ্যমে জানতে পারবেন তখন শারীনার মা ও হাকিমকে কতল করে দেয়াও বিচিত্রের কিছু হবে না।
একথা ভেবে হাকিমকে নিয়ে শারীনার মা হেরাকলের সেই কামরায় গিয়ে উপস্থিত হলো। তাকে দেখেই হেরাকলের চোখ গজবের আগুন ভরে উঠলো। কিন্তু যখন আসল ঘটনা জানতে পারলেন তার চোখের আগুণ চোখেই মিশে গেলো। তিনি যেন স্তব্দ হয়ে গেলেন। তার দৃষ্টিতে এ মুসলমান কয়েদী ছিলো অতি মূল্যবান এক সংগ্রহ। অবশেষে তিনি নিস্তব্ধতা ভাঙ্গলেন।
‘এক শাহজাদীর কথায় তুমি তাকে ছেড়ে দিলে- হেরাকল হাকিমকে বললেন— এক কথায় তুমি তার শিকল হাতকড়া খুলে দিলে … এতো আমাকে গ্রেফতার বা কতলের ষড়যন্ত্রও হতে পারতো ।’
হাকিম বুঝে গেলো এখনই তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে। আর মাত্র কয়েক মুহূর্ত বাকী আছে তার জীবনের।
‘হে দারোগা! তোমাকে কি এখন কতল করা উচিত নয়- হেরাকল হাকিমকে বললেন- শাহজাদীর মদদে ফেরারী কয়েদী যদি কোন খ্রিষ্টান হতো আমার জন্য তা কোন আশংকার কিছু হতো না। ফেরারী হলো মুসলান। তুমি দেখছো না মুসলমানরা আমাদেরকে কোথায় পৌঁছে দিচ্ছে ? তুমি এমন একটা কারণ হলেও বলো যার ভিত্তিতে তোমার একাজটা সঠিক বলে প্রমাণিত হবে।’
যেভাবে জ্যোতিষী শাহে মারদীন মৃত্যু নিশ্চিত ভেবে নির্ভীক হয়ে উঠেছিলো। কয়েদখানার দারোগারও সে অবস্থা হলো। দারোগা বেপরোয়া হয়ে উঠলো।
“শাহেনশাহে রোম! -দারোগার কণ্ঠে নির্ভীকতা ফুটে উঠলো- শাহজাদীর হুকুম যদি আমি না মানতাম তিনিও আমাকে মৃত্যুর কাঠগড়ায় দাঁড় করাতেন। আর তার হুকুম মানার কারণে আপনিও আমাকে মৃত্যুর বাণী শুনাচ্ছেন। এ শাস্তি আমি শিরোধার্য করে নিলাম। শিরোধার্য না করলেও আপনি আমাকে ক্ষমা করবেন না। আমি শাহেনশাহের হেরেমের নেমক খেয়েছি। তাই মরার পূর্বে আমার নেমক হালাল করে যেতে চাই। এ একটি প্রতিকারই আপনার কদমে পেশ করতে পারি। এ কোন সোনা রূপার খাযানা নয়। কয়েকটি শব্দ মাত্র। যা আপনার সালতানাতের জন্য মূল্যবানও হয়ে উঠতে পারে ।
হেরাকল তার দিকে শীতল চোখে তাকিয়ে রইলেন। এর অর্থ হলো তিনি দারোগাকে ক্ষমা করবেন না। এ দৃষ্টি যেন দারোগাকে আরো দৃঢ়কণ্ঠ করে দিলো।
‘আমি জীবন ভিক্ষা চাইবো না- দারোগা বলে গেলো- হুকুম মানা আমাদের জন্য ফরয। আর এখানে হুকুমদাতা একজন নয়। বরং শাহী খান্দানের প্রত্যেকের কাছ থেকেই আমরা নানান ধরনের হুকুম পাই। আমরা কারো হুকুমই প্রত্যাখ্যান করার সাহস রাখি না। আপনি যে তিন চারজন মুসলিম কয়েদীকে অতিথির মতো সম্মান দিচ্ছেন তাদের কাছে আপনি জানতে চান যে, ওরা সামান্য কিছু সংখ্যক নিয়ে রোমের মতো এত বড় জঙ্গী শক্তিকে কি করে নাস্তানাবুদ করে চলেছে! আপনি হয়তো ওদেরকে অন্যকোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। এতে আমার কোন আগ্রহ নেই। আমি তাদেরকে দু একটা কথা জিজ্ঞেস করেছিলাম। উত্তরে তারা যা বলেছিলো আপনার খেদমতে তা পেশ করছি। …….
