নারী জীবনের চমৎকার কাহিনী – মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

নারী জীবনের চমৎকার কাহিনী – মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১১৩

নারী জীবনের চমৎকার কাহিনী – বইটির এক ঝলকঃ

[ইসলামের প্রথম শহীদ হযরত সুমাইয়া (রা.)। ইসলাম গ্রহণ করার
অপরাধে তাঁর উপর নেমে এসেছিলো আবু জাহেল বাহিনীর নির্মম নিষ্ঠুরতা। তাঁর বৃদ্ধ স্বামী ইয়াসির (রা.) এবং যুবক পুত্র আম্মার (রা.) ও রক্ষা পাননি তাদের বর্বর নিপীড়ন থেকে। এ বইয়ের নামের সাথে মিল রাখার জন্য বক্ষমান আলোচনায় শুধুমাত্র হযরত সুমাইয়া (রা.)-এর নির্যাতন ভোগ প্রসঙ্গে লেখার ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু বক্তব্যের পূর্ণতা এবং একই পরিবারভুক্ত হওয়ায় ইয়াসির (রা.) ও আম্মার (রা.) এর নির্যাতন ভোগের কাহিনী এবং আনুসঙ্গিক কিছু কথাও এসে যাবে প্রসঙ্গক্রমে।]
পূর্বগগণ ফর্সা হয়ে আসছে। ভোরের সূর্য রাঙ্গা হয়ে উঠছে। মক্কার উপকন্ঠে পাহাড়ের চূঁড়ায় ঝলমল করছে রবি রশ্মি। কিন্তু ইয়াসির (রা.)-এর ঘুম তখনো ভাঙ্গে নি। সুমাইয়া (রা.) এ সুযোগের সদ্ব্যবহার করে ঘরের অনেক কাজই সমাধা করে নিয়েছেন। কিন্তু পরে তিনি ভাবলেন, আজ অভ্যাসের বিপরীত এতো দীর্ঘ নিদ্রার নিশ্চয় একটা কারণ আছে। তাই তিনি স্বামীর বিছানার কাছে গিয়ে তার শারীরিক অবস্থা জানতে চাইলেন। বললেন- ঃ কি ব্যাপার! আপনার শরীরে কি কোনো রোগ দেখা দিয়েছে? ঃ না, কোনো অসুখ আমার নেই। বিলকুল সুস্থ আছি আমি। ঘুম জড়ানো চোখে উত্তর দিলেন ইয়াসির (রা.)।
ঃ তাহলে আজ এখনো বিছানা ছাড়ছেন না যে?
ঃ সুমাইয়া! আজকের এ বিলম্ব সুস্থতা কিংবা অসুস্থতার জন্য নয়। বরং আমি আজ রাতে এমন এক বীভৎস স্বপ্ন দেখেছি যার কারণে চোখ বুঝে বিছানায় পড়ে আছি। ভুলে গেছি তোমাদের সাথে কথাবার্তা, হাসি ঠাট্টা সব কিছুই।
ঃ আপনি তো প্রায়ই স্বপ্ন দেখেন। তা আজকের স্বপ্নটা কি দেখেছেন বলুন তো দেখি। সুমাইয়া (রা.) অনেকটা হাস্যোচ্ছলেই কথাটা বললেন।
ঃ সুমাইয়া! দুষ্টুমী করো না। আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আজ রাতে আমি যে ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখেছি তা কোনো সাধারণ স্বপ্ন হতে পারে না। প্রতিদিন হাজারো স্বপ্ন দেখি কিন্তু জেগে উঠতেই তা ভুলে যাই। আর আজকের দেখা স্বপ্নের সবকিছু আমার চোখের সামনে। আমি সেই বীভৎস দৃশ্য যেনো এখনো অবলোকন করছি।
ঃ এবার তাহলে দেরি না করে স্বপ্নটা শুনিয়ে দিন। এতে আপনার মনের ভয় কিছুটা হয়তো দূর হবে।
