খুনে মাফিয়া – কাজী আনোয়ার হোসেন – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download

খুনে মাফিয়া – কাজী আনোয়ার হোসেন – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।

মহান আল্লাহ বলেন –

পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন

আল কুরআন

জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।

বইটি সম্পর্কেঃ

অনুবাদঃ কাজী আনোয়ার হোসেন

পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১৫২

খুনে মাফিয়া – বইটির এক ঝলকঃ

‘কেয়ারটেকার। প্রতিটি অফিসে তালা দেয়া হয়েছে কি না চেক করছিল। আমাকে ফোন করে জানাল। এক ঘণ্টার বেশি হয়নি এখানে আমি এসেছি।’ ‘আপনি জানলেন কীভাবে আমি ক্যাটকিলে আছি?’ জিজ্ঞেস করল রানা, লেফটেন্যান্টের চোখে চোখ।
‘ফোন করে প্রায়ই খোঁজ নিই, আবার কবে আসছেন আপনি,’ বলল লেফটেন্যান্ট। “ঠিক মনে করতে পারছি না কে যেন বলল আজ সন্ধ্যায় আপনার আসার কথা।’
ইঙ্গিতে রয়কে প্যাসেজে থাকতে বলে শাখা অফিসের রিসেপশনে ঢুকল রানা। ওর পিছু নিয়ে মার্লিও ঢুকল, তারপর ওকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে গেল শেষপ্রান্তের একটা কামরার দিকে। ওটার দরজার মাথায় লেখা রয়েছে: হেড অভ দ্য ব্রাঞ্চ- নাহিদ হাসান।
কামরাটার দরজায় সাদা পোশাক পরা দুজন ডিটেকটিভ কাঠের পুতুলের মত আড়ষ্ট ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে রয়েছে। দুজন একযোগে স্নান সুরে কোরাস গাইল: গুড় ইভনিং, মিস্টার রানা, স্যর। ওদের একজন আঙুল দিয়ে হ্যাটের কিনারা স্পর্শ করল।
‘গুড ইভনিং,’ ম্লান সুরে বলল রানা।
দরজার একপাশে দাঁড়াল লেফটেন্যান্ট, নরম সুরে বলল, এখানে, এইদিকে।
ডিটেকটিভদের উদ্দেশে মাথা ঝাঁকিয়ে নাহিদের চেম্বারে ঢুকল রানা, পিছু নিয়ে লেফটেন্যান্টও ।
বেশ বড়সড় কামরা । দেয়াল ঘেঁষে ফেলা হয়েছে দুটো ফাইলিং ক্যাবিনেট। আরেক দিকের দেয়ালে লেখার প্রিন্টার সহ কমপিউটার। মেঝেতে দামি কার্পেট। রিভলভিং চেয়ার সহ বিরাট ডেস্কটা জানালার পাশে। মক্কেলদের জন্য এপাশে রয়েছে তিনটে চেয়ার।
প্রথমেই নাহিদের লাশের উপর চোখ পড়লেও, টুকিটাকি প্রতিটি বিষয় খুঁটিয়ে দেখে নিচ্ছে রানা। মারা যাওয়ার সময় চেয়ারে নয়, ডেস্কের উপর বসেছিল নাহিদ। লাশটা এখন ডেস্কের উপর পড়ে রয়েছে, লেটার প্যাডের উপর মাথা, ডেস্কের কিনারা থেকে মরা সাপের মত ঝুলছে ডান হাত, আঙুলগুলো কার্পেট ছুঁয়ে আছে। ওখান থেকে মাত্র কয়েক ইঞ্চি দূরে পড়ে রয়েছে পিস্তলটা ৩৮ ল্যুগার। বাম হাত ডেস্কের উপর ।
জমাট বাঁধা রক্তের মধ্যে পড়ে আছে নাহিদের মাথা আর মুখ। তরল অবস্থায় ওই রক্ত ডেস্কের উপর দিয়ে একটা তির্যক পথ ধরে এগিয়েছে, তারপর কিনারা থেকে ঝরে পড়েছে কার্পেটে রাখা ধাতব ওয়েস্ট-বাস্কেটে।
