আগুনের কারাগার – আব্দুর রাজ্জাক হেকনোভিক – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

আগুনের কারাগার – আব্দুর রাজ্জাক হেকনোভিক – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ শেখ নাঈম রেজওয়ান

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ২১৮

 আগুনের কারাগার – বইটির এক ঝলকঃ

হোয়াইট হাউসের সবচেয়ে পাষাণ হৃদয় ও কুখ্যাত নির্যাতনকারী ‘যোকা” নামক একজন সার্ব সৈনিক। তার দাবী, সে সার্ব সেনাদের মাঝে সবচে’ বেশী শক্তিশালী। সাধারণতঃ তার হাতে লোহার তিন ফুট লম্বা ডাণ্ডা থাকতো। ডাণ্ডাটির মাথায় ইস্পাতের তৈরী একটি পেরেক লাগিয়ে রাখা হয়েছে। পেরেকটি কয়েক ইঞ্চি লম্বা ও খুবই ধারালো। সে লোহার ডাণ্ডাটি বন্দীদের মাঝ দিয়ে চলার সময় হিংস্রভাবে ঘুরাতে থাকতো। সে হঠাৎ কোন কয়েদীর সামনে থেমে বলতো : “তোমার কাছে তোমার কোন্ চোখটি বেশী প্রিয়।” অমনি সে সেই কয়েদীর চোখের ভিতর পেরেক ঢুকিয়ে দিত। আবার কোন কোন সময় কোন কয়েদীর সামনে থেকে তার গোপন অঙ্গের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে ডাণ্ডা দিয়ে তার পুরুষাঙ্গটি নাড়া দিয়ে বলতো, “তোমার কোন্ অণ্ডকোষটি বেশী প্রিয়?” অমনি সেই কয়েদীর কোন একটি অণ্ডকোষে পেরেক ঢুকিয়ে দিত।
একবার সে তুলনামূলক সামান্য ছোট পেরেক একজন ষোল, সতেরো বছরের যুবকের পায়ের গোঁড়ালীতে ঢুকিয়ে দিল এবং তাকে সতর্ক করে দিয়ে বলল : “যদি তুই এই পেরেক খোলার চেষ্টা করিস, তাহলে তোকে গরুর মত জবাই করে মারবো।”
কয়েকদিন পর সে যুবকটি যন্ত্রণায় ছটফট করে মারা গেলো।
কয়েদীদের টাকা-পয়সা, ঘড়ি এবং অন্যান্য ব্যবহারের উপযোগী, জিনিস-পত্র ছিনিয়ে নেয়া এসব কারারক্ষীদের নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার। * নিয়মটি শুধু হোয়াইট হাউস পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল না, সমস্ত বন্দীখানায়ই এ ব্যাপারটি চলতো। কিছু কয়েদীর নিকট সিগারেট ছিনতাই হওয়াটা খানা না পাওয়ার চেয়েও বেশী কষ্টদায়ক ছিল।
চাঁদাবাজ গার্ড
হঠাৎ কোন গার্ড এসে ঘোষণা করতো, “দশ মিনিটের মধ্যে আমার জন্য দু’শ জার্মানী মার্ক জমা করে রাখবে, নইলে দরজার সামনের · দশজন কয়েদীকে গুলি মেরে ঝাঁঝরা করে দেবো।” এরপর সে কয়েদীদেরকে কিছু বলার বা কোন ধরনের মিনতী করার সুযোগ না দিয়েই তড়িৎগতিতে চলে যেতো। কয়েদীরা নিজেদের পকেট তন্ন তন্ন করে খুঁজে যা পেত তা সেই দশজন কয়েদীর হাতে তুলে দিতো। সাধারণতঃ এ জমা টাকা যতটুকু দাবী করা হয়েছিল পরিমাণে তার চেয়ে কম হত।
