কাল নাগিনী – এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

কাল নাগিনী – এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ মুজাহিস হুসাইন ইয়াসীন

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ২৫৭

কাল নাগিনী – বইটির এক ঝলকঃ

মুহাম্মদ কাজ শেসে করে মারীদা ফিরে এলেন। সেই মুহাফিজ এক ছুতোয় তার সালারের সঙ্গে সাক্ষাত করলো। মুহাম্মদ মারীদার বাইরে গিয়ে যা করেন তার বিস্তারিত কর্মকাণ্ড তাকে জানালো ।
সেনাবাহিনীসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের লোকদের মধ্যে আগ থেকেই আলোচনা চলছিলো যে, মারীদার অর্থনৈতিক অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে।
এর পরের বার মুহাম্মদের সেই মফস্বলের খাস মহলে অভিযান চালানো হলো। তাকে গ্রেফতার না করা হলেও তার পদ থেকে তাকে পদচ্যুত করা হলো। তারপর আরেক নতুন হাকিম নিয়োগ করা হলো।
মুহাম্মদ ইবনে আবদুল জব্বার লুটেরাদের দলে চলে গেলেন। লুটেরাদের দলটি এখন সেনা ইউনিটের মতো শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। দলে এখন কয়েকজন সরদার আছে।
তাদেরকে ডেকে মুহাম্মদ বললেন, পুরো এলাকায় হুকুমের মতো করে এ ঘোষণা দিয়ে দাও, মুহাম্মদ ইবনে আবদুল জব্বার এখন থেকে মারীদার পরিবর্তে এখানে থাকবেন। কর ইত্যাদির অফিসও এখানে স্থানান্তর করা হয়েছে এবং সেগুলো এখানে এসে আদায় করতে হবে।
ইউগেলিসের সঙ্গে তখনই তার সাক্ষাত হয় ।
‘আপনার এটা জেনে রাখা উচিত’ ইউগেলিস মুহাম্মদকে বললো, ‘আপনার এখন কোন মূল্যই নেই। আপনাকে যে কোন সময় কতল করা যাবে। কিন্তু আমি চাই, আপনাকে আবার মারীদার আমীর বানাতে। আর মারীদা স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রদেশ বনে যাক ।…….
‘আপনাকে নও মুসলিম ও খ্রিষ্টানরা সাহায্য করবে। এরা আপনার ফৌজ হবে। কিন্তু আপনি যদি পূর্বের সেই সরকারি অবস্থান বা পদ বহাল করার জন্য এবং পদমর্যাদা বাগিয়ে নেয়ার জন্য আমাদেরকে ধোকা দেন তাহলে কল্পনাও করতে পারবেন না, আপনার পরিণাম কী হবে।
ইউলিসের পরামর্শ মতো মুহাম্মদ সবকিছু করবেন এটাই চুক্তি হলো। আর তারা মুহাম্মদকে বাদশাহ বানিয়ে রাখবে। ইউগেলিস চাচ্ছিল, বিদ্রোহের নেতৃত্ব কোন মুসলমানের হাতে থাকবে। সেই মুসলিম নেতা তারা পেয়ে গেলো।
মুহাম্মদ ইবনে আবদুল জব্বারের এই দ্বিচারী চরিত্রের কথা জানতে পেরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তার প্রতি নিন্দাবাদ জানালো এবং এই ঘৃণিত নাম তাদের মন থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করলো। এক সময় প্রায় ভুলেও গেলো । মারীদা থেকে নির্বাসিত হওয়ার প্রায় পাঁচ ছয় মাস কেটে গেলো । তবে যে এলাকায় মুহাম্মদ গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন সে এলাকার ব্যাপারে প্রায় সময়ই খবরাখবর আসতে রাগলো, ওখানে লুটেরারা তাদের রাজত্ব কায়েম করেছে। কিন্তু এরা কারা জানা ছিলো না। ওদের বাদশাহ বনে যান মুহাম্মদ ইবনে আবদুল জব্বার ।
