হিমুর রূপালী রাত্রি – হুমায়ূন আহমেদ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

হিমুর রূপালী রাত্রী – হুমায়ূন আহমেদ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ হুমায়ূন আহমেদ

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৬১

হিমুর রূপালী রাত্রি – বইটির এক ঝলকঃ

ইয়াকুবের সন্ধানে যাত্রা শুরু হল। কোন একটা উদ্দেশ্য নিয়ে ঘর থেকে বের হবার আলাদা আনন্দ। নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। হুকুর দোকানে চা খেয়ে ফুটপাতে পা রাখা মাত্র নিজেকে কলম্বাসের মত মনে হল। একজন মানুষ একটা মহাদেশের মত মানুষকে আবিষ্কার এবং মহাদেশ আবিষ্কার একই
বাপর।
ফুটপাতে বিশাল এক পাথর।
পাথরে ধাক্কা খেয়ে হুমড়ি
খেয়ে পড়ে যাবার জোগাড় হল। নিজেকে পতন থেকে অনেক কষ্টে সামলালাম। ডান পায়ের নখ কেটে রক্ত বের হচ্ছে। দু’ হাতে পায়ের নখ চেপে বসে পড়তেই কে একজন জিজ্ঞেস করল, ভাইজান, আইজ কত তারিখ?
তাকিয়ে দেখি পাথরটা থেকে পাঁচ হ’ হাত দূরে এক মধ্যম বয়সী তিথিরী তার একটা চোখ নষ্ট। ভাল চোখটা অতিরিক্ত তাল। সেই চোখের পাতা ক্রমাগত পিট পিট করছে। দৃষ্টিও তীক্ষ্ণ। একচক্ষু তিখিরাই তারিখ জানতে চাচ্ছে। তার মুখে চাপা হাসি। পাথরের সঙ্গে ধাক্কা ব্যাপারটা দেখে সে মনে হয় মজা পেয়েছে। ভিখিরীদের জীবনে মজার অংশ কম। অন্যের দুঃখকষ্ট থেকে মজা আহরণ করা ছাড়া তাদের উপায় নেই। আমি বললাম, ‘এই পাথরটা কি তুমি এখানে রেখে নিয়েছে
ভিখিরী গম্ভীর গলায় বলল, রাখলে অসুবিধা কি
‘না কোন অসুবিধা নেই। তুমি রেখেছ কিনা সেটা বল।’ ‘ই রাখছি।’
“প্রতিদিনই লোকজন এখানে থাকা যাচ্ছে?”
“বেখিয়ালে হাঁটলে ধাক্কা খাইবই।’
‘আজ সারাদিন ক’ জন ধাক্কা খেয়েছে?”
‘অত হিসাব নাই।’
‘আমিই কি প্রথম”
‘জ্বি না
আফনে পরথম না।’
“নাম কি তোমার”
“আমার নাম দিয়া আফনের কি দরকার?”
“কোন দরকার নেই, তারপরেও জানতে চাচ্ছি। তুমি যেমন কারণ ছাড়াই জানতে চাচ্ছিলে আজ কত তারিখ? আমিও সে রকম জানতে চাচ্ছি।’
“আমার নাম মেহকদের মিয়া। বাড়ি বরিশাল নবীনগর।”
“ভিক্ষা শেষ করে যখন বাড়িতে ফিরে যাও তখন পাথরটা কি কর, সঙ্গে করে নিয়ে যাও।”
‘আমি পাথর নিম্ন ক্যান? পাথর কি আমার?’
সারাদিনে তোমার রোজগার কত হয়।
“এক জাগাত ভিক্ষা করি বইলা রোজগার কম। হাঁটাহাঁটিতে রোজগার বেশি।
“হাঁটাহাটি কর না কেন?
