যে গল্প হৃদয় কাড়ে – মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

যে গল্প হৃদয় কাড়ে – মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১১১

যে গল্প হৃদয় কাড়ে – বইটির এক ঝলকঃ

আমি এ নৃশৃংস হত্যাকান্ডের জন্য দায়ী। আমিই প্রকৃত আসামী I আমিই তার হত্যাকারী। লোকটি এক শ্বাসে দ্রুত কথাগুলো বলে শেষ
করল ।
হঠাৎ আগুন্তুকের মুখে এরূপ কথা শুনে সকলেই বিস্ময়ে হতবাক । ঘটনার আকস্মিতায় মনের অজান্তেই সকলে তাকবীর ধ্বনি দিয়ে আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে তুলল। বিস্ফারিত নয়নে তাকিয়ে রইল আগুন্তুকের প্রতি । ভাবল, আমরা সবাই দিবা স্বপ্ন দেখছি না তো?
ক্ষণকাল পর। আমীরুল মুমেনীন আগুন্তুক লোকটিকে কাছে ডাকলেন। বললেন, তোমার দাবীতে আমরা সবাই আশ্চর্য বোধ করছি। এবার এর ব্যাখ্যা শুনাও দেখি ।
লোকটি বলল-
জনাব! আমি নিঃস্ব । অসহায়। নিতান্তই এক গরীব মানুষ। আজ দুই দিন যাবত ক্ষুধার যন্ত্রণায় পিষ্ঠ। ক্ষুধা নিবারণের মত সামান্য অর্থ-কড়িও আমার নিকট ছিল না। এমতাবস্থায় অভিশপ্ত শয়তান আমাকে অন্যায় কর্মে প্ররোচিত করল। বলল, সাত সকালে এই লোকটি কত উত্তম পোষাকে সজ্জিত হয়ে কোথাও যাচ্ছে। তার বেশ- ভূষা ও সাজ-সজ্জা দেখে অনুমান করা যায়, নিশ্চয় সে বড় কোন ব্যবসায়ী হবে। তার সঙ্গে অবশ্যই মূল্যবান অর্থ-সামগ্রী রয়েছে। যদি তুমি এ সুযোগে তাকে হত্যা করতে পার তবে কেউ জানতেও পারবে না যে, কে তার হত্যাকারী। অপর দিকে তুমি সহজেই তার টাকা- পয়সা হাতিয়ে নিতে পারবে। এতে তোমার ক্ষুধার জ্বালাতো নিবারণ হবেই, ভবিষ্যতেও বেশ কিছুদিন আরাম-আয়েশের জিন্দেগী যাপন
করতে পারবে।
আমীরুল মুমেনীন! ক্ষুধার যন্ত্রণায় অতিষ্ট হওয়ার কারণে আমি ভাল-মন্দ পার্থক্য করার জ্ঞানটুকু পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছিলাম। ফলে শয়তানের প্ররোচনায় ধন-সম্পদ লাভের এক প্রবল উন্মত্ততা আমাকে পেয়ে বসল। পর্বত পরিমাণ লোভ-লালসা চতুর্দিক থেকে ঘিরে ধরল। ভবিষ্যতে আয়েশী জিন্দেগীর সোনালী স্বপ্ন পাগল করে তুলল। দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে খঞ্জর কোষমুক্ত করে লোকটির অপেক্ষায় ক্ষণকাল দাঁড়িয়ে রইলাম। যখন সে আমার নিকটবর্তী নির্জন স্থানটিতে এল তখনি কালবিলম্ব না করে আমি তার উপর অতর্কিত হামলা করে বসি। খঞ্জরের আঘাতে তাকে হত্যা করে ফেলি।
এরপর যেই টাকা-পয়সা তালাশ করার জন্য তার পকেটে হাত দেয়ার ইরাদা করি, অমনি দূর থেকে পুলিশের আওয়াজ শুনতে পাই । ফলে গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে টাকা-পয়সার লোভ-লালসা পরিত্যাগ করে সেখান থেকে খুব দ্রুত সরে পড়ি।
আশে পাশেই লুকিয়ে অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছিলাম আমি। দেখলাম, পুলিশের লোকেরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে এই ব্যক্তিকে ছুরি হাতে পেয়ে গ্রেফতার করে নিয়ে এল। এবার আমি মানুষের সাথে চিৎকার করতে করতে আড়াল থেকে বেরিয়ে এলাম। তারপর সকলের সাথে এমনভাবে মিশে গেলাম যে, নিহত ব্যক্তির প্রকৃত হত্যাকারী যে আমিই, একথা বুঝার কোন উপায় রইল না।
জনতার ভীড়ে মিশে গিয়ে সবকিছুই আমি অবলোকন করছিলাম। যখন দেখলাম, সুঠাম দেহের অধিকারী অল্প বয়স্ক সুন্দর-সুশ্রী যুবককে বিনা অপরাধে কিসাসের ফায়সালা শুনানো হল তখন আমার চৈতন্য ফিরে এল। বিবেকের দংশন বারবার আমার হৃদয়াকাশকে ক্ষত-বিক্ষত করতে লাগল। ভাবলাম, আমি তো এখন দু’ব্যক্তির হত্যাকারী সাব্যস্ত হলাম। একদিকে নিজের হাতে একজন লোককে হত্যা করলাম, আবার অন্য দিকে আমারই কারণে আরেকজন নিরপরাধ লোকের জীবন প্রদীপ চিরকালের জন্য স্তব্দ হয়ে যাচ্ছে।
