ইসাবেলা – আব্দুল হালিম শরর লখনভী – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ আব্দুর রাজ্জাক
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১৭৮
ইসাবেলা – বইটির এক ঝলকঃ
ওমর : আপনি আমার এক একটি কথার জবাব ক্রমান্বয়ে দিতে থাকুন; তাহলে আমার প্রশ্নের উদ্দেশ্য সবিস্তারে প্রকাশ পাবে। বলুন, ওল্ড টেস্টামেন্টে উল্লেখিত “তুমি ব্যভিচার কর না, চুরি কর না, নরহত্যা কর না, প্রতবেশীকে দুঃখ দিও না” ইত্যাদি আদেশগুলো শরীয়ত সম্পর্কিত কিনা ?
পিটার্স ঃ অবশ্যই এগুলো শরীয়ত সম্পর্কিত আদেশ।
ওমর : আর শরীয়ত সম্পর্কে পলের ফতোয়া কি?
পিটার্স ঃ ‘ফতোয়া’ কি তা বুঝতে পারলাম না ।
ওমর ঃ আপনি আমার কথা খুব ভাল ভাবেই বুঝতে পেরেছেন, অবশ্য জবাব প্রদানে দ্বিধায় পতিত হয়েছেন। পল শরীয়তকে অভিশাপ বলে কিনা, এ কথার জবাব দিন।
পিটার্স : পল শরীয়তকে এই অর্থে অভিশাপ বলেছেন যে, শরীয়তের মগজ বা সার বিষয় স্বয়ং যীশুর রূপ ধারণ করে আগমন করেছে। এমতাবস্থায় মগজ পরিত্যাগ করে ছিলকা কামড়াতে থাকা মূর্খতা নয় কি?
ওমর ঃ আমিও এটাই বলতে চাই যে, পল শরীয়তকে দেহ এবং যীশুকে আত্মা আখ্যায়িত করে শরীয়তকে অভিশাপ বলেছেন। আর যেহেতু আপনারই স্বীকৃত মতে ওল্ড টেস্টামেন্টের ঐ আদেশগুলো শরীয়ত সম্পর্কিত; অতএব, হত্যা, ব্যভিচার, ইত্যাদি থেকে বিরত থাকাও অভিশাপ ।
পিটার্স : আসল কথা হলো, পবিত্র আত্মার শুভ দৃষ্টির সহায়তা ব্যতীত এই সব সূক্ষ্ম তত্ত্ব বোধগম্য হওয়া আপনার জন্য অসম্ভব। আর কোন বিষয় কারো বোধগম্য না হলেই তা ভুল বলে প্রমাণিত হয় না । খোদাওন্দ প্রেরিত পল শুধু বাহ্যিক শরীয়তকে অভিশাপ বলেছেন, সর্বপ্রকার শরীয়তকে নয় ।
ওমর : যথার্থ বলেছেন! পল দৈহিক শরীয়তকে অভিশাপ বলেছেন এতে কোনই সন্দেহ নেই। এখন আপনি বলুন, ব্যভিচার, চুরি, পিতা মাতার অবাধ্যাচরণ ইত্যাদি হতে বিরত থাকা কি দৈহিক বা বাহ্যিক শরীয়তের বিষয় নয়?