“ইচ্ছা করে না। সামান্য দুইটা পাসোর জন্যে অত খাটনী ভাল লাগে না। কারোর ইচ্ছা হইলে দিব। ইচ্ছা না হইলে নাই। আমি কি আফনের কাছে ভিক্ষা চাইছিল
‘আফদের কাছে যেমন ভিক্ষা চাই না, অন্যের কাছেও চাই না।” ‘শুধু তারিখ জানতে চা
মেছকান্দর মিয়া তার খুলির ভেতর কি যেন খোঁজাখুঁজি করছে। এর যুগিও অন্যদের কুলির মত। শান্তিনিকেতনী কাপড়ের ব্যাগ। মেছকান্দর মিয়া বিড়ি বের করল। মুখে দিতে দিতে বলল, ফকির দুই কিসিমের আছে – ভিক্ষা চাওন্যা ফকির ভিক্ষা না চাইন্যা ফকির। আমি হইলাম না চাইনা! ।
‘ভাল কোনটা, চাওইল্যাট, না না চাওইনাটা।’
‘ভাল-মন্দ দুই দিকই আছে।”
নখ থেকে রক্তপাত বন্ধ হচ্ছে না। আমি উঠে দাঁড়ালাম। রক্ত পড়ছে পড়ুক। তিক্ষুক আবারো বলল, ‘স্যার তারিখ কত জানেন?’
আমি বললাম, ‘জানি না। মনে করার চেষ্টা করছি। যদি মনে পড়ে তোমাকে জানিয়ে যাব। আর শোন, পাথরটাকে যত্নে রেখো, এটা সাধারণ পাথর না। এই পাগর রহস্যময়।” মেছকান্দর আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আর আমি ভাবছি আজকের তারিখটা যেন কত? ফাতেমা খালার সঙ্গে দেখা হবার পর সাতদিন কি কেটে গেছে? আজকে কি ষষ্ঠ নিবস, না সপ্তম দিবস?
ঘরে তারিখ ভুলে গেলে দেয়ালে ক্যালেন্ডার দেখা যায় পথে ক্যালেন্ডার খুলে না। নগরকর্তারা ধরে নেন যারা পথে নামে তারা তারিখ জেনেই নামে। এ জন্যেই শহরের মোড়ে মোড়ে ক্যালেন্ডার স্কুলে না ।
ইদানীং ঢাকা শহর অনেক উন্নত হয়েছে একটু পরপর দোকান সাজিয়ে চেংড়া ছেলেপুলে বসে আছে – আইএসডি টেলিফোন, দেশ-বিদেশে কোন, ফ্যাক্স। এদের ব্যবসার রমরমা। বাংলাদেশের মানুষ বিদেশে টেলিফোন করতে অাসে।
ধাই ধাই করে যে দেশ এগুচ্ছে সে দেশের পথে পথে ক্যালেন্ডার থাকা দরকার। কাউকে কি জিজ্ঞেস করব আজ তারিখ কত? ক’টা বাজে জিজ্ঞেস করা সহজ। আজ কত তারিখ— জিজ্ঞেস করা খুব সহজ না। পরিচিত প্রশ্নের জবাব আমরা আল্লাহ করে দেই। অপরিচিত প্রশ্নের জবাব দিতে ধমকে যাই। ভুরু কুঁচকে ভাবি লোকটা এই প্রশ্ন করল কেন? সে তারিখ জানতে চায় কেন? রহস্যটা কি?
রাস্তার পাশে চিন্তিত মুখে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁর বোধহয় অফিসে যাবার ভাড়া। বেবীটেক্সি দেখা মাত্র হাত উঁচু করছেন এবং এই বেবী এই বেবী করে চেচাচ্ছেন। আমি তার পাশে দাঁড়ালাম এবং অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে বললাম, স্যার আজ কত তারিখ?