জনাব! এ কথাগুলো ভাবতেই আমার সমস্ত মানব সত্তাগুলো একত্রে জাগ্রত হয়ে উঠল। হাশরের ময়দানে আহকামুল হাকেমীন আল্লাহর সামনে কি জবাব দিব, এই চিন্তা আমাকে ব্যতিব্যস্ত করে তুলল। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিলাম, আখেরাতের যন্ত্রণাদায়ক মর্মন্তুদ শাস্তির তুলনায় দুনিয়ার শাস্তি যেহেতু কিছুই নয়, সেহেতু প্রকৃত সত্য আমি আপনার নিকট বলে দিবই ।
এ সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়নের জন্যই আমি আপনার দরবারে হাজির হয়েছি। হত্যার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করে দিয়েছি। আসল হত্যাকারী আমিই। এ ব্যক্তি সম্পূর্ণ নির্দোষ । সুতরাং আমার বিচার করুন । লোকটির কথা শুনে সকলের মনেই একটি প্রশ্ন বড় হয়ে দেখা দিল । তারা মনে মনে বলতে লাগল, এ ব্যক্তিই যদি প্রকৃত হত্যাকারী হয়, তাহলে গ্রেফতারকৃত যুবক কেন খলীফার নিকট হত্যার ব্যাপারে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিল? এরূপ করার কারণ কি? কি রহস্য এতে লুকায়িত আছে?
খলীফার মনেও একই প্রশ্ন তোলপাড় করছে। তিনি বিষয়টি পরিস্কার রূপে অনুধাবন করার জন্য গ্রেফতারকৃত যুবককে সম্বোধন
করে বললেন-
: এ লোকটি যা কিছু বলল, তা কি ঠিক? তুমি কি নিহত ব্যক্তির হত্যাকারী নও?
ঃ হ্যাঁ, তার কথা সম্পূর্ণ ঠিক। আমি প্রকৃত হত্যাকারী নই।
: তাহলে কেন তুমি মিথ্যার উপর স্বীকারোক্তি দিলে? কেন তুমি হত্যার কথা ইতিপূর্বে স্বীকার করলে?
ঃ জনাব! নিশ্চয় এর কারণ আছে। ঃ কি কারণ, খুলে বল ।
: আমীরুল মুমেনীন! আমি একজন কসাই। আজ খুব ভোরে একটি গরু জবাই করে আমি ছুরি দিয়ে চামড়া ছিলছিলাম। এমন সময় আমার ইস্তেঞ্জার হাজত হলে আমি ছুরিসহ পার্শ্ববর্তী নির্জন স্থানে চলে যাই । হাজত সেরে আমি দোকানের দিকে যাওয়ার জন্য ফিরে দাঁড়াতেই দেখি সামনে একটি তরতাজা লাশ রক্তে গড়াগড়ি খাচ্ছে। ফিনকি দিয়ে রক্ত প্রবাহ চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। এ অপ্রত্যাশিত দৃশ্য দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। সবকিছু ভুলে আমি ছুরি হাতেই ঐ লাশের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলাম। তখন আমার হাতের ছুরিখানা ছিল রক্তে রঞ্জিত। কোন লোকজনও সেখানে তখন উপস্থিত ছিল না। ইতিমধ্যে সেখানে পুলিশ এসে উপস্থিত হল। তখনও আমার হতভম্ব অবস্থা দূর হয়নি। আমি অপলক নেত্রে লাশের দিকে চেয়েই আছি। আমি তখনই সম্বিত ফিরে পেলাম, যখন আমাকে গ্রেফতার করা হল এবং লোকজন বলতে লাগল যে, এ ব্যক্তিই তাকে হত্যা করেছে। আমার হাতে রক্তমাখা ছুরি। পাশেই রক্তাক্ত লাশ। অন্য কেউ এখানে উপস্থিত নেই। এমতাবস্থায় আমার মনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়ে গেল যে, আমি আর বাঁচতে পারব না। কেননা এ পরিস্থিতিতে আমি নিজের জন্য যতই সাফাই গাই না কেন, কেউ তা বিশ্বাস করবে না । সকলেই আমাকে মিথ্যাবাদী বলে ধিক্কার দিবে। বলবে, দেখ না, বেচারার সাহস কত? রক্তে রঞ্জিত ছুরিসহ লাশের পাশে হাতে-নাতে ধরা পড়ার পরও হত্যার কথা অস্বীকার করছে। এ এক জঘন্য লোক । তাকে ডবল শাস্তি দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হোক।