গার্ডটি ফিরে এলে পাঁচ ছয়টি হাত ঘড়ি পেলেই ‘সন্তুষ্ট হয়ে ফিরে যেত। আর কিছু বলতো না। সিকো ঘড়ি তাদের খুবই প্রিয়। অনেক গার্ড আবার কয়েদীদের মধ্য হতেই কাউকে বিক্রয়কারী নির্ধারিত করতো। সে বাজার থেকে দশ গুন বেশী দামে কয়েদীদের নিকট সিগারেট, বিস্কুট বিক্রয় করতো।
অনেক সময় কোন বন্দীকে শাস্তি দিতে চাইলে এক ধরনের নাটক করা হতো। একজন গার্ড এসে তাদের টার্গেট করা কয়েদীকে বড় এক কার্টন সিগারেট দিয়ে যেতো। বলত সে যেন তার নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বিক্রি করে…..। কিছুক্ষণ পরই আকস্মিকভাবে আরেকজন গার্ড এসে উপস্থিত হত এবং সমস্ত সিগারেট ছিনিয়ে নিয়ে যেতো। এক ঘন্টা পর প্রথম গার্ড ফিরে এসে এমন ভাব দেখাতো, যেন সে এ ব্যাপারে কিছুই জানে না। তারপর সে ঐ বদনসীব কয়েদীর নিকট এসে সিগারেটের টাকা চাইতো যাকে বিক্রয়ের জন্য বলা হয়েছিল। তখন সে কয়েদীটি তাকে যতই বুঝাতো কিংবা তার সামনে ওজর পেশ করতো, কোনটাই সে মানতো না, শেষ পর্যন্ত তার উপর নির্মম নির্যাতন চালাতো, এমনকি মেরে ফেলাও হতো।
সিগারেট পাগল
আমারেস্কা বন্দী শিবিরে সিগারেটের একটি ব্যতিক্রমধর্মী কাহিনী রয়েছে। সিগারেট পানে অভ্যস্ত কয়েদীরা নিজেদের সিগারেট শেষ হয়ে গেলে উন্মাদের ন্যায় যাদের কাছে সিগারেট আছে তাদের চতুষ্পার্শ্বে জড়ো হত এবং মাত্র একটা টান দেয়ার জন্য কত কাকুতি মিনতি যে করতো। অনেক সময় দশ জন লোক একটা সিগারেট পালাক্রমে পান করতো। এক এক ব্যক্তির হিস্সায় একটি কিংবা দু’টি টান পড়তো। যদি কেউ লম্বা টান দিতো তাহলে তাকে তার অন্যান্য সাথীদের ক্রোধের সম্মুখীন হতে হত। এমন কিছু নেশাগ্রস্ত লোকও দেখা যেতো যারা এ আশায় হা করে সিগারেট পানকারীর আশে পাশে ঘুরাঘুরি করতো, হয়তো তারা তাদের ছুঁড়ে মারা ধোঁয়া থেকেই কিছুটা স্বাদ উপভোগ করতে সক্ষম হবে।
‘অনেক সময় কারো কাছেই কোন সিগারেট থাকতো না। তখন কয়েদীরা আঙ্গুলকে এমনভাবে ঠোটের কাছে নিতো এবং শ্বাস গ্রহণ করতো, যেন তারা সত্যি সত্যি মুখে সিগারেট নিয়ে পান করছে। কয়েদীরা সিগারেটের বেঁচে যাওয়া অংশ জমা করতো, যা লম্বায় এক ইঞ্চির চেয়েও কম। কিন্তু তারা খুবই দক্ষতার সাথে এগুলো জ্বালিয়ে পান করতো। অথচ তাদের আঙ্গুল পুড়তো না। এটা বাহ্যিক দৃষ্টিতে এক
অসম্ভব ব্যাপার।
কখনো কখনো তারা এসব পান করা সিগারেট থেকে তামাকের গুড়ো বের করে তা হৈফাযত করে রাখতো এবং পরে এগুলো পুরাতন খবরের কাগজের টুকরার ভিতর পেঁচিয়ে সিগারেটের মত বানিয়ে অত্যন্ত তৃপ্তির সাথে পান করতো।
বেশ কিছু দিন পর গার্ডরা কড়া প্রহরায় বন্দীদেরকে কয়েদখানা থেকে বের করে বাইরের খোলা ময়দানে নিয়ে যেতে শুরু করল। তখন কয়েদীরা ঘাসের পাতা ছিঁড়ে এনে সূর্যের আলোয় শুকাতো। পরে এগুলোকে সিগারেটের মত বানিয়ে খুব আগ্রহভরে পান করতো।
