জীবন্ত পাহাড়ের সন্তান ১ম খণ্ড – তারেক ইসমাঈল – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

জীবন্ত পাহাড়ের সন্তান ১ম খণ্ড – তারেক ইসমাঈল – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ শেখ নাঈম রেজওয়ান

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১৭৫

জীবন্ত পাহাড়ের সন্তান ১ম খণ্ড – বইটির এক ঝলকঃ

ফয়জান উগ্ চলতে চলতে এমন একটি ব্লকের সামনে এসে উপস্থিত হল, যেটা অন্য সকল ব্লক থেকে ছিল বিচ্ছিন্ন এবং এক কোণে অবস্থিত । এই ব্লকটি ছিল একটি ক্ষুদ্র দুর্গ সদৃশ। তার চৌ-দেয়ালের মাঝখানে রয়েছে লোহার একটি শক্তিশালী ফটক। এই ফটক দিয়ে ভিতরে ঢুকতেই ফয়জান উল্লুর চোখের বাঁধন খুলে দেয়া হল ।
দরজার ভিতর অংশে কেবিনে বসা ছিল দুজন মোটাতাজা শক্তদেহওয়ালা জোয়ান। তাদের কাছে ফয়জানের চার্জ দিয়ে এ পর্যন্ত যারা তার সাথে এসেছিল তারা ফিরে গেল।
তারা চলে গেলে সেখানে বিদ্যমান তিন-চারজন সিপাহী ফয়জানকে ধাক্কা মেরে মেরে একটি কক্ষে নিয়ে গেল। তারা তার আন্ডারপ্যান্ট ছাড়া সমস্ত কাপড় খুলে ফেলল। অতঃপর পুনরায় তার তল্লাশী নেয়া হল।
এরপর তাকে কুর্তা এবং সেলোয়ার পরতে দেওয়া হল এবং নগ্ন পদে ধাক্কা দিতে দিতে তাকে হল রুমে নিয়ে যাওয়া হল ।
ফয়জান যখন হল রুমে পা রাখল, তার উপর অকস্মাৎ যেমন কেয়ামত এসে পড়ল। কমপক্ষেও না হলে দশজন হাট্টাগোট্টা সিপাহী তার উপর চড়াও হল। হাত-পা চালিয়ে যে যে ভাবে পারছিল তাকে মারতে মারতে আধ-মরা করে ফেলল। ফয়জানের হাত দুটি ছিল পিছন দিক থেকে বাঁধা । এ কারণে তার পক্ষ থেকে আক্রমণ প্রতিহত করার প্রশ্নই ওঠেনা। সে অসহায় ভাবে মার খেতে লাগল। সে আত্মসংবরণ করার শত চেষ্টা সত্বেও কয়েকবার তার মুখ থেকে উহ্ উহ্ শব্দ বের হল। সে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে এক পর্যায়ে নিজের ঠোটটা দাঁত দিয়ে এত জোরে চাপ দিল যে, নিম্ন ঠোঁটটি কেটে রক্ত নির্গত হতে লাগল। রক্তের তিক্ত স্বাদ এখনো তার জিহবায় অনুভূত হচ্ছিল যে, তার মনে হল যেন, ধীরে ধীরে তার জ্ঞান লোপ পেতে যাচ্ছে। এর সাথে সাথেই সে গভীর অচেতনে ডুবে গেল ।