প্রিয় মুখটার দিকে একদৃষ্টে কয়েক সেকেণ্ড তাকিয়ে থাকল রানা, চেহারায় কোনও ভাব নেই, শুধু কপালে চিন্তার একটা সরু রেখা ফুটে আছে ।
পাশ থেকে ওকে লক্ষ করছে লেফটেন্যান্ট মার্লি, থমথম করছে তার চেহারা । একটা দীর্ঘশ্বাস চেপে ডেস্কের দিকে এগোল রানা। বেশ খানিক ঝুঁকে, খুব কাছ থেকে, আরও কিছুক্ষণ খুঁটিয়ে দেখল নাহিদের নিষ্প্রাণ মুখ। হঠাৎ করেই ওর পাঁচ বছর আগের একটা কথা মনে পড়ে গেল – ট্রেনিঙের সময় নাহিদকে সাবধান করে দিয়ে বলেছিল ও সব সময় এত হাসি-খুশি থাকো, সেটা ভাল কথা; কিন্তু সবাইকে বিশ্বাস করাটা ভাল নয়। মানুষকে একটু-আধটু সন্দেহ করতেও শেখো।
সরল বিশ্বাসই নাহিদের কাল হয়নি তো?
সিধে হলো রানা, এক পা পিছিয়ে মেঝেতে হাঁটু গাড়ল, কার্পেটে পড়ে থাকা পিস্তলটাও দেখল ভাল করে ।
‘কতক্ষণ হলো মারা গেছে ও?’ সিধে হয়ে ঘোরার সময় জানতে চাইল রানা । *আন্দাজ করি ঘণ্টা দুই, স্যর,’ বলল লেফটেন্যান্ট মার্লি। ‘কেউ গুলির শব্দ পায়নি। প্যাসেজে একটা নিউজ এজেন্সি আছে, ওই সময় ওখানে আওয়াজ বাড়িয়ে দিয়ে টিভিতে কুস্তি প্রতিযোগিতা দেখছিল ওরা, গুলির শব্দ তাতেই চাপা পড়ে গেছে।’ একটু থেমে জানতে চাইল সে, ‘পিস্তলটা, মিস্টার রানা। ওর কি না বলতে পারবেন?’
‘হ্যাঁ, ওরই,’ বলল রানা; তারপরেই জানতে চাইল, ‘কিন্তু কী করে বুঝলেন যে নাহিদ আত্মহত্যা করেছে?
ইতস্তত করছে লেফটেন্যান্ট; তারপর ঘুরে এগোল, ভিতর থেকে বন্ধ করে দিল কামরার দরজা। আমার কানে আগেই এসেছে ব্যাপারটা।’ রানার সামনে এসে বলল ও, গলা খাদে নামানো। ‘মিস্টার হাসান প্রচুর ধার-দেনা করে ফেলেছিলেন।
স্থির হয়ে গেল রানা। লেফটেন্যান্টের দিকে ঠাণ্ডা, কঠিন চোখে তাকিয়ে আছে। ‘ধার-দেনা? কার কাছ থেকে?’ মনে মনে বলল: অসম্ভব! কেন? এখনও ছেলেমেয়ে হয়নি, দেশেও সচ্ছল অবস্থা, স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই ভাল বেতন… তা হলে ধার করতে হবে কেন?
‘একটা ক্যাসিনোয় প্রায় একবছর ধরে নিয়মিত মোটা টাকা হারছিলেন মিস্টার হাসান,’ বলল লেফটেন্যান্ট। ‘ওখানে কারা সুদে টাকা ধার দেয় আপনি তো জানেন—প্রত্যেকে একেকটা রক্তচোষা জোঁক। সুদ না পাওয়ায় ওঁর জীবন নিশ্চয়ই নরক বানিয়ে ফেলেছিল তারা।
‘হুম।’
“তবে আমার ধারণা, স্যর,’ বলল লেফটেন্যান্ট মার্লি, টাকার অভাব নয়, অপরাধ বোধই ওঁকে আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত করেছে।
‘পুলিশের কাজ পুলিশ করবে, কিন্তু আমরাও কেসটা তদন্ত করব,’ বলল রানা। যতক্ষণ না “রিষ্কার প্রমাণ পাচ্ছি, ততক্ষণ এটাকে আত্মহত্যা বলে মানতে রাজি নই আমি।’