‘তারা বলেছে, ইসলামে কোন বাদশাহ নেই এবং শাহী খান্দানও নেই । বাদশাহী শুধু আল্লাহর জন্যই নির্ধারিত। আর মুসলমানরা তার হুকুমই মানে, তার পথেই চলে। লড়াইয়ের ময়দানে আল্লাহকে হাজির নাজির জেনে তার সন্তুষ্টির জন্য লড়াই করে। দু’ তিনজন মুসলমান কোথাও একত্রিত হলে অথবা সফরে বের হলে একজনকে আমীর বানিয়ে নেয় এবং তার হুকুমেই তারা পথ চলে। তাদের সালার লশকরের আমীরও হন এবং ইমামও হন। তাদের রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও) তার সঙ্গীদের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করে ফয়সালা করতেন। তাদের খলীফার হুকুমও তারা জান-প্রাণ দিয়ে মানে। সেই খলীফাও পরামর্শ ছাড়া কোন হুকুম প্রয়োগ করে না। কোন খলীফা, আমীর বা সিপাহসালারের স্ত্রী সন্তান কাউকে কোন হুকুম দিতে পারে না । তারা কোন অপরাধ করে বসলে তাদেরকেও অন্য সাধারণ প্রজার মতোই শান্তি দেয়া হয়…
“শাহেনশাহে মুআযযম! আপনার শাহী খান্দানের সদস্য দেখুন কত অগণিত। তাদের কারো হুকুম উপেক্ষার নির্দেশ আমাদের দেয়া হয়নি। অথচ তাদের যে কোন একজনের হুকুম যদি অমান্য করি তাহলে আমাকে সেই কয়েদ খানার কালো কুঠুরীতে বন্দী করা হবে আজ আমি যার দারোগা। তাছাড়া আপনি তো সে কয়েদীকে অতিথির মতো যত্ন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তাকে শাহজাদী শারীনা তার সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার কথা বললেন। আর হুকুম শোনালেন, শাহেনশাহ তাকে তলব করেছেন। আমি তার হুকুমের বরখেলাফ কি করে করি।
“বাকী তিন মুসলমান কয়েদীর সব সুযোগ সুবিধা বন্ধ করে দাও— হেরাকল নির্দেশ দিলেন- ওদেরকে পাতাল কুঠুরীর কোন একটায় ফেলে রাখো। সেখানে পঁচে গলে শেষ হয়ে যাক ওরা।’
হেরাকল হুকুমগুলো এমন কণ্ঠে শোনালেন যেন তিনি তন্দ্রা থেকে কথা
বলছেন ।
‘আপনি কি ওদেরকে ধরে আনার হুকুম দিবেন না ?’ শারীনার মা জিজ্ঞেস করলো।
‘না, ওরা এতক্ষণ অনেক দূর চলে গেছে। আর কোথায় গেছে তাও তো জানা নেই’ – খাপ ছাড়া কণ্ঠে বললেন হেরাকল ।
ইতিমধ্যে হেরাকল ইশারায় দারোগাকে চলে যেতে বললেন। দারোগাও বুঝে গেলো এবার অলৌকিকভাবে তার প্রাণ বেঁচে গেছে। দারোগা উল্টো পায়ে কামরা থেকে বেরিয়ে গেলো।
‘ওতো চলে গেলো। ওকে জীবিত রাখবেন না’- শারীনার মা হা হা করে উঠলো।
‘ওকে যেতে দাও। আমি আগন্তুকদের অপেক্ষায় আছি’- হেরাকল বললেন কেমন দূরাগত গলায় ।
ফেরারী কয়েদীর নাম হাদীদ বিন মুমিন খাযরাজ। শারীনা হাদীদকে নিয়ে সূর্যাস্তের পূর্বেই রাহা থেকে অনেক দূরে চলে যায় ৷
কয়েদখানা থেকে যাওয়ার সময় লোকালয় থেকে বেশ দূরে আসার পর শারীনা হাদীদকে বলেছিলো, তুমি আমার ঘোড়ার পেছনে উঠে বসো। একটু পর তুমি আলাদা ঘোড়া পেয়ে যাবে। ওরা যে পথে যাচ্ছিলো সেটা পাহাড়ি হওয়াতে সমতল ছিলো না। কোথাও কোথাও ছিলো অবরোহ নিম্নরোহ। এর সামনে ছিলো পর্বতশৃঙ্গের সারি। মাঝে মধ্যে পড়ছিলো গাছগাছালির ঝোপঝাড় পায়ে হাটার রাস্তাও ছিলো না সেখানে। তাই মুসাফিরদের যাতায়াত এ পথ দিয়ে কমই হতো ।

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top