নয়া হাকিমের নিয়োগ করা নতুন করপাল এবং কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তা ও আরো দশ বারজন মুহাফিজ নিয়ে হাকিম মারীদা থেকে বের হন। উদ্দেশ্য বিভিন্ন এলাকার রাজস্ব আদায়ে তদারকি। তারা মারীদা থেকে কয়েক মাইল দূরের এক পাহাড়ি এলাকায় পৌঁছলো। একটি মোড় ঘোরার সময় ডান ও বাম দিকে থেকে প্রান্তর বেয়ে এমন তীর বৃষ্টি শুরু হলো যে, একজনও বাঁচতে পারলো না।
তীর খেয়ে যারা ঘোড়া উল্টো দিকে ছুটালো তাদের কেউ বেশি দূর যেতে পারলো না। তাদের লাশগুলো গভীর এক গর্তে ফেলে মাটি ও পাথর দিয়ে চাপা দেয়া হলো ।
ট্যাক্স ইত্যাদি উসুল করলো মুহাম্মদ ইবনে আবদুর জব্বারের লোকজন । মুহাম্মদ সব ধরনের রাজস্বের পরিমাণ কমিয়ে দিলেন। এজন্য তিনি লোকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠলেন। তারপর তিনি তার ঠিকানা বদলে ফেললেন। কেউ জানতেও পারলো না তার নয়া ঠিকানা কোথায়।
এক দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় তার আস্তানা গড়ে তোলা হয়। সেখানে ইউগেলিসেরও যাতায়াত করতে বেশ সুবিধা।
যেদিন নয়া হাকিমের দলটিকে অতর্কিত হামলায় মেরে ফেললো মুহাম্মদের লোকেরা সেদিনই সিপাহসালার উবাইদুল্লাহ তার সেনাদল নিয়ে কর্ডোভার পথের শেষ মনযিল অতিক্রম করছিলেন। এ সফরে এটাই তার শেষ বিশ্রাম। গেলো, নামাযের পর ইমাম সবাইকে পাঠদান করে। ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে ইমাম শিক্ষা দেয় ।
‘আজ আমি আপনাদেরকে বলবো জিহাদ কী?’ লোকদের দিকে ফিরে ইমাম পাঠদান শুরু করলো,
‘মুসলমানদের বেঁচে থাকার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো, নিজেদের শেষ পরিণতির জন্য কিছু করে যাওয়া। যুদ্ধের ময়দানে লড়াই করা হোক বা মসজিদে ইবাদত করা হোক উভয়টার সওয়াব সমান। পরকালে এর পরিণামও একই হবে। তাহলে কেন নিজেদের ও অন্যদের বাচ্চাদের এতীম ও নারীদের বিধবা করা হবে? নামাযও একটি জিহাদ। যুদ্ধের ময়দান থেকে মসজিদই উত্তম।’
ইমাম দু’একটি আয়াত পড়লো, কয়েকটি ভিত্তিহীন হাদীস শোনালো। কথায় কথায় বললো, রাসূরে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবনে কয়েকবার তো এমন হয়েছে যে, তিনি লড়াই থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। একাধারে কয়েকদিন ও কয়েক রাত অনবরত নফল পড়েছেন। ‘উন্দলুসের বাদশাহ যিনি উন্দলুসকে ইসলামী সালতানাত বলেন এবং আপনাদেরকে ইসলামের শিক্ষা দেন তিনি বড় বড় পাপের মধ্যে ডুবে আছেন।’ ইমাম বললো, “তিনি মদ পান করেন, সুন্দরী মেয়েদেরকে উলঙ্গ করে নাচান এবং সবার সামনেই অশ্লীল কর্ম করেন।…….
