দরগা ভাঙ্গার দাদুভাই – মোশারাফ হোসেন খান – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ মোশারাফ হোসেন খান
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৬৬
দরগা ভাঙ্গার দাদুভাই – বইটির এক ঝলকঃ
দূরের আকাশ ঘন হয়ে এসেছে।
সন্ধ্যা নেমে এলো।
মসজিদ থেকে মাগরিবের নামায আদায় করে বের হয়েছেন জাফরী সাহেব। হাতে তাসবীহ দানা। ক্রমাগত ঘুরছে দানাগুলো ডান হাতের আঙ্গুলে।
সন্ধ্যার আবছা আলো-আঁধারিতে দানাগুলো জ্বল জ্বল করছে। আজমীর শরীফ থেকে তিনি এই তাসবীহ ছড়াটি এনেছিলেন বেশ ক’বছর আগে।
বাড়ি থেকে মসজিদের দূরত্ব খুবই সামান্য।
উঠোনে পা দিতেই শেষ হয়ে যায় জাফরী সাহেবের তাসবীহ পাঠ । এখন উঠোনের চেয়ারে কিছুক্ষণ বসবেন। একটা পান খাবেন। তারপর উঠবেন বারান্দায়। এটা তাঁর প্রায় রুটিন হয়ে গেছে ।
উঠোনের সান্ধ্যকালীন পয়-পরিষ্কার করার পর মাগরিবের নামায আদায় করছেন রুকাইয়া । তার নামায তখনও শেষ হয়নি। নামায শেষে জায়নামাযে বসেই তিনি কিছুক্ষণ তাসবীহ পাঠ করবেন। তারপর আবার লেগে যাবেন সংসারের নিয়মিত কাজে।
জাফরী সাহেব উঠোনে পৌঁছে নির্দিষ্ট চেয়ারটিতে বসে পড়লেন। তারপর গলা খাকারি দিয়ে ডাকলেন, বউমা ….
আহ! কীযে মধুর ডাক!
ঐ ডাকটির মধ্যে যেন সকল স্নেহ, আদর আর মমতা জড়িয়ে আছে।
প্রায় আশি বছর বয়সেও তাঁর ঐ ডাকটির মধ্যে কোনো পরিবর্তন আসেনি। সেই একই স্বর, সেই একই মমতা।
তাসবীহ পাঠ শেষ হতেই ডাকটি শুনলেন রুকাইয়া ।
জায়নামাযটি ভাঁজ করতে করতে তিনি জবাব দিলেন, আসছি আব্বাজান!… রুকাইয়া জানেন ডাকটির অর্থ। তিনি ডাকছেন মানে, তাঁর এখন প্রয়োজন এক গ-াস পানি আর পান ।
জায়নামায ভাঁজ করে বাঁশের আড়ায় রেখে তিনি পানের ডালা সামনে নিয়ে বসলেন। যাঁতি দিয়ে কুঁচি কুঁচি করে সুপারি কাটলেন। তারপর ছোট্ট পানবাটার বাঁশের চোঙ্গার ভেতর ঢুকিয়ে বাটতে শুরু করলেন।
জাফরী সাহেব উঠোনে বসে শুনছেন, পানবাটার ক্রমাগত ছন্দমধুর শব্দ। তিনি আবার ডাকলেন, বউমা! …
কাজ করতে করতেই রুকাইয়া জবাব দিলেন, এই যে আব্বাজান! আসছি। পানটা হাতে করে আনছি।
জাফরী সাহেবের গলা এবার একটু অন্য রকম। বললেন, পানতো দিচ্ছ, কিন্তু মেহরাজকে দেখছি না কেন? মাগরিবের জামাতেও তো তাকে দেখলাম না। কোথায় গেছে, বলে গেছে কি?