যা ভেবেছিলাম ভাই, ভদ্রলোক জবাব দিলেন না। এমনভাবে তাকালেন যেন আমি ভয়ংকর কোন মতলব নিয়ে তার কাছে এসেছি। শুরুতে ভাল মানুষের মত তারিখ জানতে চাচ্ছি, তারপরই নিচু গলায় ফিসফিস করে বলব, মানিব্যাগ বের করুন। আপসে মানিব্যাগ আমার হাতে দিয়ে চলে যান। নো সাউন্ড প্লীজ। আমি ভদ্রলোককে আরো ভড়কে দিলাম। মহা বিনীত ভঙ্গিতে বললাম, এক্সকিউজ মি স্যার। আপনার নাম কি
ভদ্রলোক কোন কিছু না বলে দ্রুত হাঁটতে শুরু করলেন। আজ মনে হয় তিনি বেবীটেক্সি নেবেন না। হেঁটেই অফিসে যাবেন। ভদ্রলোক হাঁটতে হাঁটতে একবার পেছনে ফিরলেন। ওছি আমি হাসলাম। হেসে তাঁর পেছনে পেছনে হাঁটা শুরু করলাম। ভদ্রলোক তাঁর হাঁটার গতি বাড়িয়ে দিলেন। আমিও বাড়িয়ে নিলাম। তিনি এখন প্রায় পৌড়াচ্ছেন। ভদ্রলোককে তাড়াতাড়ি অফিসে পৌঁছে দেবার ব্যাপারে সামান্য সাহায্য করছি। পরোপকার বলা যেতে পারে।
আচ্ছা নগরীর মানুষ কি বদলে যাচ্ছে। তারা এত সন্দেহপ্রবণ হয়ে উঠছে কেন? সবাই সবাইকে সন্দেহ করছে। আপনার নাম কি ইয়াকুব? এই নিৰ্দোষ প্রশ্নে আতংকে অস্থির হওয়ার মানে কি? আপনার নাম কি গোলাম আযম। এই প্রশ্নে শংকিত হওয়া যায়। এমন প্রশ্ন তো করছি না।
‘সামনের ভদ্রলোকের ভাগ্য ভাল। তিনি খালি বেবীটেক্সি পেয়ে প্রায় লাফিয়ে ট্যাক্সিতে উঠে গেছেন। বেবীটেক্সির পেছনের জানালা দিয়ে কৌতূহলী হয়ে আমাকে দেখছেন। তার চোখ থেকে ভয় এখনো কাটেনি। আমি টা-টা, বাই- বাই ভঙ্গিতে হাত নাড়লাম। তিনি চট করে মুখ ঘুরিয়ে নিলেন। অফিসে ফিরে এই ভদ্রলোক আজ রোমহর্ষক সব গল্প শুরু করবেন। তার সহকর্মীরা চোখ বড় বড় করে গল্প শুনবে
“ভয়ংকর এক বদমাশের পাল্লায় পড়েছিলাম। অল্পের জন্যে জীবনটা রক্ষা পেয়েছে। বেবীটেজির জন্যে অপেক্ষা করছি— হঠাৎ দেখি হলুদ পাঞ্জাবী পরা এক লোক এগিয়ে আসছে। তার একটা হাত পাঞ্জাবীর পকেটে। সে যখন আমার পাশে এসে দাঁড়াল, তখন বুঝলাম তার হাতে পিস্তল। মদ খেয়ে এসেছে। মুখ দিয়ে শুরু শুরু করে মদের গন্ধ আসছে। আমাকে বলল, ‘তুমি ইয়াকুব?’
আমি বললাম, “জ্বি না।’
সে বলল, “মিথ্যা কথা বলছিস কেন? তোর নাম ইয়াকুব।’ আমি হতভম্ব। কি বলব বা কি করব কিছুই বুঝতে পারছি না।
সে বলল, ‘কোন কথা না, আমার সঙ্গে গাড়িতে ওঠ। কুইক। নো সাউন্ড।” আমি তাকিয়ে দেখি রাস্তার পাশে একটা মাইক্রোবাস দাঁড়িয়ে আছে। মাইক্রোবাসে ছয় জন বসে আছে। তাদের গায়েও হলুদ পাঞ্জাবী। সবাই তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমার হাত-পা জমে গেল। আমি কোনমতে বললাম, “আপনি ভুল করছেন …..