পিটার্স : আপনি তো ঐ এক কথার উপরই দাড়িয়ে আছেন । জেনে রাখুন, পলের মোকাবেলায় যীশুর বাক্যই অগ্রণ্য। আর যীশু বলেছেন, “তোমরা শরীয়তের ব্যবস্থানুযায়ী কার্য কর।” (মথি লিথিত বাইবেল দ্রষ্টব্য)।
ওমর ঃ আপনার কথায় প্রমানিত হল যে, মানুষের মুক্তির জন্য শরীয়ত ব্যবস্থা পালন অত্যাবশ্যকীয়। যদি এ কথা সত্য হয়, তবে আপনারা আপনাদের খোদাওন্দের পুত্রকে ক্রুশে হত্যা করে পাপের প্রায়শ্চিত্তের কাহিনী কেন রচনা করেছেন? শরীয়তের ব্যবস্থানুযায়ী চলাই যদি আবশ্যকীয় হয় তবে এই অনর্থক প্রায়শ্চিত্তের ঝামেলা খাড়া করার কি প্রয়োজন? যীশু আত্মহত্যা করে বা নিহত হয়ে প্রায়শ্চিত্ত করে যাওয়ার পরেও কি শরীয়ত ব্যবস্থার নির্দেশ মোতাবেক চলার প্রয়োজন বাকী রয়ে গেল ।
পিটার্স ঃ আমাদের খোদাওন্দ তাঁর ব্যবস্থার নির্দেশ মোতাবেক চলার আদেশ আমাদের দিয়েছেন বলেই আমরা তদ্রুপ চলি। এ ব্যতীত আমরা আর কিছুই জানি না। অবশ্য প্রায়শ্চিত্ত ব্যতীত শুধু শরীয়তের অনুসরণ দ্বারা মুক্তি পাওয়া যাবে না ।
ওমর : তবেত মুসা, দাউদ, সুলায়মান, আউয়ূব, ইউসূফ, নূহ এবং অন্যান্য আম্বিয়া (আ.) ও তাদের উম্মতগণ মুক্তি পাবেন না বলে প্রতীয়মান হয় । কেননা তাদের নিকট শরীয়ত ব্যতীত মুক্তির অন্য কোন ব্যবস্থা ছিল না।
পিটার্স ঃ খোদাওন্দ যীশুর পূর্বে মুক্তির ব্যবস্থা শরীয়তই ছিল, কিন্তু তাঁর ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার দ্বারা উক্ত নিয়ম পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছে এবং এই প্রায়শ্চিত্তই সাব্যস্ত হয়েছে মুক্তির উপায় ।
ওমর : আপনি সর্বপ্রথম পলের বাক্যানুযায়ী শরীয়তকে অভিশাপ বলে স্বীকার করেছেন। অতঃপর অভিশাপ হওয়া অস্বীকার করেছেন, কিন্তু এই শরীয়তই যে একমাত্র মুক্তির ব্যবস্থা এখন একথা স্বীকার করতে আপনি সম্মত নন। আপনি কি আপনার পূর্ববর্তী কোন মহৎজনের বাক্যকে আপনার দাবীর স্বপক্ষে প্রমাণ স্বরূপ পেশ করেত পারেন ?
এক ব্যক্তি : মহোদয়গণ! আসল কথা হলো এই বিষয়ের আলোচনা সম্পূর্ণ ধর্মহীনতা। এর সম্পূর্ণই গুপ্তভেদ সম্পর্কিত ব্যাপার। খোদাওন্দ প্রেরিত পল শরীয়তকে নিঃসন্দেহে অভিশাপ বলেছেন এবং বাস্তবেও তা অভিশাপ, কিন্তু আপনারা এই সর গুপ্ত ভেদ বুঝবার যোগ্যতা রাখেন না। আমাদের মুক্তির এক মাত্র উপায় যীশুর খোদায়িত্ব এবং তাঁর প্রায়শ্চিত্ত। কেননা তিনি গোনাহ্ থেকে মুক্ত এবং পবিত্র দেহ বিশিষ্ট খোদা ছিলেন।
দ্বিতীয় ব্যক্তি ঃ নিজেরা আপোসে ঝগড়া বাধাইও না! তোমরা তো শ্রদ্ধেয় পিটার্সের কথার প্রতিবাদ শুরু করে দিয়েছ।
ওমর : গলদ এবং ভিত্তিহীন কথার পরিণতি এই রূপই হয়ে থাকে। এখন আপনাদেরই আর এক ব্যক্তি যীশুর প্রায়শ্চিত্ত এবং খোদায়িত্বের বিতর্ক শুরু করে দিয়েছেন। প্রথমে শরীয়ত এবং অভিশাপের ব্যাপার শেষ হতে দিন।
পিটার্স : আপনাকে সঠিক জবাব দেয়া হয়ে গিয়েছে। এখন এক সপ্তাহের সময় দেয়া যাচ্ছে যদি এই সময়ের মধ্যে আপনার অন্তরের খটকা বিদূরীত না হয়, তবে পুনরায় এখানে আসতে পারেন।
ওমর : আপনি শরীয়তকে অভিশাপ মনে করেন না। আর আপনারই অপর ভাই বলছেন, শরীয়ত অবশ্যই অভিশাপ এবং পল যা লিখেছেন তা সম্পূর্ণ সত্য। এখন বলুন আপনাদের উভয়ের মধ্যে কার কথা সত্য?