যখন তার সম্বিৎ ফিরে এলো, সে নিজেকে পাথরের ফরাশের উপর শোয়া দেখতে পেল । তার শরীরের নীচে ছিল দুর্গন্ধযুক্ত একটি পুরাতন ছেঁড়া-ফাটা কম্বল । শরীরের কাপড়গুলো ছিঁড়ে ফেটে রক্তাক্ত হয়ে রয়েছে। তার হাড্ডির জোড়া জোড়ায় করছিল প্রচণ্ড ব্যথা, যেন কেউ তার শরীরের প্রতিটি অংশকে হাতুড়ি দিয়ে নির্দয়ভাবে আঘাত করেছে। ব্যথা তার হাড়ে হাড়ে অনুভব হচ্ছিল। সে কোন নড়াচড়া করল না, চুপচাপ পড়ে রইল। সে জ্ঞান ফিরে পেয়েছে বুঝে একজন সিপাহী তাড়াতাড়ি তার দিকে এগিয়ে আসল। সে ফয়জানকে কিছু বলল না, বা কিছু জিজ্ঞেসও করল না। বরং তার পরিপূর্ণ সম্বিৎ ফিরে এলো কিনা তার অপেক্ষায় রইল। খানিক পর সে রিপোর্ট করতে চলে গেল। ফয়জান ভীষণ ব্যথার সাথে সাথে প্রচণ্ড শীতও অনুভব করছিল। তার বুকটা তৃষ্ণায় ফেটে যাচ্ছিল। কিন্তু যথাসাধ্য সম্ভব সে নিজের পক্ষ থেকে কোন দুর্বলতা প্রকাশ করতে চাচ্ছিল না। ওঠে বসার মত শক্তি তার কাছে ছিল না। কিন্তু তবুও সে কোন না কোন ভাবে দেওয়ালে হেলান দিয়ে বসল। সে বসেছে দু-মিনিটও হয়নি, ওই সেলটির দরজা খুলে গেল এবং তিন-চারজন সিপাহী ধড়মড় করে ভিতরে ঢুকে পড়ল । তারা খুবই নির্দয়ভাবে তার বাহু ও পা ধরে টেনে হেঁচড়ে বাইরে নিয়ে যেতে লাগল। তারা এমন ভাবে তাকে টেনে নিয়ে যেতে লাগল যেন সে কোন জীবন্ত মানুষ নয় বরং মৃত জানোয়ার, যাকে কোন খাদে ফেলে দেওয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফয়জানের তো মনে চাচ্ছিল, কোন প্রকারে ওঠে এসব হিংস্র পাষন্ডদের শরীরের মাংসকে আলাদা আলাদা করে ফেলতে। কিন্তু তার মধ্যে আত্মরক্ষা ও প্রতি আক্রমণের সমস্ত শক্তি লোপ হয়ে গিয়েছিল। তার এই ভয়ানক সফর সেই হল রুমটির সামনে এসে শেষ হল, যেখানে প্রথমবার তার উপর কেয়ামত নাযিল হয়েছিল। সেখানে সে একজন বেটে রাশিয়ান মেজরকে তার সামনে দাঁড়ানো দেখলো । তার চেহারার মধ্যে হিংস্রতা ও নিষ্ঠুরতা ফুটে ওঠছিল। যেসব লোক ফয়জানকে পাকড়াও করে নিয়ে আসছিল তারা তাকে মেজরের পায়ের সামনে এনে ফেলে দিল। মেজর নিজের জ্বলজ্বল করা রক্তখেরের চোখ দুটো ফয়জানের উপর গেড়ে রেখেছিল। সে তার ডান হাতের ছটিটি যার মাথায় লোহার খোল লাগানো ছিল, বার বার তার বাম হাতের উপর মেরে যাচ্ছিল।
সে অপ্রত্যাশিতভাবে একটি শক্তিশালী লাথি ফয়জানের পিঠের উপর বসিয়ে দিয়ে বলল “আমার নাম মেজর বুনাকোফ। অবশ্যই তুমি আমার নাম শুনে থাকবে।” ফয়জান বুনাকোফকে যদিও চিনতো না। কিন্তু সে কেজিবি সম্পর্কে অনেক কিছু শুনেছিল যে, তারা অপরাধীদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি নেওয়ার জন্য তাদের উপর কত মারাত্মক ধরনের পদ্ধতি প্রয়োগ করে থাকে, যেগুলো শুনলে শরীরের লোম খাড়া হয়ে যায়।