‘মুসলমান কারো গোলাম নয়। আপনাদের কাছ থেকে যে ভূমিকর, আয়করসহ আরো নাম না জানা কত ধরনের খাজনা আদায় করা হয় এসবের পয়সা আপনাদের বাদশাহর ভোগে বিলাসে খরচ হয়।’
এভাবে ইমাম দেশের বিরুদ্ধে আজে বাজে কথা বলে লোকদের মধ্যে ঘৃণার বিষ ছড়িয়ে দিতে লাগলো। প্রমাণের স্থলে কিছু কুরআনের আয়াত ও বানোয়াট হাদীসের উদ্ধৃতি দিলো।
তার পাঠদান শেষ হলো। মুসল্লীরা একে একে চলে গেলো। উবাইদুল্লাহ উঠলেন না, বসে রইলেন। তার সঙ্গে দু’জন কমান্ডার ছিলো। তারাও বসে রইলো।
‘আপনারা কেন বসে আছেন?’ ইমাম তাদেরকে জিজ্ঞেস করলো।
‘আপনার পাঠদানে এতই মুগ্ধ হয়েছি যে, আরো কিছু জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করছে।’ উবাইদুল্লাহ বললেন।
‘অবশ্যই, অবশ্যই,’ ইমাম বললো এবং জিজ্ঞেস করলো, ‘তোমরা কোত্থেকে এসেছো? আগে তো তোমাদেরকে আর দেখিনি।’ “আমরা মুসাফির । কর্ডোভা যাচ্ছি।’ উবাইদুল্লাহ বললেন, ‘আমি জিজ্ঞেস করতে চাই, উন্দলুসের বর্তমান এই পাপিষ্ঠ বাদশাহর বিরুদ্ধে আমরা কী করতে পারি? আপনি বলেছেন, বাদশাহ অপকর্ম করে যাচ্ছেন। আর আমাদের পেট কেটে পয়সা নিয়ে ভোগবিলাসে মজে আছেন’
‘আমার কাছে তো মনে হয় এ ধরনের বাদশাহকে সিংহাসন থেকে গলাধাক্কা দিয়ে নামিয়ে দেয়াই সবচেয়ে বড় জিহাদ। যাতে খোদার নিরপরাধ বান্দারা তার জুলুম অত্যাচার থেকে মুক্তি পায়। এ ব্যাপারে আপনি কি বলেন?’
‘তোমরা কি আরেকদিন আসতে পারবে?’ ইমাম বললো, ‘তখন তোমার প্রশ্নের উত্তর দেবো। আমাকে এক জায়গায় যেতে হবে।’
ইমাম উঠে দাঁড়ালো এবং মসজিদ থেকে বেরিয়ে গেলো। উবাইদুল্লাহ ও তার কমান্ডাররাও তার পিছু নিলেন। ইমাম যে গলিতে ঢুকতো তারাও তার পিছু পিছু সে গলিতে ঢুকতেন। একবার ইমাম দাঁড়িয়ে পড়লো ।
‘তোমরা আমার পিছু পিছু আসছো কেন?’ ইমাম জিজ্ঞেস করলো ভ কুচকে ।
‘আপনার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আমরা চলতে চাই।’ উবাইদুল্লাহ সরল গলায় বললেন।
ইমাম কিছু না বলে আবার হাঁটা দিলো। উবাইদুল্লাহরাও তার পিছু নিলেন। হাঁটতে হাঁটতে ইমাম একসময় জনবসতি থেকে বেরিয়ে গেলেন এবং খোলা তেপান্তরে গিয়ে উঠলেন। উবাইদুল্লাহ তার পথরোধ করে দাঁড়ালেন।
“ইমাম সাহেব। আপনি কোথায় থাকেন?’ উবাইদুল্লাহ জিজ্ঞেস করলেন। ‘আমি এই বসতিতেই থাকি। কিন্তু আমি তো বলেছি একটু বাইরে যাচ্ছি এক কাজে।’ ইমাম একটু উষ্ণ গলায় বললো।
‘চলুন। এক সঙ্গে আমরাও যাই। অসুবিধা তো আর নেই কিছু।’ উবাইদুল্লাহ
বললেন।
ইমাম কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে তাদেরকে এড়িয়ে যেতে চাইলো। সঙ্গে সঙ্গে উবাইদুল্লাহর চোখের ইংগিতে দুই কমান্ডার খঞ্জর বের করে ফেললো। দুই খ রের ফলা তার দুই পাঁজরে গিয়ে ঠেকলো।