ইয়াসির (রা.) একটি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে সোজা হয়ে বসে ধীরে ধীরে বলতে লাগলেন-
সেটা ছিলো একটা মধ্যম আকারের মাঠ। তার দুদিকে এমন উঁচু দুটো পাহাড়, যার মাথা আকাশে ঠেকেছে। আমি মাঠের একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। হঠাৎ দেখলাম, সেই পাহাড় দুটো স্থানে স্থানে ফেটে গিয়ে কিছু অংশ জমিনে পড়ে গেলো। সঙ্গে সঙ্গে সে সকল পড়ে যাওয়া টুকরো হতে এমন মারাত্মক ধরনের আগুন জ্বলে উঠলো, যে আগুনের তুলনা দুনিয়ার আগুনের সাথে হতে পারে না। অল্প সময়ের মধ্যেই সেই আগুন মাঠের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়লো।
এদিকে মাঠের একদিকে ছিলো ছোট ছোট নহর বিশিষ্ট একটি সুন্দর চারণভূমি। সেইসব নহরের পানি ছিলো শীতল ও সুমিষ্ঠ। সেই ভয়ঙ্কর অগ্নিকুণ্ড এ চারণ ভূমি পর্যন্ত আসতেই পারলো না। বরং তার নিকটে এসেই থেমে গেলো। তোমায় আমি সেই সুন্দর চারণভূমিতে দাঁড়ানো অবস্থায় দেখেছি। আরো দেখেছি, তুমি আমাকে হাত ও চোখের ইশারায় সেখানে যাওয়ার জন্য ডাকছো ।
চারণ ভূমিটি আমার অবস্থান থেকে খুব বেশি দূরে ছিলো না। তবে চারণভূমি ও আমার মাঝে ছিলো সেই প্রজ্জ্বলিত ভয়ঙ্কর আগুন। একদিকে তুমি আমাকে ডাকছো আর অপর দিকে আম্মার আমার পিছনে দাঁড়িয়ে বলছে- আব্বাজান! ভয় করবেন না। আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। এ তো সামান্য আগুন। আপনার কোনো ক্ষতি হবে না। বেশির চেয়ে বেশি, দুএকটা ফোসকা পড়বে মাত্র। দেখুন না, আগুনের ওপাশে কত সুন্দর সুন্দর মাঠ, ঝর্ণধারা, ফুল ও ফলের বাগান। দেখুন, আম্মাজান সে বাগানে ঢুকে কী সুন্দর কমনীয় স্বর্গীয় রূপ লাভ করেছেন। চলুন, আপনিও সেখানে চলুন। আপনি লাভ করবেন সেই হৃদয়গ্রাহী রূপ ।
সুমাইয়া! প্রজ্বলিত আগুনে ঢুকে পড়ার জন্য একদিকে আম্মারের অনুরোধ ও আহবান আর অপর দিকে তোমার ইশারা ও ডাক শুনে আমি যেই সামনে পা বাড়িয়েছি, তখনই সেই ভীষণ আগুনের প্রখর উত্তাপ আমার গায়ে লেগে ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।
এ পর্যন্ত বলেই বৃদ্ধ ইয়াসির (রা.) দেয়ালের সাথে মাথা আঘাত করে চিৎকার করে বলে উঠলো, আয় মাবুদ! আয় মাবুদ!! সেই বীভৎস আগুনের উত্তাপ এখনো আমার কলিজা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে।
স্বামীর মুখ থেকে স্বপ্নের বর্ণনা শুনে সুমাইয়া (রা.) এর বুক থরথর করে কেঁপে উঠে। শিউরে উঠে তার শরীর, বিবর্ণ হয়ে উঠে মুখমন্ডল। অবশেষে ভয় কম্পিত কণ্ঠে বলেন, আল্লাহ আপনাকে সমস্ত বিপদ আপদ থেকে মুক্তি দিন।
