ড্রাগন ভয়ংকর – আবুল আসাদ – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ আবুল আসাদ
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১৯০
ড্রাগন ভয়ংকর – বইটির এক ঝলকঃ
জীবন দিলেন। কিন্তু ওদের চিনতে পারলেন কি করে? আমি তো ওদের সাথে যাবার জন্যে তৈরি হয়েছিলাম।’
গাড়ি তখন চলতে শুরু করেছে। আহমদ মুসার দুই হাত স্টিয়ারিং হুইলে। দৃষ্টি সামনে। বলল, ‘পুলিশ কি করে খবর পেল যে, আপনি মুক্ত হয়েছেন, আপনি এই গাড়িতে এই পথে আসছেন, এটা ছিল আমার প্রথম সন্দেহের বিষয় । তারপর গাড়ি থেকে নেমে পুলিশ অফিসারের রিভলবারের বাটের বটমে একটা বিশেষ বর্ণ উৎকীর্ণ দেখে আমি নিশ্চিত হয়েছিলাম ওরা পুলিশ নয়, সন্ত্রাসী দলের অংশ। তাছাড়া ওদের জুতার রং ছিল দুই রকমের, কালো এবং ডীপ চললেট। পুলিশের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে না।’ দু’চোখে বিস্ময় ঝরে পড়ল লিয়েন হুয়ার ।
অপার বিস্ময় নিয়ে সে তাকাল আহমদ মুসার দিকে । বুকে তার অনেক কথার তোলপাড় । তিন-তিনটা উদ্যত স্টেনগানের মুখে দাঁড়িয়ে এত কিছু তার চোখে পড়ল কি করে? জুতার কালার দেখে তো আমার মনে কোনো প্রশ্নই দাঁড়াতো না । আর একটা বর্ণ উৎকীর্ণ দেখে কেন বুঝলেন তিনি যে ওঁরা পুলিশ নয়, সন্ত্রাসী !
লিয়েন হুয়া বলল, ‘অবিশ্বাস্য আপনার সূক্ষ্ম দৃষ্টি, অপূর্ব আপনার নার্ভের শক্তি। কিন্তু বর্ণটি কি? সে বর্ণের সাথে এদের সন্ত্রাসী হওয়ার সম্পর্ক আছে?’
“চীনে যাকে ‘গোল্ডেন এজ’ বলা হয়, সেই ‘গোল্ডেন এজ’-এর প্রথম সম্রাটের (ইয়েলো সম্রাট) জাতি, মানে শাসক জাতির নাম ‘হুয়াজিয়া’। ‘হুয়াজিয়া’দের ভাষার নাম ‘হানজু’। হানজু ভাষা অবলুপ্ত হলেও এই ভাষা থেকেই চীনা ভাষার উদ্ভব। ‘হানজু’ ভাষাকে খুবই পবিত্র মনে করা হয়। এই ভাষার প্রথম ‘বর্ণ’কেই সন্ত্রাসীরা তাদের পরিচয়ের ‘সিম্বল’ বানিয়েছে। পুলিশ পরিচয়দানকারী অফিসারের রিভলবারের বাটের বটমে এই ‘বর্ণ’কেই উৎকীর্ণ দেখেছিলাম ।’ বলল আহমদ মুসা।
লিয়েন হুয়ার চোখে-মুখে বিস্ময় যেন উপচে পড়ছে। সে ভেবে পেলো না, একজন লোক চীনা নয়, চীনের বাসিন্দাও সম্ভবত নয়, সে এরই মধ্যে গোপন সন্ত্রাসীদের এতটা চিনে ফেলেছে! অথচ চীনা পুলিশ, গোয়েন্দা সন্ত্রাসীদের নাম, পরিচয়, উদ্দেশ্যের কিছুই জানতে পারেনি। এমনকি ওদের মুখোমুখিও হতে পারেনি এখনও। অদ্ভুত একজন লোক চীনে এসে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কীভাবে একাই লড়াই করেছে, সে সম্পর্কে কিছু শুনেছিলাম । ইনিই কি তিনি? নিজে যা দেখলাম তা অবিশ্বাস্য । বিদেশি ও অপরিচিতা এক মেয়েকে রক্ষার জন্যে আগে-পিছে শত্রু নিয়ে একা একজন এভাবে ছুটে এলো । চারদিক থেকে চারটি গাড়ি দ্বারা ঘেরাও হবার পরেও তাদের পরাজিত করে লিয়েন হুয়াকে সে উদ্ধার করল। পুলিশবেশী সন্ত্রাসীদের হত্যা করে সে লিয়েন হুয়াকে দ্বিতীয়বারের মতো বাঁচাল। কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধায় নুয়ে গেল লিয়েন হুয়ার হৃদয় ।