জিমুদের বন্দীশালায় মুজু করনালক নামে স্বাস্থ্যবান এক যুবক ছিলো। সে-ই বেশীর ভাগ সিগারেট ও বিস্কুট বিক্রি করতো। সেজন্য অন্য কামরার কয়েদীরা জিমুদের কামরাকে ‘মুজুর বন্দীশালা’ বলে ডাকতে শুরু করল। মুজোর দায়িত্বে যেসব কাজ ছিল তা হচ্ছে, নিজের বন্দী সাথীদের প্রতিদিন গণনা করা, তাদেরকে খাবার জন্য কাতারবন্দী করে দাঁড় করানো ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কাজে বারহো কেপ্টেনোভিং নামক এক মুসলমান তাকে সহযোগিতা করতো। সে গ্রেফতার হওয়ার পূর্বে আমারেস্কা খনিতেই চাকুরী করতো। প্রায়ই রাতে কারারক্ষী এসে মুজুকে বাইরে ডাকতো। সে অনিচ্ছা সত্ত্বেও উঠে দাঁড়াতো এবং ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আরো কিছু গরম কাপড় পরিধান করে বেরিয়ে যেতো, কিছুক্ষণ পরই সে সিগারেট ও বিস্কুটের ডিব্বা হাতে নিয়ে কামরায় ঢুকতো। এসেই এগুলো বিক্রি করতে লেগে যেত। মুহরেম মুরছেলোভেক মুরছাল, যিনি প্রেজডোর শহরের একটি প্রসিদ্ধ রেষ্টুরেন্টের মালিক ছিলেন। তিনি মুজুর পাক্কা গ্রাহক ছিলেন। তিনি সিগারেট খরিদ করে যারা সিগারেট ক্রয় করার সামর্থ্য রাখতো না তাদের মাঝে বন্টন করে দিতেন। কয়েদীদের লোলুপ দৃষ্টি যেভাবে রীতিমত মুজুর হাতে রাখা সিগারেট ও বিস্কুটের অনুসরণ করতো, সে তামাশাটাও দেখার মত।
মুজু গার্ডদেরকে ‘কমরেড সার্জেন্ট’ বলে ডাকতো। অন্য কয়েদীরা এ ধরনের ফ্রি হওয়ার দুঃসাহস তখনই করতে পারতো যখন কোন গার্ড খোশ মেজাযে থাকতো।
ভয়াল রাতের নির্যাতন
একদিন মাঝ রাতে একজন ‘কমরেড সার্জেন্ট’ মুজুকে বাইরে ডাকলো। সুগঠিত সুন্দর শরীরের অধিকারী মুঞ্জু অন্যান্য রাতের মত আজও একটি জার্সি গায়ে দিয়ে বেরিয়ে পড়ল, কিন্তু সে আর ফিরে এলো না, সার্বরা চিরদিনের জন্য তার অস্তিত্বকে ধরাপৃষ্ঠ থেকে মুছে দিলো।
এর বেশ কিছুদিন পর পর্যন্ত মুজুর সহযোগী ‘বারহো’ মুজুর দায়িত্ব পালন করতে থাকে। কিন্তু পরে হঠাৎ করে এক রাতে তার সাথেও ঠিক ঐ ঘটনাই ঘটল যা মুজুর সাথে ঘটেছিল। বারহোর ভাই মাহমুদ আলীজাহ, প্রেজডোরের একটি ডেকোরেটর কোম্পানীর ম্যানেজার ছিলেন। তিনিও তাদের একজন ছিলেন যারা রাতের অন্ধকারে ‘বিশেষ তলবের’ ফলে চিরদিনের জন্য গায়েব হয়ে গেছেন।
এছাড়াও একটি বড় রেষ্টুরেন্টের মালিক যিকো করনালক এবং তার ছেলে আমীন, প্রেজডোরের ব্যবসায়ী সংস্থা ‘বোছনা মুনটাজা’-এর ডাইরেক্টর যেলাজাবোভিচ্, শহরের সবচেয়ে প্রিয় ক্যাফের মালিক আসেফ ক্যাপ্টেনোভিচ্, প্রেজডোরের প্রধান বিচারপতি নাদযাদ ছায়রাক, জজ ইউসুফ পাছেক, রাফাদ সালজানোভিচ, ওছমান মাহমালজান এবং যেলজেকুম্পুরা প্রমুখ মুসলমান গণ্যমান্য লোকদেরকে ও সার্বরা চিরদিনের জন্য ধরাপৃষ্ঠ থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়।