গত রাতের স্বপ্ন বৃত্তান্ত স্ত্রীকে শোনানোর পর ইয়াসির (রা.) কুরাইশদের সবচেয়ে বড় মজলিশ বনু মাখযুমের সভায় গিয়ে বসে পড়লেন। কিন্তু অন্যান্য দিনের মতো তার আগমনে কেউ সন্তুষ্টি প্রকাশ করলো না। বরং উল্টো একে অপরকে টিপ্পনী কাটতে লাগলো। ইয়াসির (রা.) তাদের এ আচরণে সীমাহীন দুঃখিত হলেন। ঘৃণায় তার সারা শরীর রি রি করতে লাগলো। এমনকি আবু হুযাইফার সাথে অঙ্গীকারাবদ্ধ না হলে আজই বনু মাখযুমের সভা ত্যাগ করে কুরাইশদের অন্য কোনো সভায় গিয়ে বসতেন। কিন্তু মরে গেলেও আবু হুযাইফার সাথে কৃত ওয়াদার বরখেলাফ তিনি করতে পারবেন না। কারণ আবু হুযাইফা হলো সেই ব্যক্তি যে তাকে সর্বহারাদের কাতার থেকে হাত ধরে টেনে তুলেছিলো। আশ্রয় দিয়েছিলো আপন ঘরে। ক্ষুধার সময় অন্ন আর দুঃখের সময় দিয়েছিলো সান্ত্বনা। বিশেষতঃ তাঁর জীবনের একমাত্র চাওয়ার ধন সুমাইয়াকে বিয়ে দিয়েছিলো তাঁর সাথে। তা না হলে ইয়াসির (রা.) প্রতিশোধ হাড়ে হাড়ে গ্রহণ করে ছাড়তেন । ইয়াসির (রা.) ছিলেন ইয়ামেন প্রদেশের তেহমা নামক গ্রামের অধিবাসী। তারা তিন ভাই মক্কায় এসেছিলেন তাদেরই এক হারিয়ে যাওয়া ভাইকে খোঁজ করতে। কিন্তু দীর্ঘদিন পর্যন্ত খোঁজ করার পরও ভাইকে না পেয়ে একেবারে নিরাশ হয়ে পড়েছিলেন। অবশেষে দুই ভাই হারিস ও মালিক ফিরে চলে গেলেও ইয়াসির (রা.) আবু হুযাইফার আতিথ্য গ্রহণ করে তারই সাহায্যকারী হিসেবে মক্কায় থেকে গিয়েছিলেন।
ভাইয়েরা চলে যাওয়ার পর আবু হুযাইফা বলেছিলো, ইয়াসির! আমার আশ্রয়ে যতোদিন থাকবে ততোদিন জীবিকা অর্জনের জন্য তোমাকে ভাবতে হবে না। তোমার খাওয়া পরার সকল জিম্মাদারী আমিই গ্রহণ করলাম।
জবাবে ইয়াসির (রা.) বললেন-
হে কোমল প্রাণ সাধক প্রবর! তোমার এ দয়ার প্রতিদান দিতে পারবো না আমি। সত্যিই তুমি কুরাইশ কুলের অমূল্য রত্ন আর পবিত্র কা’বার ইজ্জত রক্ষাকারী। তোমার মতো অতিথিপরায়ণ পরোপকারী, দানবীর আমার চোখে আর কখনো পড়েনি। তুমি আশ্রয়হীনদের আশ্রয়স্থল, অসহায়দের সহায় আর বিপন্নের একমাত্র সাহায্যকারী। তোমার এ দানের প্রেরণা সত্যিই চিত্তাকর্ষক। আর তোমার এ মহান আদর্শ সকলের জন্যই গ্রহণীয়।
ঃ হয়েছে ভাই হয়েছে। তুমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে তো এক বিরাট প্রশংসার সেতু নির্মাণ করে ফেলেছো। তবে একটা কথা হলো, তোমার মতো বিভিন্নমূখী ব্যক্তিকে কাছে পেয়ে আজ আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। এ মক্কার উপকণ্ঠে যতোদিন তুমি থাকতে ইচ্ছা করো, এমনিভাবে আমার মেহমান হয়েই তোমাকে থাকতে হবে।