“হ্যাঁ, ঠিক আছে, বুঝতে পারছি।’ মাথা ঝাঁকাল লেফটেন্যান্ট।
‘আপনাদের এখন অনেক কাজ এখানে, কাজেই দেরি করিয়ে দেব না,’ বলল রানা। ‘গাড়িতে গিয়ে বসি, আপনাদের কাজ শেষ হলে আমরা শুরু করব।’
এক মুহূর্ত ইতস্তত করে লেফটেন্যান্ট মার্লি বলল, ‘ঘণ্টাখানেক বা তারও বেশি লাগতে পারে আমাদের, মিস্টার রানা। আপনি কি অতক্ষণ অপেক্ষা করবেন?’
‘করব,’ সংক্ষেপে জবাব দিল রানা। তারপর জানতে চাইল, ‘ওর স্ত্রীকে জানিয়েছেন?’
‘আপনাকে ছাড়া আর কাউকেই জানাইনি আমি, স্যর,’ বলল মার্লি। ‘আপনি বললে ওঁর বাংলোয় এখনই একজন অফিসারকে পাঠিয়ে দিই।’
মাথা নাড়ল রানা। ‘ধন্যবাদ, লেফটেন্যান্ট। আমি নিজে যাচ্ছি ওর কাছে। ভাল কথা, নাহিদকে আপনারা সার্চ করেছেন?
গম্ভীর হয়ে গেল লেফটেন্যান্ট। মাথা ঝাঁকাল, বলল, ‘দশ হাজার ডলার পেয়েছি।’
ওর বাড়ানো হাত থেকে নাহিদের মানিব্যাগটা নিয়ে উল্টেপাল্টে দেখে ফেরত দিল রানা। সামান্য টান টান হলো ওর দাঁড়ানোর ভঙ্গি, তারপর হঠাৎ জানতে চাইল, ‘কেন আপনার মনে হলো অপরাধ বোধই ওঁকে আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত করেছে, লেফটেন্যান্ট?’
একদিকের চোয়াল চুলকাচ্ছে লেফটেন্যান্ট মার্লি, গাঢ় চোখ দুটোয় অস্বস্তি। —কথাটা আমি পুলিশ কমিশনারের মুখ থেকে শুনেছি, স্যর। তিনি জানেন মিস্টার হাসানকে আমি চিনি, তাই ব্যাপারটা নিয়ে ওঁর সঙ্গে কথা বলার নির্দেশ দেন আমাকে । কাল আমি মিস্টার হাসানের সঙ্গে দেখা করতাম।’
‘কোন ব্যাপারটা নিয়ে, কী কথা?’
অন্যদিকে তাকাল মার্লি। ‘লোকজনকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করছিলেন মিস্টার হাসান।’
*হোয়াট? আপনার মাথা খারাপ হয়ে গেছে!’ নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছে না রানা। শুধু তাই নয়, শোনার সঙ্গে সঙ্গে আইডিয়াটা বাতিল করে দিল ও। ‘এ-সব গাঁজাখুরি গল্প কোত্থেকে পান আপনারা?’ কিন্তু মুখে যা-ই বলুক, মনে মনে এ-ও ভাবছে যে পুলিশ ওকে মিথ্যে কথা বলবে কেন?
বিব্রত, করুণ দৃষ্টিতে তাকাল মার্লি; কিছু বলছে না।
‘কারা তারা? কাদেরকে ভয় দেখাচ্ছিল নাহিদ?’ অবশেষে জানতে চাইল রানা।
“তিন কি চারজন, গত বছর আপনাদের এই শাখার ক্লায়েন্ট ছিলেন,’ বলল লেফটেন্যান্ট। ‘কমিশনারের কাছে অভিযোগ করেন ওঁরা। ভুক্তভোগীর সংখ্যা নিশ্চয়ই আরও অনেক বেশি হবে। বলতে আমার খুব খারাপ লাগছে, মিস্টার রানা, কিন্তু কথাটা সত্যি— বেঁচে থাকলে মিস্টার হাসান ওঁর প্রাইভেট-আই লাইসেন্সটা হারাতেন।’
চোখ দুটো সরু হয়ে আছে রানার। ‘কমিশনার তা হলে হাসানের সঙ্গে কথা বলার নির্দেশ দেন আপনাকে। কিন্তু প্রথমেই তিনি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলেন না কেন? এমন তো নয় যে ভদ্রলোক আমাকে চেনেন না !