জ্বি আব্বাজান! আসরের পর ও সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে গেছে। বাজারের স্কুলমাঠে নাকি ওদের কোন্ প্রোগ্রাম আছে। ফিরবে একটু রাত করে। আপনাকে বলতে বলে গেছে।
জাফরী সাহেব আসরে মসজিদে যান। আসর শেষ করে আর বাড়িতে আসেন না। মসজিদে বসে মাগরিব পর্যন্ত দোয়া-দরূদ ও তাসবীহ তাহলীলে সময় কাটান ।
এই বয়সে বেশি হাঁটাহাঁটি করতেও তাঁর কষ্ট হয়। বুঝলেন, তাকে কাছে না পাবার কারণে মেহরাজ বলে যেতে পারেনি। কিন্তু তাই বলে লেখা-পড়া বাদ দিয়ে রাত পর্যন্ত বাইরে থাকা? না, এটা তিনি পছন্দ করতে পারলেন না। জিজ্ঞেস করলেন, রাত করে বাড়ি ফিরলে পড়বে কখন?
গ-াসে পানি আর অন্য হাতে পান এগিয়ে দিয়ে রুকাইয়া বললেন, ওরতো পরীক্ষা শেষ। কদিন একটু বিশ্রাম নিতে চাইছে। তাই আর বাধা দিলাম না ।
জাফরী সাহেব একটু হাসলেন। বললেন, সত্যিই তো! ভুলেই গিয়েছিলাম যে ওর এস.এস.সি পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে। তা ভাল। একটু ঘুরাফেরা করে সময় কাটাক। কটা মাস, মাস কেন, প্রায় পুরো বছরটিই তো লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত থেকেছে। কত কষ্ট করেছে।
কিন্তু বউমা, তারপরও বলে রাখি- ছেলেকে একটু চোখে চোখে রেখ। দিনকাল যা পড়েছে! বোঝই তো, ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ!’
মাথার আঁচল টেনে হাসতে হাসতে রুকাইয়া বললেন, জ্বি আব্বাজান।
উঠোনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কাজ। এখানে ট্যাপারি, ওখানে টুল, আর একখানে ঝুড়ি, ও মাথায় খোন্তা, কুড়াল, কোদাল আরও কত কি! সবই গুছিয়ে আবার জায়গামত রাখতে হবে। তারপর রান্নাঘরের কাজতো আছেই ।
তারাবাজির মত হাত চলছে রুকাইয়ার। সব কাজ সময়মত শেষ করতে হবে। তিনি কাজ করছেন দ্রুত।
কিন্তু তার মধ্যেই আবার ঘুরেফিরে মাথায় ভিড় করছে শ্বশুরের সতর্ক বাণীটি। তাঁর কথাটি খুব গুরুত্বের সাথে ভাবছেন। বিষয়টি না ভেবে উপায় কি? সত্যিই তো দিনকাল যা পড়েছে, তাতো রীতিমত ভয়ঙ্কর! পরিবেশ কলুষিত হয়ে উঠছে। কি শহর, কি গ্রাম- কোথাও কি আর শান্তি আছে?
