পীর ও পুলিশ – এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ মুজাহিস হুসাইন ইয়াসীন
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১৫৯
পীর ও পুলিশ – বইটির এক ঝলকঃ
চৌকিদার তার বউ থেকে খবর নিয়ে আসে যে,
আব্বাস নামে যারিনার এক মামত ভাই আছে। তেইশ চব্বিশ বছরের মোটামুটি চেহারার এক ছেলে। ওর মা নেই। দুটি বোন আছে। ওরাই ঘর সামলে রাখে। যারিনাদের ঘরে আব্বাসের বেশ যাতায়াত ছিলো। যারিনার মাও তার ভাইয়ের ছেলে আব্বাসকে একটু বেশিই খাতির যত্ন করতো।
‘যারিনা অন্য কারো ঘরে যেতো না- চৌকিদার জানালো- ‘ও শুধু ওর মামার বাড়িতেই যেতো। আমার বউ আগেও দেখেছে, যারিনা আব্বাসকে দেখে চমকে উঠতো। ওর সঙ্গে যত কথা বলতো অন্য কারো সঙ্গে এত কথা বলতো না। আব্বাসের বোনরাও যারিনার সঙ্গে বান্ধবীর মতো মিশতো। আমার বউ যারীনা ও আব্বাসকে একই খাটে বসা অবস্থায় দেখেছে।’
আমি তখনই চৌকিদারকে তার স্ত্রী ও যারিনার মাকে নিয়ে আসতে নির্দেশ দিলাম । আমি এটা আদৌ মানতে পারছিলাম না যে, আব্বাস যারিনাকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে তার বাড়িতে। এ ক্ষেত্রে ওদের মা বাবা কেউ এ অনুমতি দেবে না যে, যারিনাকে বিবাহিতা অবস্থায় আব্বাস নিজের বাড়িতে রাখুক।
চৌকিদার সময় মতোই যারিনার মা ও তার বউকে নিয়ে এলো। যারিনার মাকে অন্য ঘরে বসিয়ে চৌকিদারের বউকে অফিস ঘরে বসালাম এবং যারিনা সম্পর্কে যা যা জানে সব জানাতে বললাম ।
‘যারিনা আব্বাস ছাড়া অন্য কারো সঙ্গে কথা বলতো না’- চৌকিদারের বউ বললো- “আব্বাসের ঘরে আমার যাতায়াত অনেক দিনের। আব্বাসের বোনদেরকে আমার খুব ভালো লাগে, ওরা আমাকে বেশ খাতির যত্ন করে। এজন্য ওদের ঘরের কাজও করি মন প্রাণ দিয়ে। ওখানে থাকাও হয় বেশি। তাই আব্বাস ও যারিনাকে আমি ওখানে যেভাবে দেখেছি আর কারো তা দেখার কথা নয়।
ওদেরকে আমি খাটের ওপরও বসা দেখেছি কয়েকবার। যারিনা তো এমনি চুপচাপ স্বভাবের ছিলো। কিন্তু আব্বাসকে দেখলেই গোলাপের পাপড়ির মতো ফুটে উঠতো। মুখের ভাষা মধু হয়ে ঝরতো। যারিনা কয়েকবার আমাকে গোপনে- যাতে কেউ না জানে- সেভাবে আব্বাসকে ওদের বাসায় পাঠাতেও বলেছে।’
‘বিয়ের পর ওদেরকে এক সঙ্গে দেখেছো তুমি?’