চিন্তার মধ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিল লিয়েন হুয়া । তার মনে ভেসে উঠা প্রশ্নটিও চাপা পড়তে যাচ্ছিল, কিন্তু এরই মধ্যে সংবিৎ ফিরে পেয়েই প্রশ্নটি করল লিয়েন হুয়া । বলল, ‘স্যার, মনে হচ্ছে আমি আপনাকে চিনতে পেরেছি। প্লেনের হাইজ্যাক প্রচেষ্টা বানচাল করে যিনি আমাদের প্রত্নতত্ত্ব পণ্ডিতের কিডন্যাপ ঠেকিয়েছিলেন। তারপর সন্ত্রাসীদের সাথে যাঁর কয়েকটা বড় সংঘাত হয়েছে, আপনি তো সেই লোক। কিন্তু স্যার, এই সেদিন আপনি চীনে প্রবেশ করলেন। এর মধ্যে সন্ত্রাসীদের সিম্বল আপনার কাছে ধরা পড়ে গেল কি করে? আর সিম্বলটা যে কোনো বর্ণ তা আপনি বুঝলেন কি করে? অবলুপ্ত এই আদি চীনা বর্ণকে আপনি কিভাবে চিনলেন?’
”আমি লু ঝি’র মামার সাহায্য নিয়েছি। লু ঝি’র মামা ভাষাবিজ্ঞানী প্রফেসর হুয়াং ফু’র কাছেই জেনেছি হানজু বর্ণমালা সম্পর্কে। বলল আহমদ মুসা।
‘কিন্তু এই বর্ণটা যে একটা সন্ত্রাসী গ্রুপের সিম্বল, সেটা কি করে বুঝলেন?’ লিয়েন হুয়া বলল ।
‘এই গ্রুপের আড়াই থেকে তিন ডজনের মতো লাশ আমি পরীক্ষা করেছি। সব লাশের কলার ব্যান্ড, বাহু বা অন্য কোথাও এই বর্ণটিকে উৎকীর্ণ থাকতে দেখেছি। বড় বড় গ্যাং…।’
আহমদ মুসার কথার মাঝখানেই লিয়েন হুয়া বলল, ‘স্যার, আমরা বেইজিং-এ প্রবেশ করছি। সামনের গেটটাই বেইজিং-এ প্রবেশের প্রথম চেকপোস্ট।’
‘হ্যাঁ, রাস্তার দু’ধারেই অনেক পুলিশ দেখছি। নিশ্চয় ওখানে বড় দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার থাকবেন। আপনাকে ওদের দায়িত্বে দিয়ে তো আমি চলে যেতে পারি?’ বলল আহমদ মুসা। ‘না স্যার, আমি কোনো পুলিশের আশ্রয়ে যাব না। ওই ঘটনার পর এখনও আমার বুক কাঁপছে। আমার বাড়িতে আপনাকে যেতে হবে।’ লিয়েন হুয়া বলল ।
‘যেতে পারি এক শর্তে। আমি গাড়ি থেকে নামবো না।’ বলল আহমদ মুসা ।
‘তা কি করে হয় স্যার? আমার পরিবার ছাড়বেন কেন আপনাকে?’ লিয়েন হুয়া বলল ।
‘আমি তো পরিবার পর্যন্ত যাচ্ছি না। যাচ্ছি প্রেসিডেন্ট প্যালেসের গেট পর্যন্ত। সেখানে আপনার পরিবারের লোকরা থাকে না।’ বলল আহমদ মুসা।
‘ঠিক আছে স্যার।’
একটু থেমেই আবার বলল লিয়েন হুয়া, ‘আপনার খুব তাড়া আছে ? কোথাও কি কোনো প্রোগ্রাম আছে স্যার?’