রুকাইয়া ভাবছেন।
তার হৃদয়ের খুব গভীরে একটি অজানা আশংকার কম্পনও অনুভব করেন। আবার আশা এবং বিশ্বাসে বুকও বাঁধেন। মনে মনে বলেন, না, আমার মেহরাজ ! আর যাই হোক নষ্ট হতে পারে না। কেন হবে? কেমন করে হবে? পৃথিবী পচে যাক, পৃথিবীর সকল মানুষ নষ্ট কিংবা বখে যাক, তবু, তবুও মেহরাজের তো খারাপ যাওয়া উচিত নয়।
উঠোনের কাজ শেষ ।
এবার ল্যাম্প হাতে তিনি ঘরে প্রবেশ করলেন। মাটির হাঁড়া থেকে চাল উঠালেন বেতের পালিতে। চাল নিয়ে রান্নাঘরে যাচ্ছেন তিনি।
জাফরী সাহেব তখনও বসে আছেন উঠোনের চেয়ারে।
আকাশের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। দেখছেন আকাশের চারপাশ । ঘাড় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বললেন, মাগো! সম্ভবত আগামীকাল বৃষ্টি হতে পারে। একটু সতর্ক থেকো । কিছু গুছানোর প্রয়োজন হলে গুছিয়ে নিও।
আশ্চর্য ব্যাপার! আকাশের দিকে তাকিয়ে জাফরী সাহেব অগ্রিম বৃষ্টির খবর দিতে পারেন! অনেকের কাছেই যাদুকরী ব্যাপার হলেও একমাত্র তিনিই জানেন, এটা যাদু নয়— বয়সেরই অভিজ্ঞতা। ক্রমাগত দেখতে দেখতে তিনি পৃথিবী থেকে, প্রকৃতি থেকে এই অভিজ্ঞতার পাঠ নিয়েছেন।
শ্বশুরের কথা শুনে হাসলেন রুকাইয়া। তিনিও জানেন, আব্বাজানের এ ধরনের ভবিষ্যৎ বাণী সত্য হয়ে যায়। বললেন, ঠিক আছে। গুঁড়োগুলো একটু শুকানোর দরকার ছিল। বাদবাকি আর সব গুছিয়ে ফেলেছি। আপনি আর বাইরে বসবেন না। এবার বারান্দায় উঠুন। বিছানা ঠিক করে দিয়েছি।
জাফরী সাহেব আকাশের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে বললেন, বউমা! দেখেছো, এই
যে আকাশ, এই যে নক্ষত্র, এই যে চাঁদ, এই যে কার্পাস তুলোর মতো সাদা সাদা মেঘের ভেলা- কী চমৎকার! এই যে দেখছি, প্রতিদিনই দেখছি, দেখতে দেখতেই তো পেরিয়ে এলাম প্রায় আশিটি বছর। কই, এগুলো তো কখনও পুরনো মনে হয় না! কখনও তো একঘেয়ে কিংবা বিরক্তিকর মনে হয় না! বরং যতই দেখি ততই নতুন মনে হয়। মনে হয় আজই প্রথম দেখছি। কী বিস্ময়কর ব্যাপার তাই না!
রুকাইয়ার কাছে এ ধরনের কথা নতুন কিছু নয়। তিনি প্রায়ই এসব শুনে শুনে তার মধ্যেও এক ধরনের চিন্তার দুয়ার খুলে গেছে।
যাবে না কেন!
কম করে হলেও তো প্রায় ত্রিশ বছর রুকাইয়া এই সংসারেই আছেন। বলতে গেলে এই সংসারে এসেই তো তিনি পরিপূর্ণ হয়েছেন বোধের দিক থেকে, চিন্ত ার দিক থেকে। এই বাড়ির প্রতিটি ধূলিকণার সাথে তিনি পরিচিত। স্কুল ত্যাগের পর এই বাড়িতে এসেই তার বইপড়ার অভ্যাস আবার নতুন করে গড়ে উঠেছে। তাও তো ঐ মানুষটির জন্যই।
রুকাইয়া ভাবেন, আমার তো মা নেই, আব্বা নেই, কেউ নেই। আর স্বামী ! তিনিও তো চলে গেছেন সেই কবে। কিন্তু কোনো কষ্ট, কোনো শোকই আমাকে দুমড়ে মুচড়ে দিতে পারেনি কেবল ঐ মহৎ মানুষটির জন্য। তিনি তো কেবল আমার শ্বশুরই নন, আমার পিতাও বটে। একজন পিতা যেভাবে তার সন্তানকে আগলে রাখেন, তিনিও আমাকে সেইভাবে আগলে রেখেছেন। এই বয়সেও তিনি আমাকে কোনো কষ্টই করতে দেন না। কী অপরিসীম দরদ আর ভালবাসার মোড়কে তিনি ঢেকে রেখেছেন আমাকে আর আমার একমাত্র সন্তান মেহরাজকে। এ ঋণ আমি কি দিয়ে শুধবো?
