নব্য ফেরাউনের কারাগার – আহমাদ রায়েফ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

নব্য ফেরাউনের কারাগার – আহমাদ রায়েফ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ শেইখ নাঈম রেজওয়ান

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ২৫৫

নব্য ফেরাউনের কারাগার – বইটির এক ঝলকঃ

“আচ্ছা, মুসলেহ! তুমি বল, কয়েক বছর আগে তুমি ও তোমার সঙ্গী কাফারুল বিত্তীখে গিয়ে আব্দুল ফাত্তাহকে কেন খুঁজছিলে? কি গোপন রহস্য ছিল?”
বেচারা মুসলেহ সোজাসুজি জবাব দিল :
“স্যার, আমরা রোড পাকা করার কাজ সেরে কেবল একবস্তা চাল কেনার জন্য ওখানে গিয়েছিলাম, যেহেতু দিময়াতী চাল হচ্ছে বাজারের সেরা।”
কিন্তু এ উত্তর তার শাস্তি বাড়ালো বৈ কমালো না। তার সর্বাঙ্গ লাঠির আঘাতে ফেটে ফেটে রক্তাক্ত হচ্ছে। হতভাগা আর্তনাদ করছে। তার মুখ থেকে আবোল-তাবোল বিভিন্ন কথা বেরুচ্ছে। এমন শব্দ বের হচ্ছে যার অর্থ কোন মাখলুক বুঝবে না। সে আসলে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে।
মৃত্যু সব দিক থেকে তার উপর হামলা করছে অথচ সে মরছে না। যখন জল্লাদ শাস্তি দিতে দিতে হাঁপিয়ে যাচ্ছে এবং দম নেয়ার জন্য বিশ্রাম নিচ্ছে তখন মুসলেহ চিৎকার দিয়ে হাউ-মাউ করে কেঁদে বলল ঃ
“মহান আল্লাহপাকের কসম! আমরা একমাত্র চাল কেনার জন্য আব্দুল ফাত্তাহর ঠিকানাটা জিজ্ঞেস করেছিলাম। হুজুর! শুধু একবস্তা চাউল খরিদ করার জন্য ওখানে গিয়েছিলাম।”
কিন্তু সেনা অফিসার প্রত্যুত্তরে বলল :
“কুত্তার বাচ্চারা! চালের বস্তার জন্য গিয়েছিলে, না কি অস্ত্রের বস্তার জন্য?” মুসলেহ জুরাইক এ কথা শুনেই যেন মুক্তি পাওয়ার সুযোগ পেয়ে গেল। সে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করল। পাগলের মত বলল :
“হুজুর! আপনি কি বললেন? অস্ত্রের বস্তা? হ্যাঁ, … হ্যাঁ…
আমরা যখন কাফারুলে গিয়েছিলাম, তখন আমরা এ জন্যই গিয়েছিলাম। সত্য কোন কোন সময় প্রকাশ পেয়েই যায়। আমরা অস্ত্রের বস্তার জন্যই সেখানে গিয়েছিলাম। এটাই আমাদের প্রয়োজন ছিল সেখানে যাওয়ার।”
মুসলেহ পাগলের মত হাসল। শান্তির ধারা থেমে গেল। এখন তদন্ত ভিন্নরূপ নিচ্ছে। তার গতি অন্য দিকে।
এক আজব তামাশার অবতারণা হয়েছে। এটা কি নতুন শাস্তির পূর্বলক্ষন, না বিদ্রূপ! বলা মুশকিল ।
যাহোক, মুসলেহ জুরাইকের হাতকড়া খুলে দেয়া হল। আযাবও বন্ধ। কারণ, সে স্বীকারোক্তি দিয়েছে, সে এক বস্তা অস্ত্র কাফারুল থেকে অন্যত্র নিয়ে গেছে। আহমাদ সাইয়েদও মুসলেহের বিবরণকে অত্যন্ত উৎসাহের সাথে সত্য বলে ঘোষণা করল। তারও হাত কড়া খুলে দেয়া হল এবং শাস্তি থেকেও নিস্তার পেল। এখন দুজনের সামনে বড় প্রশ্ন হচ্ছে, তারা এ বানোয়াট ঘটনাকে সত্য বলেই মেনে নেবে, না মৃত্যুকে আলিঙ্গন করবে!