‘যারিনা তো এক মাসের মধ্যে তিন চার বার বাড়িতে এসেছে- চৌকিদারের বউ বললো- এর মধ্যে দু’বার ওদেরকে এক সঙ্গে দেখেছি। উভয়ের চোখে মুখে তখন স্পষ্ট হতাশার ছাপ ছিলো। একবার তো যারিনার চোখে পানিও দেখেছি।’
এই মহিলার কথায় আমি পুরোপুরি নিশ্চিত হয়ে গেলাম, যারিনার প্রেমিক তার মামত ভাই আব্বাস ।
‘পীর সাহেবকেও আমার সন্দেহ হয়’- চৌকিদারের স্ত্রী বললো— ‘পীরের খানকায় কি হয় না হয় তা তো আপনি জানেনই। তবে পীর আমার প্রতি খুব মেহেরবান। তিনি একদিন আমাকে লোক মাধ্যমে ডাকিয়ে বললেন, যে কোন ছুতোয় যারিনার শ্বশুর বাড়ি যাও। যারিনার কানে কানে বলো, তোমার স্বামী পীর সাহেবকে দিয়ে তোমাকে তাবিজ করাতে চায় ।
কিন্তু পীর সাহেব তা করতে চান না। যে তাবিজ তোমাকে পান করানো হয়েছে সেটা তাবিজ ছিলো না, সাদা কাগজ ছিলো। তাই তুমি যেকোন দিন পীর সাহেবের কাছে চলে যাও, তিনি তোমাকে এমন তাবিজ দেবেন যে, ইকবাল তোমাকে তালাক দিয়ে দেবে। আর তোমার প্রেমিকের সঙ্গে তোমার বিয়ে হয়ে যাবে………
‘খোদার মেহেরবাণীতে আমার আর ওদিকে যেতে হয়নি। যারিনাই দুদিন পর ওদের বাড়িতে বেড়াতে এলো। সুযোগ বুঝে ওকে আমি পীরের পয়গাম দিলাম ।
যারিনা সব শুনে বললো,
*পীর সাহেবকে বলবে, আপনি এমনিতেই আমার প্রতি অনেক মেহেরবানী করেছেন, আপনি যদি তালাক দেওয়াতে পারেন এবং অন্যের সঙ্গে বিয়েও পরানোর শক্তি রাখেন তাহলে আমাকে ছাড়াই আপনি একাজ করতে পারবেন । যদি আপনি এটা সত্যিই করে দিতে পারেন তাহলে আপনি যা বলবেন এর চেয়ে বেশি নজরানা পাঠিয়ে দেবো আপনার পদ মোবারকে।’
‘আমি পীর সাহেবকে যারিনার জবাব শুনিয়ে দিলাম- চৌকিদারের বউ- বলে গেলো । তিনি বললেন, ওকে বলো গিয়ে ওকে ছাড়া এই তদবির সম্ভব নয়। পরদিন সকালে যারিনাকে পীরের দ্বিতীয় পয়গাম শুনিয়ে দিলাম।’
‘আরে আমি যদি এ ধরনের মেয়ে হতাম তাহলে ইকবালের চেয়ে সুপুরুষ আর কে আছে? অথচ ইকবালকেও আমি জবাব দিয়ে দিয়েছি। আমি আর কারো কাছে যেতে পারবো না। এত বোকা নই আমি।’
‘এর কিছু দিন পরই যারিনা লাপাত্তা হয়ে গেলো।’
পীর যারিনার কথা শুনে কি বললো?’- আমি জিজ্ঞেস করলাম !
‘পীর সাহেব মাথা দুলিয়ে বলেছিলেন, এসে যাবে। চৌকিদারের স্ত্রীকে ওয়েটিং রোমে পাঠিয়ে দিলাম। একটু একাকি ভাবতে বসলাম। আমার সামনে এখন দু’জন মানুষ, পীর ও আব্বাস। আব্বাসের ব্যপারে আমি পরিষ্কার।
সে যারিনাকে তার ঘরে রাখতে পারবে না। আমি চৌকিদারকে ডেকে আব্বাসের ওপর সবসময় নজর রাখতে বললাম। সে যে দিকেই যায় তার যেন পিছু নেয়। গভীর রাতেও যদি আমাকে জানানোর মতো কোন কিছু ঘটে তাহলে যেন আমাকে এসে জাগিয়ে তোলে।
ওর বউকে আবার ডাকলাম ভেতরে। বললাম, তুমি আব্বাসের ঘরের ভেতর নজর রাখবে। আর পীরের কাছেও যেন যাতায়াত অব্যহত রাখে। আর চোখ কান এমনকি নাকের ঘ্রাণ শক্তিও যেন কাজে লাগিয়ে দেখে, ওখানে যারিনার গন্ধ পাওয়া যায় কিনা ।
কোন এক দৈব ইশারায় পীরের ওপরই কেন জানি আমার সন্দেহ বাড়ছিলো। বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে পীরের যে প্রভাব ছিলো সেটা জাদুর চেয়েও তীব্র ছিলো।
এজন্য পীরের আস্তানায় প্রমাণ ছাড়া হানা দেয়া সহজ কাজ ছিলো না।
ঝুলিতে সাক্ষ্য প্রমাণ না নিয়ে পীরের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব ছিলো না। এজন্য আব্বাসের বউ ছাড়াও কয়েকজন গুপ্তচর পীরের আস্তানায় লাগিয়ে দিলাম । আব্বাসের গতিবিধির ওপর চোখ রাখার জন্যও গুপ্তচর নিযুক্ত করলাম।
যারিনার মা একা আসেননি। সঙ্গে তার স্বামীও ছিলো। মা কাঁদতে কাঁদতে ভেতরে ঢোকেন। চোখ মুছতে মুছতে জিজ্ঞেস করেন ।
‘আমার মেয়ের কোন খবর পেলেন ইনস্পেক্টর সাব?’