‘আমাদেরকে তোমার ঘরে নিয়ে চলো।’ উবাইদুল্লাহ বললেন, চালাকি করতে চেষ্টা করবে না। আমার সঙ্গে ফৌজ আছে। বসতির প্রতিটি ঘরে তল্লাসি চালানো হবে। আর বিশৃংখলার সৃষ্টি করলে তোমার দু’পা ঘোড়ার পেছনে বেঁধে ঘোড়া ছুটিয়ে দেয়া হবে । রহস্যজনক ইমাম বসতির এক পাশে একেবারে জনবিচ্ছিন্ন একটি বাড়িতে থাকতো । পরে জানা যায় সে বাড়িতে অন্য কারো প্রবেশের অনুমতি ছিলো না। কারণ বলা হতো, ইমাম সাহেবের কাছে কিছু অশরীরী আত্মা ও জ্বিন পড়তে আসে ।
ইমাম উবাইদুল্লাহ ও তার দুই কমান্ডারকে তার সেই বাড়িতে নিয়ে গেলো । বাড়িতে প্রথমেই দুটি অতি সুন্দরী মেয়ে দেখা গেলো। বাড়িতে তল্লাশি চালানোর পর দেখা গেলো, একটি কামরাকে রীতি মতো গির্জা বানিয়ে রাখা হয়েছে। তাতে ক্রুশ, কুমারী মরিয়াম (আ) ও ঈসা মাসীহের প্রতিমূর্তিও আছে। গির্জাকে যেমন উপাসনার জন্য সাজানো হয় সে কামরাটিকেও খুব যত্ন করে সাজানো হয়েছে ।
উবাইদুল্লাহর জিজ্ঞাসাবাদ থেকে জানা গেলো, ইমাম ছয় সাত মাস ধরে মসজিদে ওয়াজ-নসীহতের নামে এভাবে মানুষকে বিকৃত শিক্ষা দিচ্ছে।
কমান্ডাররা সবকিছু উঠিয়ে নিলো। তারপর মেয়ে দুটি ও ইমামকে গ্রেফতার করে ওরা বসতি থেকে বেরিয়ে গেলো। পথ চলতে চলতে ইমাম উবাইদুল্লাহকে লোভাতুর প্রস্তাব দিয়ে বললো,
‘আপনারা মেয়ে দু’জনকে নিয়ে নিন। যত টাকা চাইবেন আগামীকালকে পরিশোধ করে দেয়া হবে। চাইলে আপনাদের তিনজনকে এর চেয়ে অনেক সুন্দরী মেয়ে চিরদিনের জন্য দিয়ে দেয়া হবে।’
অন্ধকার রাস্তায় মেয়ে দুটি উবাইদুল্লাহ ও দুই মান্ডারের গায়ে ঘেঁষে ঘেঁষে পথ চলছিলো। নিজেদেরকে অর্ধ উলঙ্গ করে সবরকম জাদু চালানোর চেষ্টা করলো। কিন্তু উবাইদুল্লাহ পাথর হয়ে রইলেন। সঙ্গে দুই কমান্ডারও। তারা কোন কথাই বললো না পথে।
অবশেষে তারা তাদের তাঁবুর শিবিরে পৌঁছে গেলো ।
উবাইদুল্লাহ তাদেরকে নিজের তাঁবুতে নিয়ে গেলেন।
‘তোমরা দু’জন ভালো করে শুনে রাখো,’ উবাইদুল্লাহ মেয়ে দু’জনকে বললেন, ‘তোমরা এক সেনা তাঁবুতে আছো। তোমাদেরকে অনেক কিছু জিজ্ঞেস করা হবে। যদি তোমরা মিথ্যা বলো তাহলে সৈনিকদের কাছে তোমাদেরকে ছুড়ে দেয়া হবে। এরা সবাই হিংস্র-ক্ষুধার্ত। যে চরম যন্ত্রণা ভোগ করবে সেটা কল্পনা করে দেখো। কখনো তা সহ্য করতে পারবে না। বাঁচতেও পারবে না এবং মরবেও না।’
‘আমার প্রস্তাব কি আপনার পছন্দ হয়নি?’ ইমাম উবাইদুল্লাহকে জিজ্ঞেস করলো। এখন তার সুরে অনুনয় নয়, চ্যালেঞ্জ ফুটে উঠলো। যেন ধমক দিচ্ছে।

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top