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মধ্যেও পরিবর্তনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। সিভিল গোয়েন্দা বিভাগও ময়দানে নেমে গেছে। কেল্লার জেলখানার সিভিল গোয়েন্দা বিভাগের আসল হর্তাকর্তা কর্নেল আহমাদ ছালেহ দাউদ এলেন স্বয়ং তদন্ত পরিদর্শন করার জন্য। মুসলেহের জন্য এখন জরুরী হয়ে গেল, সে তার স্বীকারোক্তিতে যে সব অস্ত্রের কথা সে বলেছে, সেগুলো সে কোথায় রেখেছে তা তাকে বলতে হবে। কাফরুল বিত্তীখ থেকে সে অস্ত্রের বস্তা অন্যত্র পাচার করেছে, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা স্বীকারোক্তি। তা সত্ত্বেও তাকে সেই জায়গার নাম বলতে হবে। নয় তো তার মৃত্যু অবধারিত। মুসলেহ তখনি তার উত্তর ভেবে-চিন্তে ঠিক করে রেখেছে।
মুসলেহ ভাবল, “বর্তমান যে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এর সম্পর্ক হল ইখওয়ানুল মুসলিমূনের সঙ্গে। তাদের বিরুদ্ধে এ অপারেশন। অতএব, কাল্পনিক অস্ত্রগুলো তাদের ঘাড়েই চাঁপিয়ে দেয়া উচিত। আমি তো আর ইয়ান-টিয়ান করি না। আমার জান বাঁচলেই হল।”
এ কথা ভেবে তার মনের পর্দায় দুজন ইয়ান সদস্যের ছবি ভেসে ওঠল। তারা তাদেরই মহল্লায় থাকেন। একজন আহমাদ শা’লান, অন্যজন জাকারিয়া আল-মাশতুলী।
তারা দুজনই কিছুদিন হল জেল থেকে মুক্তি পেয়ে ঘরে ফিরেছেন। তৃতীয় আরেকজন হচ্ছেন বদর আল-কাসাভী। (আল্লাহ তাআলা এ তিনজনের রূহের উপর ক্ষমা ও দয়ার বারি বর্ষন করুন। আমীন।)
মুসলেহ জবানবন্দীতে বলল :
সে অস্ত্রগুলো এ তিনজন অথবা তাদের কোন একজনকে দিয়েছে। ঠিক মত তার মনে নেই। তার জবানবন্দীর প্রেক্ষিতে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে ফাইয়ুম জেল থেকে এখানে নিয়ে আসা হল। তাদের উপর এমন নিষ্ঠুরতা চালানো হল, যার ফলে তারা তিনজনই শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করলেন। তাদের মধ্যে জাকারিয়া মাশতুলীর লাশ খোদ আমি বহন করেছি। আল্লাহ তাআলা তার রহমতের ফুল তাদের উপর বর্ষন করুন। তাদেরকে মেরে মেরে শহীদ করে দেয়া হয়। অথচ শেষ নিঃশ্বাস থাকা পর্যন্তও তারা জানতে পারেনি, “অস্ত্রের বস্তার” মূল ঘটনাটা কি !