বুনাকোফ যদি নিজের পরিচয় নাও দিতো তবুও তার বুঝতে অসুবিধা হতো না যে, সে একজন রাশিয়ান সেনা অফিসার। কারণ, সে রাশিয়ান আর্মি উর্দী পরিহিত ছিল।
কর্নেল শোলোখোভের নরম ব্যবহারের পর বুনাকোফের অপ্রত্যাশিত এই গরম ব্যবহার থেকে ফয়জান ভালমত আন্দাজ করতে পারলো যে, এটা মানসিক নির্যাতনেরই একটা কৌশলমাত্র। এর পিছনে ‘খাদ’-এর কোন ক্রিয়া কাজ করছে না বরং এই বর্বরতার পিছনে অবশ্যই একমাত্র কেজিবি’র মস্তিষ্ক কাজ করে যাচ্ছে।
সে চুপচাপ বসে বুনাকোফকে ঘুরে ঘুরে দেখতে লাগল। তার অভিধানে “মাথা নত” বলতে কোন শব্দ ছিল না। বুনাকোফ পায়চারী করতে করতে তার চার পার্শ্বে একটা চক্কর লাগাল এবং আচানক আরেকটি জোরদার লাথি বসিয়ে দিল তার পিঠের উপর।
ফয়জান উগ্র মনে হল যেন তার কোমরটা চড়চড় করে ভেঙ্গে গেছে । তার মুখ থেকে অনিহা সত্বেও একটা আর্তস্বর বেরিয়ে এলো। এতে মেজর বুনাকোফ অট্টহাসিতে ফেটে পড়ল। মনে হল, ফয়জানের কষ্ট পাওয়াতে তার আনন্দের আর সীমা নেই। সে হিংস্রদানবের মত হোহো করে হাসতে হাসতে ফয়জানকে নিজের ডাণ্ডাটি দিয়ে শরীরের সমস্ত শক্তি ব্যয় করে পিটাতে লাগল। যে সব সিপাই ফয়জানকে নিয়ে এসেছিল, তারাও পাশে দাঁড়িয়ে মেজর, বুনাকোফের সঙ্গে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ছিল। দেখে মনে হচ্ছিল যেন এই হাসিটাও তাদের কর্তব্যের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বুনাকোফ লাফিয়ে লাফিয়ে ফয়জানের উপর জোরদার কিক মেরে যাচ্ছিল এবং ডান্ডা দিয়েও নির্যাতন চালাচ্ছিল।
সেই মুহূর্তে ফয়জানের মানস পটে ভেসে ওঠল সেই “রোমান আখড়া”র দৃশ্য, যেখানে রুমীয় ক্রীতদাসদের উপর অমানবিক নির্যাতন চালাতো কুখ্যাত জালেম শাসক “নীরু”র নিষ্ঠুর বর্বর সাঙ্গ-পাঙ্গরা। হঠাৎ করে বুনাকোফের অট্টাহাসি থেমে গেল। সাথে সাথে বাকী লোকগুলোও খামোশ হয়ে গেল। তাদের দেখে মনে হচ্ছিল যেন তারা সকলেই একই মেশিনের পার্টস মাত্র।
মেজর বুনাকোফের ইশারায় একজন সিপাহী বাইরে চলে গেল। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই সিপাহীটি একজন “স্টেনগ্রাফার’কে সাথে করে নিয়ে এলো। তার হাতে রয়েছে কাগজ কলম। সে কক্ষের এক কোণে রাখা একটি কেদারায় বসে পড়ল। সাথে সাথে সেখানে রাখা টেপ রেকর্ডারের সুইচ অন করা হল । “তোমার নাম ?” বুনাকোফ গলা ছেড়ে প্রশ্ন করল।
“তোমাদের ফাইলে লেখা রয়েছে।” ফয়জান উগ্‌লু তাচ্ছিল্যতার সাথে
উত্তর দিল।
“কোন দলের সাথে সম্পর্ক ?”
“আফগানিস্তানের সাথে । ”
“আখন্দজাদাকে কার আঙ্কারায় হত্যা করেছো ?”