‘না, কোনো প্রোগ্রাম নেই।’ বলল আহমদ মুসা ।
“ভাহলে তাড়া কেন? যাবেন কোথায়?’ লিয়েন হুয়া বলল ।
আহমদ মুসা তাকাল লিয়েন হুয়ার দিকে। একটু ভাবল। তারপর বলল, ‘আমি আপনাকে বলেছিলাম, আমি মা ঝু সুলতানের একজন ভাই । আমি মনে করি মা ঝু’কে যারা কিডন্যাপ করেছে, তারাই লু ঝিকে কিডন্যাপ করেছে এবং অন্যদেরকেও- এটাও আপনাকে বলেছি। আমি খুঁজতে চাচ্ছি তাদের কারা কোথায় আটকে রেখেছে। আমি তাদের উদ্ধার করতে চাই :
লিয়েন হুয়ার চোখে-মুখে ফুটে উঠল রাজ্যের বিস্ময়। ভাবল সে, এই লোক বিস্ময়কর বুদ্ধি, সাহস ও যোগ্যতার অধিকারী । কিন্তু একা এক মানুষ কীভাবে এই কথা বলতে পারে! আমাদের রাষ্ট্রের গোটা ব্যবস্থা যেখানে তাদের সন্ধান করতে গিয়ে নাকানি-চুবানি খাচ্ছে, সেখানে উনি একা এ কাজ করতে যাচ্ছেন? কে ইনি? উনি তো মা ঝু’র ‘ভাই নন, লু ঝি’র কেউ নন । আমাকে বাঁচাতে এসেছিলেন নিজের জীবন বিপন্ন করে, আমাকে তো উনি চিনেন না । কে ইনি?
‘স্যার, এ পর্যন্ত আপনাকে যতটুকু চিনেছি, আপনি এই কথা বলতেই পারেন। কিন্তু এককভাবে এমন অভিযান কি সম্ভব, না উচিত? স্যার….। লিয়েন হুয়ার কথার মাঝখানেই আহমদ মুসা বলে উঠল, ‘মিস লিয়েন হুয়া, সম্ভব-অসম্ভবের কথা আপনি বলতে পারেন, ঔচিত্য নিয়ে প্রশ্ন নিশ্চয় তুলতে পারেন না। কিন্তু বিপদগ্রস্ত মানুষকে সাহায্যের প্রশ্ন যখন সামনে আসে, তখন এত কিছু ভাবার সময় থাকে না। আমিও তা ভাবিনি। আর এই অনুসন্ধানে আমি একা কই? সরকারের বিভিন্ন সংস্থাও তো এই অনুসন্ধান ও তাদের উদ্ধারের কাজ নানাভাবে করছেন।
‘আমার জিজ্ঞাসার জবাব এটা হলো না স্যার। আপনার বিষয়টা একক, আর সরকারের ব্যাপারটা রাষ্ট্রশক্তির পরিচালনায় টিমওয়ার্ক । থাক এ প্রসঙ্গ স্যার । আমার বিস্ময় হলো, সমাজে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার লোক আছে, অন্যায় কাজে বাধা দেবার লোকও আছে। কিন্তু অপরিচিত জনদের পক্ষে নিজের জীবন বিপন্ন করে অব্যাহত লড়াই করার লোক দুনিয়াতে খুব কম আছে।’
কথা শেষ করেই লিয়েন হুয়া বলে উঠল, আমরা এসে গেছি স্যার। ঐ তো সামনের গেট দিয়ে ভেতরের ফ্যামিলি এনক্লোজারে দেখা যাচ্ছে আমার মামী লি চুন হুয়া এবং আমার মামাতো বোন ফেন ফ্যাংকে ।
প্রেসিডেন্টের প্যালেস এরিয়ায় আসার পর বেশ কয়েকটি সিকিউরিটি চেক পার হয়েছে তারা। মূল গেটের প্রায় দশ গজ দূরে সর্বশেষ সিকিউরিটি বক্স। উচ্চ পর্যায়ের কয়েকজন সিকিউরিটি অফিসার দাঁড়িয়ে আছে। আহমদ মুসাকে গাড়ি দাঁড় করাতে হলো।
অফিসাররা এগিয়ে গেল গাড়ির কাছে ।