আমারেস্কা নির্যাতন শিবির বন্ধ হওয়ার মাত্র একরাত পূর্বে ডাক্তার ঈসা ছাদেকোভিচকে তলব করা হয়। তিনি তার সমস্ত ডাক্তারী সরঞ্জামাদি ছোট্ট একটি প্লাষ্টিকের ব্যাগে ভরে উঠে দাঁড়ালেন এবং অতি সন্তর্পনে রজনীর বিস্তৃত আঁধারে অদৃশ্য হয়ে গেলেন। দরজার কাছের লোকেরা তাকে একটি সামরিক গাড়ীতে সওয়ার হতে দেখলেন। ঠিকু,সে মুহূর্তে শহরের কেন্দ্রভাগে প্রতিষ্ঠিত ‘কেরাত্রাম বন্দী শিবির’ থেকে আনা দু’জন কয়েদীকে বাসে চড়িয়ে কোথাও পাঠিয়ে দেয়া হয়। কেরাত্রাম শিবিরটি সেদিনই খালি করা হয়। গার্ডদের ভাষ্যানুযায়ী, এ দুৰ্জ্জন বন্দী • সেই ক্যাম্পের সবচেয়ে শক্তপ্রাণ। ডাক্তার ছাদেকোভিচ্ এর ব্যাপারে একটি আশাব্যঞ্জক কথা এই ছিল যে, তাকে বাসের পরিবর্তে সামরিক গাড়ীতে উঠানো হয়েছিল। এজন্য সামান্য একটু আশা করা যেতে পারে যে, তিনি হয়তঃ বেঁচে যাবেন। নতুবা যাদেরকে বাসে সওয়ার করানো হতো তাদের কোন হদিস পাওয়া যেত না। ডাক্তার ছাদেকোভিচ্ -এর স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ে সে সময় প্রেজডোরেই অবস্থান করছিল।
সবদিকেই একটা নিরবতা বিরাজ করছে। কারণ, নিরবতাই এমন একটি বস্তু যা এখানে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়নি। কয়েদীরা নিরবতার আশ্রয় নিয়ে এখানকার ভয়াবহ ও বিভীষিকাময়, পরিবেশে নিজেদের দুঃখ যাতনাকে ভুলে যেতে কিছুটা সচেষ্ট হত।
জিমু একটি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে বেদনাভরা দৃষ্টিতে দূর-দিগন্ত বিস্তৃত নীল আকাশের দিকে তাকালো। নিজেকে সম্বোধন করে বলল : “ই দেখো তো প্রেজডোর।” তার কণ্ঠস্বর ক্ষীণ ও ভারাক্রান্ত হয়ে এল। বলল, “আমি কি আমার প্রিয় প্রেজডোরকে আবার দেখতে পাবো?” তার চোখ বেয়ে অশ্রুধারা প্রবাহিত হচ্ছে। নিকট থেকেই কারো মৃদুকণ্ঠ ভেসে এলো। যা কোন কারারক্ষী শুনতে পায়নি “ এসব হায়েনারা আমাদের সবাইকে খতম করতে পারবে না….। কোন না কোন আল্লাহর বান্দা অতিসত্বর এদের বর্বর ও নির্যাতন কাহিনীর কথা প্রকাশ করবেই। কারণ, হিংস্র জন্তুরাও নিজেদের পশ্চাতে কোন না কোন চিহ্ন ছেড়েই যায়। এরা কোযারা পর্বতমালার অধিবাসীদের উপর যে জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে, মানব অধিকার যেভাবে লংঘন করছে, মুসলমান মা-বোনদের ইজ্জত যেভাবে লুণ্ঠন করছে এবং এ অঞ্চলটা যেভাবে ধ্বংস ও উজাড় করছে,

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top