“স্বেচ্ছায়” ফয়জান খুবই বেপরোয়ার সাথে জবাব দিয়ে যাচ্ছিল।
এখনো পর্যন্ত তার কোন উত্তরে বুনাকোফের মধ্যে উত্তেজনা ভাব লক্ষ্য করা গেলো না। হয়ত সে মানসিক দিক থেকেও ফয়জান উল্লুর উপর নিজের বড়ত্ব প্রদর্শন করতে চাচ্ছিল।
“নগরীতে যে সব ঘটনা ঘটে যাচ্ছে, তার পিছনে কার হাত রয়েছে ?” “আমার ।”
“তুমি কার কথায় এসব বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে যাচ্ছো ?”
“আমি কারো কথায় কোন কিছু করি না।”
মেজর বুনাকোফের চেহারায় অস্বাভাবিক কিছু দেখা যাচ্ছিল না।
সে প্রশ্নোত্তরের সময় অভ্যাস অনুযায়ী নিজের ডান হাতের ছড়ি দিয়ে
বাম হাতের উপর মৃদু আঘাত করে যাচ্ছিল।
আচানক সে গলা ছেড়ে হুংকার ছাড়ল :
“মারো
ওকে মারো
।” সে নিষ্ঠুর পাষন্ডের মত চিল্লিয়ে
চিল্লিয়ে সেখানে উপস্থিত সিপাহীদের নির্দেশ দিল। তার নির্দেশ পাওয়ার সাথে সাথে তারা ফয়জান উগ্র উপর ক্ষুধার্ত হায়নার ন্যায় ঝাঁপিয়ে পড়ল। আবার সে প্রথমবারের মত পরিস্থিতির সম্মুখীন হল। মেজর বুনাকোফ এই নিষ্ঠুরতম নির্যাতনে আগে আগে ছিল । সে মাতালের মত তার উপর ডান্ডা মেরে যাচ্ছিল। আর বাকী চেলা চামুন্ডারা তাকে কিল, ঘুষি, লাথি মেরে যাচ্ছিল।
মার খেতে খেতে ফয়জানের ঠোঁট ফেটে রক্ত বেরিয়ে পড়ছিল । মুখ হয়ে গেল নীল বর্ণ। এক পর্যায়ে সে আবার অজ্ঞান হয়ে পড়ল এবং গভীর অচেতনে হারিয়ে গেল।
৷৷ ৬ ৷৷
কক্ষের বাইরে পৌঁছে আহমাদ তুরসুন নিজের পরিচয় দান করল । বাইরে পাহারারত বিশেষ গার্ডরা তার জামা তল্লাশী নিল। তারা তাকে সার্ভিস পিস্তল রেখে ভিতরে যাওয়ার অনুমতি দিল। কামরার ভিতর অপ্রত্যাশিত ভাবে কর্নেল শোলোখোভ নিজের আরামদায়ক কুরসীতে আসীন হয়ে অপলক দৃষ্টিতে দরজার দিকে তাকিয়েছিলেন। কর্নেল স্বীয় আসন থেকে ওঠে আহমাদ তুরসুনকে “খোশ আমদেদ” জানালেন এবং তার সঙ্গে করমর্দন করে সামনের একটি চেয়ারে বসতে বললেন।
“আমি তোমার ফাইল দেখেছি।” কর্নেল শোলোখোভ টেবিলের উপরে রাখা ফাইলটির দিকে ইংগিত করে বললেন।
“ইয়েস, স্যার।” আহমাদ তুরসুন ঢোক গিলে বলল।
“তুমি খুবই ভালো যাচ্ছো।
“ধন্যবাদ, স্যার।” আহমাদ তুরসুনের কিছুটা সাহস সঞ্চার হল।
“তোমার নম্রতা ভদ্রতার কারণে তোমার সঙ্গে সত্যি সত্যি অন্যায় আচরণ করা হয়েছে । নিয়ম অনুযায়ী এযাবৎ তোমাকে কোন সিনিয়র ফৌজী অফিসার হওয়া উচিৎ ছিল।” কর্নেল শোলোখোভকে খুবই ভাল মেজাজে দেখা যাচ্ছিল । আহমাদ তুরসুনের কিছুই বুঝে এলো না যে, সে তার কথার কি জবাব দেবে। সে খামোশ নির্বোধ বালকের ন্যায় কর্নেলের দিকে তাকিয়ে

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top