শ্রোতারা হতভম্ব হয়ে গল্প শুনবে। তারা যতই হতভম্ব হবে, গল্পের ডালপালা ততই ছড়াবে এবং একটা সময় আসবে যখন এই ভদ্রলোক নিজেই নিজের পদ্ম বিশ্বাস করতে শুরু করবেন। তিনি যদি লেখক হন তাহলে তার আত্মজীবনীতে এই গল্প স্থান পাবে।
ফাতেমা খালার সঙ্গে কথা বলা দরকার। তাঁকে জানানো দরকার যে প্রজেক্ট
ইয়াকুবের কাজকর্ম পূর্ণ উদ্যাম চলছে। অনুসন্ধান সকল সম্প্রদায়ের মধ্যেই চলছে। ভিক্ষুক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি মেছকান্দর মিয়াকে দিয়ে অনুসন্ধানের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সাফল্য দ্বারপ্রান্তে। টেলিফোন কোথেকে করব বুঝতে পারছি না। সঙ্গে কার্ড নেই যে কার্ড ফোনে কথা বলব। টেলিফোনের দোকান খুলে যারা বসে আছে তাদের কাছে গেলে লাভ হবে না। তাদের হচ্ছে ‘ফেল কড়ি মাখ তেল’ ব্যাপার। মালীবাগে আমার একটা টেলিফোনের বাকির দোকান আছে। সেখানে আমার নামে থাকা আছে। খাতায় নাম লিখে টেলিফোন করতে হয়। কল শেষ হবার পর দোকানের মালিক জগলু ভাই বিরস পলায় বলেন — ‘টাকা তো অনেক জমে গেল হিমু সাহেব। কিছু অন্তত ক্লিয়ার করেন। আজ শ পারলেও এই সপ্তাহের মধ্যে কিছু নিতে পারেন কিনা দেখেন। চা খাবেন?’
আমার টেলিফোনের এই বাকির দোকানের সবচে বড় সুবিধা হচ্ছে টেলিফোন শেষ হবার পর চা পাওয়া যায়। এক কাপ না, যত কাপ ইচ্ছা। দুপুরে গেলে জগনু ভাই জোর করে ভাত খাইয়ে দেন। রাতে বিপদে পড়লে ঘুমুবার ব্যবস্থাও আছে। জগলু ভাই রাতে দোকানে থাকেন। শোরুমের পেছনে বড় ধর আছে। সেই ঘরের সবটা জুড়ে খাট পাতা। রাতে উপস্থিত হলে তিনি মহা বিরক্ত হয়ে বলেন— “কি ব্যাপার রাতে থাকবেন? বালিশ নেই, কোলবালিশ মাথার নিচে দিয়ে ঘুমুতে হবে। আর শুনুন, নাক ডাকাবেন না। আমি সব সহ্য করতে পারি, নাক ডাকা সহ্য করতে পারি না।’
জগলু ভাইয়ের দোকান থেকে ফাতেমা খালাকে টেলিফোন করলাম। ভারী গভীর পুরুষ কন্ঠ শোনা গেল কে কথা বলছেন? ফাতেমা খালার ম্যানেজার। আমি বললাম, ‘বুলবুল নাকি ভাল?’
‘কে, হিমু সাহেব।’
‘দয়া করে আমাকে কখনো বুলবুল ডাকবেন না। বুলবুল আমার ডাকনাম। আমার ভাল নাম রকিবুল। আমি ডাকনামে পরিচিত হতে চাই না। আমি পরিচিত হতে চাই ভাল নামে। “
‘মহাকবি শেক্সপীয়ার নাম প্রসঙ্গে একটা কথা বলেছিলেন, গোলাপকে তুমি যে নামেই ডাক সে গন্ধ ছড়াবে।’
‘দয়া করে আমার সঙ্গে শেক্সপীয়ার কপচাবেন না। এবং আমাকে কখনো বুলবুল ডাকবেন না।”
‘আমার যদি কোনদিন থালার মত কোটি কোটি টাকা হয় তাহলে ি আপনাকে বুলবুল ঢাকতে পারব?”
“আপনি কি ম্যাডামের সঙ্গে কথা বলবেন”
ি
“ধরুন দিচ্ছি। ম্যাডামের শরীরটা বেশি ভাল না। ডাক্তার তাকে মোটামুটি রেস্টে থাকতে বলেছেন। কাজেই টেলিফোনে আপনি বেশিক্ষণ কথা বলবেন না।” “জ্বি আচ্ছা। ব্রাদার শুনুন, আজ কত তারিখ বলতে পারবেন।”

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top