‘আগে বসুন মা জী! আমি সান্তনার সুর ফুটিয়ে বললাম- ‘আল্লাহ বড় সাহায্যকারী। কিন্তু আপনি সব ব্যপার খুলে বললে আপনার মেয়েকে ফিরিয়ে আনতে পারবো………
আমাকে শুধু এতটুকু বলুন, ও কাকে পছন্দ করতা? সে যখন আপনাকে বলেছিলো আমাকে বিয়ে করাবেন না, তারপর এও বলেছিলো, ইকবালের সঙ্গে আমাকে বিয়ে দেবেন না। তখন তো নিশ্চয় আপনি বুঝেছিলেন, ও নিজ পছন্দে বিয়ে করতে চায়।’
যারিনার মার ঠোট দু’টো ফাঁক হলো মাত্র। কিছু বলতে পারলেন না। আমি তার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম। তারপর তার মাথাটি এমনভাবে নিচু করলো যেন অচেতন হয়ে ঢলে পড়ছে। সম্মান ও অভিজাত্যবোধ তার কণ্ঠ চেপে ধরেছে। তার মেয়ে অন্য কাউকে পছন্দ করতো এ কথটা বের করতে তার কণ্ঠ চিড়ে যাচ্ছে।
‘আপনি যে কথাটা বলতে সংকোচ বোধ করেছেন সেটা আমি বলে দিচ্ছি- আমি প্রত্যয়ের গলায় বললাম- ‘ও আব্বাসকে পছন্দ করতো………..
আব্বাস আপনার ভাই পুত্ৰ না?
মুখ খুলুন। আড়াল করবেন না কিছু।
আপনার মেয়ে ফিরে পেতে চাইলে আড়াল করবেন কিছুই।’
‘হ্যাঁ, আপনি ঠিক বলেছেন। ও আমাকে এও বলেছিলো, আমার বিয়ে আব্বাসের সঙ্গে দিন- কথাটা বলতে পেরে যেন যারিনার মা একটু আরামবোধ করলেন।
‘তাহলে দিলেন না কেন?’
‘আমার মতামত চললে তো যারিনা আব্বাসের ঘরেই যেতো। কিন্তু যারিনার বাবা ওর ঘোর বিরোধী। আমার ভাই সম্পর্কে তার ধারনা খুব উঁচু নয়। বিয়ের আগে তিনি বলেছেন, ইকবালের পরিবার ধনে মানে অনেক বেশি আমির ঘরনার।
তাছাড়া দেখতে শুনতে ইকবাল আব্বাসের চেয়ে অনেক আকর্ষণীয়। তারপরও যারিনার মামাকে বলেছিলাম, যারিনার বাপকে যেভাবেই হোক খুশি করে আব্বাসের জন্য যারিনাকে চেয়ে নাও। কিন্তু আমার ভাই যারিনার বাপকে কিছু বলাটা নিজের জন্য অপমানজনক মনে করতো।’
যারিনার মা শেষ পর্যন্ত স্বীকার করলেন, যারিনা আব্বাসকে শুধু ভালোই বাসতো না, তাকে একটা দিন না দেখলে যেন তার প্রাণের সাড়া পেতো না । কিন্তু অধিকাংশ মানুষেরই পারিবারিক নীতি ব্যক্তি স্বার্থের শৃংখলে এমনভাবে বন্দি যে, নিজেদের মতামত প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে সন্তানের ইচ্ছাকে গলা টিপে হত্যা করে ।
যারিনার মাকে জিজ্ঞেস করলাম, এমনকি হতে পারে যে, ইকবালের কাছ থেকে পালিয়ে যারিনা আব্বাসের কাছে চলে এসেছে। কথাটা যেন তার সহ্য হলো না। দুই কান চেপে ধরলেন। তারপর বুদ্ধিমানের মতো একটা উক্তি করলেন।
‘যদি ওর স্বামীর ঘর থেকে ও পালাতোই তাহলে তো বিয়ের আগেই আব্বাসের সঙ্গে পালিয়ে যেতো। হায়! আমার মেয়ের ওপর এত বড় জুলুম হলো অথচ আমি কিছুই করতে পারলাম না। আর করারই বা ছিলো কি আমার?”