ভাবতে ভাবতে রুকাইয়ার চোখ দু’টো ছল ছল করে উঠলো।
ক্রিং ক্রিং বেল বাজতেই রুকাইয়া বুঝলেন, মেহরাজ ফিরেছে।
মা, মা বলে ডাকতে ডাকতে মেহরাজ সাইকেল ঠেলে উঠোনে এসে দাঁড়ালো। রান্নাঘর থেকে রুকাইয়া বললেন, মেহরাজ! আগে তোর দাদুভায়ের সাথে দেখা কর। তারপর কলপাড় থেকে হাতমুখ ধুয়ে আয়।
ঘরের দেয়ালের সাথে সাইকেলটি ঠেস দিয়ে রেখে দিল মেহরাজ।
বাজার থেকে সাইকেল চালিয়ে এসে ঘামে ভিজে গেছে সারা শরীর। গায়ের সাথে জামা লেপ্টে আছে। কিন্তু জামা খোলারও অবকাশ নেই তার। কারণ সেও জানে, দাদুভাইকে না জানিয়ে বাড়ি থেকে একপাও বাইরে যাওয়া নিষেধ। কিন্তু আজ সে গেছে। তার নিজের কাছে খুব খারাপ লাগছে। সারাক্ষণ কেবল নিজেকে অপরাধী বলে মনে হয়েছে তার।
ঘামে ভেজা শরীর। পায়ে ধুলো-বালি। সেই অবস্থায় মেহরাজ গলা ছেড়ে ডাকতে ডাকতে বারান্দায় উঠে পড়লো, দাদুভাই! দাদুভাই! ঘুমিয়ে পড়লেন নাকি! ঘুম নয়। একটু তন্দ্রায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলেন জাফরী সাহেব।
বয়স হয়েছে।
এই বয়সে আর আগের মত নিয়ম মেনে চলতে পারেন না। হারিকেনের আলোয় বই পড়তে পড়তে কখন যে তাঁর চোখ দুটো এমনিতেই খুঁজে এসেছে বুঝতেই পারেননি। চোখে চশমা। বুকের ওপর বাদুড়ের ডানার মত দু’ভাঁজ করা উপুড় হয়ে পড়ে আছে ‘তিতুমীর’ বইটি।
দাদুভাই !
এই একজন মানুষ বটে। এই বয়সেও তিনি পড়তে পারেন। প্রচুর পড়েন। বলতে গেলে বই পড়েই তিনি সময় কাটান। এত যে পড়েন তবুও তিনি ক্লান্ত হন না। বই পড়ার এমন নেশা আর কখনও কাউকেই দেখেনি মেহরাজ। বাড়িতে প্রচুর বই। তারপরও প্রতিমাসে বই কিনতে হয়ে দাদুভায়ের জন্য। কী নয়? ইতিহাস, সাহিত্য, দর্শন- কোনো কিছুতেই দাদুভায়ের অরুচি নেই। তবে সাহিত্যের ব্যাপারেই তাঁর ঝোঁক একটু বেশি।
মেহরাজ আস্তে করে দাদুভায়ের বুকের ওপর মেলে রাখা বইটি উঠিয়ে ডাক দিল, দাদুভাই!…
ডাকটি তেমন জোরের ছিল না। ভেবেছিল, ঘুমিয়ে গেলে তাকে আর ডাকবে না । কিন্তু অবাক কাণ্ড!
সামান্য শব্দেই তিনি জেগে গেলেন। তারপর কেমন স্বাভাবিক কণ্ঠে বললেন, কি দাদুভাই! কখন এলে?
দাদুর মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে মেহরাজ উত্তর দিল, এইতো এখন।
যাও। হাতমুখ ধুয়ে, অযু করে এশার নামাযটা আদায় করে নাও। আমিও নামায পড়বো বলে তিনি উঠে বসলেন। মেহরাজ উঠতে উঠতে বললো, আমি অযুর পানি দিয়ে যাচ্ছি। বারান্দায় বসে অযু করে নিন। আমি মসজিদে যাচ্ছি। এসে একসাথে খাব কিন্তু ।… ঠিক আছে, যাও। বলে দাদুভাই একটু হাসলেন।
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!