একজন অফিসার বিনীত কণ্ঠে লিয়েন হুয়াকে বলল, ‘ম্যাডাম, এই গাড়ি আর সামনে এগোতে পারবে না। ড্রাইভ করছেন যিনি, তিনিও আর সামনে যেতে পারবেন না। ম্যাডাম, আপনার জন্যে গাড়ি প্রস্তুত। আপনি আসুন।’
সঙ্গে সঙ্গেই আহমদ মুসা বলে উঠল লিয়েন হুয়াকে উদ্দেশ্য করে, ‘ঠিক আছে ম্যাডাম, ওঁরা প্রোটোকলের কথা বলেছেন, যা সবাইকে মানতে হবে । আমি আপনার কাছে বিদায় চাচ্ছি।’
লিয়েন হুয়া কোনো উত্তর না দিয়ে, বলল অফিসারটিকে, ‘অফিসার, আমাদের এই মেহমান এবং তার গাড়ি আমাদের ফ্যামিলি গাড়ি বারান্দায় যাবে। আমি আসছি।’ বলে গাড়ি থেকে নেমে আহমদ মুসার দিকে তাকিয়ে লিয়েন হুয়া দুই হাত জোড় করে বলল, ‘ক্ষমা করুন স্যার। একটু অপেক্ষা করুন। আমি আসছি।’
ছুটল লিয়েন হুয়া গেটের দিকে।
একজন বড় অফিসার আহমদ মুসার গাড়ির জানালায় এসে বলল, ‘স্যার, মাফ করুন । আইনের শৃঙ্খলে আমরা বাঁধা। প্লিজ আপনি কি গাড়িটা রাস্তার এই পাশটায় একটু সরিয়ে নেবেন?’
‘অফকোর্স অফিসার।’
বলে আহমদ মুসা তার গাড়ি রাস্তার পাশে সরিয়ে নিল । গাড়িটা কিছুটা সামনে এগিয়ে গেটের সিকিউরিটি বক্সের প্রায় গা ঘেঁষেই দাঁড়িয়ে গেল। মাঝখানে দেড় দুই ফুটের মতো ফুটপাত।
গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ হতেই আঞ্চলিক চীনা ভাষার কথা আহমদ মুসার কানে এলো সিকিউরিটি বক্সের দিক থেকে। চাপা কণ্ঠ থেকে কথাগুলো বের হচ্ছে। কিন্তু কথাগুলো স্পষ্ট। কাউকে বলা হচ্ছে: ‘…হ্যাঁ, সাথে একজন লোক। …বলছি, গাড়ির নাম্বারটা হলো: (00PG011-3399… । ঠিক আছে, ও যখন ফিরবে জানাব। …. হ্যাঁ, লোকটা এশিয়ান। ওকে বাই।’
কথা বন্ধু হয়ে গেল ।
আহমদ মুসার কপাল কুঞ্চিত। চোখে-মুখে ভাবনার গভীর ছায়া। আমার গাড়ির নাম্বারটা সিকিউরিটির লোকটা কাকে দিল? লিয়েন হুয়া ফেরার কথা বাইরে থেকে লোকটাকে কে জিজ্ঞেস করল? আমি কখন ফিরব, আমার পরিচয় কে জানতে চাইলো, কেন জানতে চাইলো? ভাবল আহমদ মুসা, প্রশ্নগুলোর জবাব একটাই হতে পারে, এরা লিয়েন হুয়ার কিডন্যাপার গ্রুপ। যদি তাই হয়, তাহলে এটা নিশ্চিত যে, প্রেসিডেন্ট হাউজের সিকিউরিটি টিমে তাদের লোক আছে ।
মনের এই চিন্তা নিয়েই সে তাকিয়ে ছিল সিকিউরিটি বক্সের দিকে । আহমদ মুসা দেখল, সিকিউরিটি বক্সের ভেতরের কথা শেষ হবার মিনিট খানেক পরেই সিকিউরিটি বক্স থেকে একজন লোক বেরিয়ে এলো । বেরিয়েই কিছুটা সামনে রাস্তার ধার বরাবর দাঁড়ানো একজনকে লক্ষ্য করে বলল, ‘ম্যাডাম কি বলে গেলেন?’
‘স্যারকে ওয়েট করতে বলে গেছেন। মনে হয় ফিরবেন।
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!