‘যারিনা আপনাকে মনে হয় বলেছে, ইকবালের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন? ওদের মধ্যে কোন হৃদ্যতা গড়ে উঠেছিল?”
‘হৃদ্যতা? ও যখনই আসতো। কান্না ছাড়া আর কিছু শোনাতো না।
*ওর সঙ্গে ইকবালের এবং ইকবালের সঙ্গে ওর ব্যবহার কেমন এসবও কি আপনাকে জানাইনি যারিনা?”
‘না কখনেই বলেনি’ তার গলায় চিন্তা ক্লিষ্টতা।
উনাকে বাড়ি পঠিয়ে দিলাম । আজ সারাটা দিন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি গেলো। তাই বিছানায় যেতেই গভীর ঘুম । কতক্ষণ পর জানিনা, সজোরে দরজায় কড়াঘাতের শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গলো । দরজা খুলে দেখি, যারিনাদের গ্রামের চৌকিদার।
‘জনাব! ক্ষমা করবেন- হাতজোড় করে বললো- জরুরী একটা খবর এনেছি । আমি গাঁয়ে টহল দিচ্ছিলাম। হঠাৎ কাউকে স্ববেগে দৌড়ে গ্রামের দিকে আসতে দেখলাম। আমি পথের পাশে আড়াল নিয়ে লুকিলে পড়লাম। চাঁদের আলো তখন আবছা মেঘে ঢাকা…….. . কিছুই দেখা যায় না।…
“তবে মানুষ দেখা যায়। দৌড়াচ্ছিলো কোন এক নারী। ওর হাতে একটি কুড়াল উদ্বত অবস্থায় ধরা ছিলো। আমাকে সে দেখেনি। আমার কাছ ঘেষে দৌড়ে গেলো। চিনতে পারলাম না ওকে।
আমি ওকে অনুসরণ করার জন্য একটি ঘরের পেছনে দৌড়ে গিয়ে লুকিয়ে পড়লাম। আমার ছুটন্ত পায়ের শব্দ মনে হয় শুনে ফেলেছিলো। সে একবার পেছন ফিরে দেখে নিলো। তারপর আবার দৌড়ের গতি তীব্র করে তুললো । আমি এবার এমন জায়গায় গিয়ে ওর ওপর চোখ রাখলাম যেখান থেকে ওকে সহজে দেখা যায় ।
নারী মূর্তি আব্বাসের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। দরজায় আওয়াজ দিলো। দরজা খুলে গেলো এবং সে ভেতরে চলে গেলো………
‘ও যদি স্বাভাবিক গতিতে হেটে আসতো আমার সন্দেহ হতো না। সে উর্ধ্বশ্বাস দৌড়াচ্ছিলো এবং তার হাতে ছিলো একটি কুড়াল।’
আমি ঘড়ি দেখলাম । আজো সেই স্মৃতি উজ্জল হয়ে আছে। তখনো এগারটা বাজেনি। কয়েক মিনিট বাকি ছিলো।
থানা থেকে ওদের গাঁ দেড় কি পৌনে দুই মাইল। আমি কোয়ার্টার থেকে রাত পোহালেই থানায় চলে গেলাম। একজন হেড কনেস্টবল ও তিনজন কনেস্টেবল নিয়ে সাইকেল রিক্সায় করে রওয়ানা হয়ে গেলাম। সঙ্গে প্রয়োজনীয়
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!