পিটার্স : যারা খৃস্ট ধর্মের গুপ্ত ভেদ সম্বন্ধে এরূপ বলে তারা অজ্ঞ। অতএব আপনি তাদের কথার প্রতি মোটেই লক্ষ্য করবেন না । ওমর ঃ (ইসাবেলাকে উদ্দেশ্য করে) আপনি বলুন, এই উভয়ের মধ্যে কে সত্য ? আর শরীয়তকে অভিশাপ লেখার ব্যাপারে কি পল ভুল করেছেন ?
ইসাবেলা : আমিত আপনাদের আলোচনা শ্রবণ করার উদ্দেশ্যে এখানে আগমন করেছি মাত্র। কাজেই কোন পক্ষের ব্যাপরেই দখল দিতে আমি অক্ষম। অবশ্য আমি আমার শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক মহোদয় সমীপে আবেদন করছি যে, তিনি তাঁর শিক্ষা ও অভিজ্ঞতার সাহায্যে অত্র সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করুন। কেননা আমাদের সম্মানিত অতিথির কথা আর কি বলব ? আমি নিজেই এখনও এ সম্বন্ধে বুঝতে সক্ষম হইনি । ইসাবেলার এই কথায় উপস্থিত খৃস্টানগণের উপর যেন বজ্রাঘাত হল। সবাই একে অন্যের মুখের প্রতি দৃষ্টিপাত করতে লাগল । কিছুক্ষণ হতভম্ব অবস্থায় থাকার পর অধ্যপক মিখাইল দন্ডায়মান হলো এবং সভাকে উদ্দেশ্য করে বক্তৃতা শুরু করলেন :
ভাইসব! আমরা এখানে নিজ নিজ ঈমান যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে সমবেত হয়েছি। আর নিঃসন্দেহে এটা একটি পবিত্র কাজ। কিন্তু এ কাজে সাফল্য লাভের জন্য প্রয়োজন সত্যকে গ্রহণ করার আগ্রহ এবং নিষ্ঠা পরিপূর্ণ হৃদয়। ঈমান এমনই একটি বিষয় যা খোদাওন্দের কৃপাদৃষ্টি ব্যতীত মানুষ শুধু তার নিজ চেষ্টায় অর্জন করতে পারে না। অতএব আসুন, আপনারা এবং আমরা সকলে মিলে খোদাওন্দের দরবারে মিনতি সহকারে প্রার্থনা করি, তিনি তাঁর পবিত্র আত্মার সহায়তায় আমাদের উপর আজকের আলোচ্য বিষয় সম্বন্ধে প্রকৃত তত্ত্ব উদ্ঘাটিত করে দিন এবং খৃস্টধর্মের গুপ্তভেদ আমাদের বুঝিয়ে দিন। (সমবেত খৃস্টানদের তরফ থেকে উচ্চঃস্বরে আওয়াজ উত্থিত হল, আমীন!) মহোদয়গণ! শরীয়ত অভিশাপ কি না তা একটি বেহুদা প্রশ্ন। আসল কথা হলো, খৃস্ট ধর্মের মূল তত্ত্ব ও মূল বিশ্বাসের জ্ঞান আমাদের মুসলিম ভাইগণের নেই। কাজেই তারা অমূলক প্রশ্ন করে থাকেন। আমাদের ধর্মের সারাংশ শুধু দুটি কথার দ্বারাই প্রকাশ হয়। খোদাওন্দ যীশুর খোদায়ীত্ব ও প্রায়শ্চিত্ত। এই দুটি যে ব্যক্তি বুঝতে সক্ষম হয়েছে, গোটা খৃস্ট ধর্মের সম্পূর্ণ গুপ্তভেদই সে বুঝতে সক্ষম হয়েছে। পিতাজী খোদাওন্দের এটা কত বড় অনুগ্রহ যে, তিনি আমাদের মুক্তির উদ্দেশ্যে তাঁর একমাত্র পুত্র যীশুকে প্রেরণ করেছেন, যিনি জগতে আগমন করে কেবল আমাদেরই জন্য কত যাতনা সহ্য করেছেন। এমনকি ক্রুশে মৃত্যু বরণ করে আমাদের পাপ সমূহের প্রায়শ্চিত্ত করে গেছেন। কাজেই আমি আমার বন্ধু ওমর লাহমী এবং তর সঙ্গীদের নিকট এই আবেদন করব যে, আপনারা শরীয়ত এবং অভিশাপের নিরর্থক আলোচনা পরিত্যাগ করে খোদাওন্দ যীশুর পবিত্র অস্তিত্ব এবং এর অভূতপূর্ব প্রায়শ্চিত্তের উপর গভীর চিন্তা করুন এবং খৃস্ট ধর্মের উপর ঈমান স্থাপন করুন ।