: ভাই! তোমার এ সহানুভূতির জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ। তোমার এসব অবারিত আর অকৃপণ দানের শুকরিয়া মনে প্রাণে আমি আদায় করি। তোমার এ মহানুভবতার বদলে তোমায় একটি জিনিস গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করবো। আর সেটা হলো তুমি আমায় তোমার সাহায্যকারী হিসেবে গ্রহণ করো। আজ হতে যে তোমার সাথে মোকাবেলা করবে, আমিও তার সাথে মোকাবেলা করবো। যে তোমার দুশমনি করবে আমিও তার দুশমন হয়ে তোমার পাশে দাঁড়াবো। তুমি যার সাথে সন্ধি করবে, আমিও তার সাথে সন্ধি করবো। এক কথায়, আজ থেকে আমি তোমার বন্ধুদের বন্ধু আর দুশমনদের দুশমন হিসেবে নিজেকে পেশ করলাম। তুমি এবং তোমার বংশের জন্য আমার দেহের সমস্ত রক্ত আজ হতে উৎসর্গ করে দিলাম।
ঃ তাহলে তো এটা আমাদের পারস্পরিক সাহায্যকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার মতোই হলো।
ঃ হ্যাঁ, যদি তুমি তাতে রাজি হও, তবেই আমি সবচেয়ে সুখী হবো। ঃ আমি রাজি। বিলকুল রাজি।
এরপর তারা দু’জন এ অঙ্গীকারের ব্যাপারে পরস্পর শপথ করে এবং এর কিছুদিন পর আবু হুযাইফা তার অতি সুন্দরী দাসী সুমাইয়াকে আযাদ করে দিয়ে ইয়াসির (রা.)-এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন।
আজ দীর্ঘদিন পর আবু হুযাইফার সাথে সেই কৃত ওয়াদার কথাই ইয়াসির (রা.)-এর মনে পড়ছে। মনে পড়ছে যৌবন জোয়ারে কানায় কানায় ভরপুর, অপূর্ব সুন্দরী নারী সুমাইয়া (রা.) এর সাথে তার বিবাহ
দেওয়ার কথা।
ইয়াসির (রা.) তখনো মুসলমান হননি। তবে যে রাতে তিনি দুঃস্বপ্ন দেখেছিলেন তার আগের দিনেই পুত্র আম্মার ও স্ত্রী সুমাইয়া (রা.) ইসলাম গ্রহণে ধন্য হয়েছিলেন। অবশ্য এ খবর ইয়াসির মোটেও জানতেন না ।
যা হোক সেদিন কুরাইশদের দুর্ব্যবহারে মনের আগুন মনেই চেপে রেখে বাড়ির পানে ফিরে যাওয়ার মনস্থ করলেন ইয়াসির (রা.)। এমন সময় দরবারের মাঝখান থেকে আবু জেহেলের আওয়াজ শুনা গেলো- ঃ ইয়াসির! ব্যাপারটা কি শুনি। আজ এতো বিলম্বের কারণ?
: বিলম্বের কারণ একটা আছে নিশ্চয়ই। বিদ্রূপাত্মক কন্ঠে জবাব দিলো ইয়াসির (রা.)
ইয়াসির (রা.)-এর তাচ্ছিল্য মাখা উত্তর শুনে আবু জেহেল বলল-
: বহুদিন থেকে তোমার ব্যাপারে আমার অন্তরে একটা খটকা লেগে আছে। আজ কিন্তু তোমাকে সে ব্যাপারে জিজ্ঞেস না করে ছাড়ছিনে। : খটকা! কিসের খটকা বলুন।

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top