জেল কর্তৃপক্ষের নিয়ম ছিল, কোন বন্দী যদি কয়েদী অবস্থায় শান্তির কারণে মারা যায়, তাহলে রেজিষ্ট্রার খাতায় তার নামের পূর্বে ‘পলাতক’ শব্দটি লিখে দেয়া হয়। জেলের রেকর্ড যখন পুলিশের হাতে পৌঁছত তখন তারা সেই কথিত ‘পলাতক’ শহীদদের ঘরে অভিযান চালাত। ঘরে ভাংচুর ও ধ্বংস-তাণ্ডব চালাত এবং যাকে সামনে পেত তার উপর নিপীড়ন চালাত । অনেক সময় সেই বাড়ীর পুরুষ ও নারীদেরকে জেলখানায় পর্যন্ত নিয়ে আসা হত। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হত যে, তারা ‘পলাতকদের’ পালাতে সাহায্য করেছে। অথচ ‘পলাতকরা’ জীবনের সমস্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আল্লাহ পাকের দরবারে পৌঁছে গেছেন। বাকী মুসলেহ জুরাইক ও তার সঙ্গী , আহমাদ সাইয়েদকে কেল্লা থেকে সামরিক জেলখানায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। সেখানে মিলিটারী ইন্টেলিজেন্স-এর কর্মকর্তারা, যারা মূলত মিশরের আসল হর্তাকর্তা ছিল কয়েকদিন পরই তাদেরকে মুক্তি দেয়।
ঐতিহাসিক মুহূর্ত
আমি সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তটি কখনো ভুলব না, যখন আমি কেল্লায় একবার দেখলাম তদন্তকারী অফিসাররা খানা খেতে চলে গেছে। মুসলেহ জুরাইকের কাছে এসে তাকে বললাম :
“যে কথাটা তোমার মুখ থেকে বের হয়েছে (স্বীকারোক্তি) কোন সন্দেহ নেই যে, ওটা ভুল এবং বানোয়াট। কিন্তু এটাও হতে পারে, তোমার এ বিবৃতি তোমাকে লীমান তুররা জেলে পৌঁছে দিতে পারে। ত মুসলেহ বিস্ফারিত দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকাল :
“আপনার মতলব কি?”
আমি বিস্ময়ের সাথে তাকে বললাম ঃ
“তোমার স্বীকারোক্তির অর্থ হচ্ছে পঁচিশ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড।” এখন সে আমাকে কিছুটা গাম্ভীর্য এবং আতংকিত দৃষ্টিতে দেখল, বলল ঃ “পরিষ্কার করে বলুন, আপনি আমার কাছ থেকে কি চাচ্ছেন?”
“যখন ঘটনাই ঘটেনি (চালের বস্তার বদলে অন্ধ্রের বস্তা গ্রহণ) তখন তোমাকে অবশ্যই তোমার স্বীকারোক্তি প্রত্যাহার করে নিতে হবে।”
তার দৃষ্টিতে যে আতংক ভাব ছিল সেটা কেটে গেল। এবার ঘৃণাভরে উঁচু কণ্ঠে আমাকে বলল :
“মনে হচ্ছে আপনি একজন বেকুব।”
“আমি?”
“জি, খোদার কসম, যদি স্বীকারোক্তির ফলে আড়াইশ বছরও জেল খাটতে হয়, তবুও আমি আমার কথা থেকে একচুল পরিমাণ এদিক-সেদিক হব না।” এবার তাকে বললাম :
“আচ্ছা, তুমি কি আমাকে অনুমতি দেবে, আমি সেনা কর্মকর্তাদেরকে আসল ঘটনাটা বুঝিয়ে দেব। অর্থাৎ অস্ত্রের বস্তা পাচারের ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা?”