আমীরুল মুমেনীন! যখন আমি বুঝলাম, একমাত্র মহান আল্লাহর কুদরত ছাড়া আমার বাঁচার কোন উপায় নেই, আমার কথা একটি শিশু বাচ্চাও বিশ্বাস করবে না, তখন আমি মিথ্যাই স্বীকার করে নিয়ে আল্লাহর আশ্রয়, দয়া ও সাহায্যের অপেক্ষায় প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত করছি। আমার বিশ্বাস ছিল, আমি যেহেতু প্রকৃতপক্ষে নির্দোষ, সেহেতু আল্লাহ তাআলা যে কোন উপায়ে আমাকে রক্ষা করবেন। আর যদি দুনিয়ার বিচার থেকে নিষ্কৃতি নাও পাই, তথাপি পরকালীন জীবনে আল্লাহ তাআলা আমাকে এর উত্তম বদলা প্রদান করবেনই।
যুবকের বক্তব্য শ্রবণ করে উপস্থিত সকলের সামনে মূল ঘটনার রহস্য উদঘাটিত হল। সকলেই বিষয়টি বুঝতে পারল । এবার বিচারের পালা ।
আমীরুল মুমেনীন হযরত আলী (রা.) বিষয়টি নিয়ে খানিক চিন্তা করলেন। তারপর স্বীয় পুত্র হযরত হাসান (রা.) এর নিকট এ ব্যাপারে তার মতামত জিজ্ঞাসা করলেন। হযরত হাসান (রা.) সামান্য চিন্তা- ফিকির করে বললেন-
আমীরুল মুমেনীন! দ্বিতীয় ব্যক্তি যদিও এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছে কিন্তু হত্যার কথা স্বীকার করে সে এমন এক ব্যক্তির জীবন রক্ষা করেছে যার ব্যাপারে আপনি কেসাসের ফায়সালা করে ফেলেছিলেন। আর আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন-
যে ব্যক্তি একটি সত্ত্বাকে জীবিত করল, সে যেন সকল মানুষকে জীবন দান করল। (সূরা মায়েদাহ : ৩২) সুতরাং এ ব্যাপারে আমার অভিমত হল, উভয়কে মুক্তি দেয়া হোক । হযরত আলী (রা.) আপন ছেলের যুক্তিসংগত মতামত শুনে নিজেও এই মতের সাথে ঐক্যমত পোষণ করলেন এবং উভয়কে মুক্তি দিলেন। সাথে সাথে বাইতুল মাল তথা সরকারী কোষাগার থেকে নিহত ব্যক্তির রক্তপণও আদায় করলেন।
প্রিয় পাঠক! আলোচ্য ঘটনা থেকে এ কথাটি পরিস্কার বুঝে আসে যে, মানুষ যখন মহান আল্লাহর নিকট নিজকে সমর্পণ করে দেয় এবং তাকেই একমাত্র মুক্তিদাতা বলে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে, তখন আল্লাহ তাআলা তার বিশ্বাস অনুযায়ী তাকে বিপদ থেকে মুক্ত করেন । উপরন্ত একথাটিও এখানে প্রণিধানযোগ্য যে, কোন ব্যক্তি যখন সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায় তখনই তার মুক্তির পথ সুগম হয়। ইতিহাসের সোনালী পাতায় অমর অক্ষয় হয়ে চিরকাল বেঁচে থাকে।
প্রকৃতপক্ষে গ্রেফতারকৃত যুবকের প্রশস্ত হৃদয় ও উদারতার প্রতি মুগ্ধ হয়েই আসল হত্যাকারী তার হত্যার কথা স্বীকার করতে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। জীবন বিলিয়ে দেয়ার মত তার সীমাহীন ত্যাগই প্রকৃত হত্যাকারীকে পূর্বে উল্লেখিত কথাগুলো চিন্তা করতে বাধ্য করেছিল। যদি এ যুবক নির্দ্বিধায় এরূপ ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত না হত তাহলে ঘটনা হয়ত অন্য দিকে মোড় নিত। তাকে জীবন দিতে হত ঠিকই। কিন্তু মূল হত্যাকারী ধরা ছোয়ার বাইরেই থেকে যেত। লোকজন হয়ত কোনদিন জানতেও পারত না যে, এই হত্যাকান্ডের মূল নায়ক কে? কেন, কিভাবে এই নৃশংস খুনে মদীনার জমীন রক্তাক্ত হয়েছিল । এ জন্যেই কথায় বলে “ভোগে নয়, ত্যাগেই মুক্তি।” আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে কেবল ভোগ নয় ত্যাগের আদর্শও গ্রহণ করার তাওফীক দান করুন। দ্বীনের জন্য যে কোন কষ্ট অম্লান বদনে সহ্য করার মত হিম্মত ও মনোবল দান করুন। আমীন।।।

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top