ওমর : আমরা এখানে খোশ-আলাপের উদ্দেশ্যে আগমন করিনি। আমরা একটি নীতি মালার অধীনে নিয়মতান্ত্রিক আলোচনা করতে ইচ্ছুক। আমরা আমাদের আলোচ্য বিষয় চিঠির মাধ্যমে পূর্বেই নির্দিষ্ট
করে দিয়েছি, যার সাক্ষ্য আমাদের বোন ইসাবেলা স্বয়ং। এখন আপনারা চাচ্ছেন যে, আমি নির্দিষ্ট আলোচ্য বিষয় পরিত্যাগ করে যীশুর খোদায়ীত্ব ও প্রায়শ্চিত্ত সম্পর্কে আলোচনা করি । বেশ আমি এর জন্যও প্রস্তুত আছি, তবে এই শর্তের উপর যে, আপনাকে লিখে দিতে হবে, “শরীয়তের আলোচনা পরিত্যাগ করে শুধু যীশুর খোদায়িত্ব ও প্রায়শ্চিত্ত সম্পর্কে আলোচনা করা হবে” ।
পিটার্স ঃ আমার উদ্দেশ্য এটা নয় যে, এইসব প্রশ্ন সম্পর্কে আপনি আলোচনা না করুন; বরং আমার বলার উদ্দেশ্য হলো, অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন পরিত্রান পূর্বক মৌলিক বিষয়ের উপর চিন্তা করুন ।
ওমর ঃ তাহলে আপনারা আমাদেরকে এখানে কেন ডেকেছেন ? চিন্তা করার জন্য তো গির্জা অথবা মসজিদের কোন প্রয়োজন নেই । যদি আপনারা আলোচনা করতে অসম্মত হন, তবে পরিষ্কারভাবে তা জ্ঞাপন করুন, যেন সময়ের অপব্যয় থেকে আমরা রক্ষা পাই ।
মিখাইল ঃ মহামান্য পিটার্সের কথায় আপনার অন্তরে একটি ভুল ধারণার সৃষ্টি হয়েছে। তাঁর উদ্দেশ্য এ নয় যে, এই সম্পৰ্কীয় আলোচনা সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ করে দেয়া হোক, বরং উদ্দেশ্য হল, আপনি মৌলিক বিষয়ের উপর চিন্তা করে প্রশ্ন করতে পারেন। যা হোক, এখন বেলা দ্বি-প্রহর হয়ে গেছে, আপনাদের আহার করতে হবে। অতএব বলুন, পুনরায় কোনদিন আপনাদের শুভাগমণ হবে ?
ওমর ঃ এখনইত সর্বোত্তম সময়। কে বলতে পারে ভবিষ্যতে এমন শুভযোগ আর ঘটবে কিনা ?
মিখাইল ঃ আপনাদের তো নামাযও পড়তে হবে?
ওমর ঃ নামায আমরা এই গির্জায়ই পড়ে নিব। ইসলামে নামাযের জন্য মসজিদ হওয়া শর্ত নয় ।
পিটার্স : আমার মতে আগামী রবিবার পুনরায় সভা অনুষ্ঠিত হোক ।
ওমর ঃ কিন্তু আমার অভিমত হল, আলোচনা মুলতবী করা না হোক । হয়তো খোদা আমাদের সবাইকে সত্য সরল পথে পরিচালিত করবেন।
মিখাইল ঃ আচ্ছা, তবে আজকের মত আগামীকালও আলোচনা হোক এবং দ্বি-প্রহরের মধ্যেই শেষ করা হোক ।
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!