এ কথা শুনে সে অঝোরে কেঁদে ফেলল। খোদার দোহাই দিয়ে আমাকে বলল, আমি যেন এ ধরনের কোন কথা অফিসারদেরকে না বলি ।
আসলে এ সব সেনা অফিসারের সাথে আমার কথা বলারই বা কি প্রয়োজন! আমি তো নিজেই নানান নির্যাতন, বর্বরতা আর মুসিবতে নাজেহাল অবস্থায় আছি।
আমার ও মুসলেহের কথাবার্তা একদম বন্ধ হয়ে গেল। কারণ, জেল অফিসাররা ফিরে আসছে। এখন তাদের উদর শরাব দিয়ে ভরা। মজলুম অসহায় বন্দীদের শাস্তি দিতে গিয়ে যে এনার্জি শেষ হয়ে গিয়েছিল, এখন সেটা পূরণ হয়েছে।
ঐ দিনগুলোতে যে সব ঘটনা উল্লেখযোগ্য, তার মধ্যে একটি হল আহমাদ সালেহ দাউদের সেনা কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করার জন্য কেল্লায় আগমন। আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে, তদন্তের গতি ও তার চাকা কোন্ দিকে ঘুরছে জানা। দীর্ঘক্ষণ বৈঠকের পর তিনি জেল প্রাঙ্গনে একজন অফিসারের সঙ্গে কথা বলার জন্য দাঁড়ালেন। আমাকে যেখানে শাস্তি দেয়া হচ্ছে সেখান থেকে এ জায়গাটা কয়েক মিটার দূরে। আমি আহমাদ সালেহ দাউদকে বলতে শুনলাম :
“বন্ধুরা! এ ব্যাপারটা সামনে রেখে তদন্ত করবে যে, একটা গুপ্ত সংগঠনের অস্তিত্ব আছে, যাতে ইয়ানুল মুসলিমূন-এর সকল সদস্য শরীক।” জনৈক সেনা অফিসার তাকে বললেন ঃ “তদন্ত করে যে ফলাফল বের হয়েছে তাতে বিষয়টা প্রমাণ হয় না । ” আহমাদ সালেহ ক্ষিপ্র ও ক্রুদ্ধভাবে তার কথা কেটে বললেন ঃ
“প্রেসিডেন্ট (জামাল আব্দুন নাসের) বলেছেন, দেশে এমন একটা সংগঠন অবশ্যই আছে। অতএব এমন একটা ঘাতক সংগঠনের অস্তিত্ব অবশ্যই থাকতে হবে, বুঝলে তোমরা। এ বিষয়টি ভিত্তি করেই তোমাদের তদন্ত জারি রাখতে হবে। তোমাদের সাহস কোথায় গেছে? আমি দেখছি বেশ কিছু কয়েদী এখনো পা দিয়ে চলাফেরা করছে! কেন?”
সময়ের গতি যখন থেমে গেছে
আহমাদ সালেহ দাউদ পরিদর্শন করে চলে যাওয়ার পর বর্বরতার চাকা আবার ঘুরতে লাগল । অফিসারদের বৈঠকের কারণে কিছু সময়ের জন্য সেটা বন্ধ ছিল। এখন হিংস্রতা ও বর্বরতা বহু গুণ বেড়ে গেল, যেন আগামীতে কোন একজন হাজতীও পা দিয়ে ভর করে চলতে না পারে।
এ সব হায়েনা সমস্ত বন্দীকে মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর। মনে হচ্ছে, এ সব নির্যাতনের কালো দিবসের মধ্যে সময়ের গতি একেবারে থেমে গেছে!
গোয়েন্দা ব্যারাকে আমি তিনদিন পড়ে রইলাম। একবার আমাকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে। আরেকবার আমাকে তারা ভুলে গেছে। তখন আমি ব্যারাকের ফরশে উলঙ্গ বসে থাকতাম । বিশ্বাস করুন সদ্যজাত শিশুর মত সম্পূর্ণ উলঙ্গ।
আমি দেখলাম, বিশালদেহী, সুশ্রী সুন্দর, সম্মানি ও সম্ভ্রান্ত লোকদেরকে কেল্লায় আনা হচ্ছে। কিন্তু, তাদের শারীরিক ওজন, জ্ঞান-প্রজ্ঞা, সামাজিক মর্যাদা কর্তৃপক্ষের কাছে একটা মশার পাখার সমানও মর্যাদা পাবার যেন যোগ্য না ।
সেনা অফিসাররা তাদের কাপড় খুলে নগ্ন করে ফেলছে। লাঠি নিয়ে তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। অত্যন্ত হিংস্রভাবে পিটাচ্ছে। দেখছে না, আঘাতটি শরীরের কোন অংশে লাগছে। এমন বর্বরতার সাথে আঘাত হানছে যে, হতভাগ্য মানুষগুলো মারের চোটে বেহুঁশ হয়ে যাচ্ছে। তারা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে। সব ধরনের শক্তি তাদের নিঃশেষ হয়ে গেছে। তাদের চোখমুখ ফুলে চেহারা বিকৃত হয়ে যাচ্ছে। তারা সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায়

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top