“আমি কমিশনার সারকে বলেছিলাম কথাটা, মিস্টার রানা,’ বলল লেফটেন্যান্ট, একটু লালচে হয়ে উঠল মুখ। ‘কিন্তু ওঁকে কোনও কথা বোঝানো খুব কঠিন। রানার ঠোটের কোণে নির্দয় হাসির সূক্ষ্ম একটা রেখা ফুটে উঠেই মিলিয়ে গেল। ‘আমাকেও।’
“আপনাকে যা বলেছি, মিস্টার রানা, সব অফ দ্য রেকর্ড, তাড়াতাড়ি বলল লেফটেন্যান্ট মার্লি। ‘কমিশনার জানতে পারলে আমার পায়ে চামড়া বলে কিছু থাকবে না…’
‘ঠিক আছে, কমিশনার জানবেন না,’ আশ্বস্ত করল রানা। ‘তবে আমাকে জানতে হবে নাহিদের নামে কারা ঠিক কী ধরনের অভিযোগ করেছে।
এক মুহূর্ত ইতস্তত করে লেফটেন্যান্ট মার্লি বলল, ‘এ-ও অফ দ্য রেকর্ড, স্যর। মিস্টার হাসান টাকার জন্যে একজন ক্লায়েন্টকে হুমকি দেন। মহিলা কেস করার ঝামেলায় যাচ্ছেন না ঠিকই, কিন্তু কাজটা তো ব্ল্যাকমেইলিঙের পর্যায়েই পড়ে, তাই না?’
“হঠাৎ করে রানার চোয়াল দুটো ফুলে উঠল। এই শব্দটা আমি আর আপনার মুখে শুনতে চাই না, লেফটেন্যান্ট মালি
মাথা নিচু করল মার্লি। ‘দুঃখিত, স্যর।’
‘আপনার সময় আর নষ্ট করব না,’ বলে দরজার দিকে এগোল রানা। ‘আশা করি কাল সকালে দেখা হবে, কেসটা নিয়ে তখন আমরা আলোচনা করব।’ ‘জী, স্যর। মাথা ঝাঁকাল লেফটেন্যান্ট।
রিসেপশন হয়ে প্যাসেজে বেরিয়ে এল রানা, না থেমে রয়ের উদ্দেশে মাথা ঝাঁকাল, সোজা হেঁটে ঢুকে পড়ল এলিভেটরে।
মার্সিডিজটা রানাই চালাচ্ছে। পাশের সিটে রয়।
‘পাবলিক বুদ থেকে মলিকে ফোন করতে হবে,’ বলে ফুটপাথ ঘেঁষে গাড়ি থামাল রানা, পকেট থেকে একটা নোটবুক বের করছে। ‘তুমিও এসো,’ বলে নীচে নামল। ‘কী বলি শোনো।’
ফোন বুদে ঢুকল রানা, নোটবুক খুলে পাতা ওল্টাচ্ছে। দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আছে রয় ।
লাইন পাওয়ার পর মলিকে প্রথমেই রানা জিজ্ঞেস করল, ‘এটা তোমার ইমার্জেন্সি মোবাইল নম্বর, তাই না? রেজিস্ট্রেশনে নিজের নাম-ঠিকানা ব্যবহার করোনি?’
‘জী, মাসুদ ভাই,’ বলল মলি। ‘করিনি।’
‘এই কেসটা নিয়ে কথা বলার সময় আমাদের সবাইকে সাবধান থাকতে হবে,’ বলল রানা। ‘পুরনো মোবাইল আর অফিসের ফোনে জরুরি, গোপনীয় কিছু যেন কেউ না বলি। ঠিক আছে?’
‘জী,’ বলল মলি, তারপর জানতে চাইল, ‘লাশ দেখে কী বুঝলেন, মাসুদ ভাই? সত্যি সুইসাইড?’
‘রানা এজেন্সির তরফ থেকে সানসিটির সংশ্লিষ্ট থানায় আজ রাতেই আমাদের সলিসিটর শহীদ সাবেরকে একটা মামলা করতে বলো, মলি,’ উত্তরটা নিজের মত করে দিচ্ছে রানা। ‘তার আগে বিফ্রিং করবে ওকে। সুইসাইড নয়, এটাকে খুন

বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!

বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Scroll to Top