যে গল্পে হৃদয় গলে ২য় খণ্ড – মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ মুহাম্মদ মফিজুল ইসলাম
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ১১২
যে গল্পে হৃদয় গলে ২য় খণ্ড – বইটির এক ঝলকঃ
চকচকে লম্বা ধারাল চাকু বের করল। অতঃপর লুটিয়ে পড়া কয়েদীটিকে চুল ধরে টেনে উঠিয়ে তার সাথে শুরু করল নিষ্ঠুর পৈশাচিক খেলা। সাথে আরেক পাষন্ডও তার সাথে তীক্ষ্ণ ছুরি নিয়ে যোগ দিল। প্রথমেই তারা কয়েদীর কাপড়গুলো দেহের চামড়াসহ কাটতে লাগলো। কেটে যাওয়া স্থানগুলো থেকে বয়ে চললো রক্তের স্রোত ধারা। তার হৃদয়বিদারক চিৎকারে সমস্ত ক্যাম্পের পরিবেশ ভারাক্রান্ত হয়ে উঠল। সকল কয়েদী তার আর্তনাদ ও আহাজারিতে আতংকিত হয়ে পড়ল। সাংবাদিক জিমু বলেন, আমি জীবনে এমন বিভীষিকাময় দৃশ্য আর কখনো দেখিনি। একজন জীবিত মানুষের সঙ্গে এমন নিষ্ঠুর আচরণ কোনদিন কল্পনাও করতে পারিনি।
এদিকে হতভাগা কয়েদীটি ভূমি থেকে উঠে দাঁড়াবার চেষ্টা করছে। কিন্তু পারছে না। তার পুরা অস্তিত্বটা রক্তে রক্তাক্ত হয়ে গেছে। লোকটি নিজের চিৎকার থামানোর ব্যর্থ চিৎকার করছে। মনে হচ্ছে, যেন একটি গরুকে জবাই না করেই চামড়া ছিলা হচ্ছে। একজন কারারক্ষী কাছেই রাখা একটি পানির পাইপ উঠিয়ে কায়েদীটিকে লক্ষ্য করে প্রচন্ড বেগে পানি ছেড়ে দিল। এতে যখমের সাথে পানি মিশ্রিত হয়ে যন্ত্রণার মাত্রা আরোও তীব্র হলো। সে পানির স্রোত থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করল। তার ভারী দেহটি একবার উঠছে, আবার আছাড় খেয়ে পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু কোনভাবে সে নিজেকে রক্ষা করতে পারছে না। এরপর উপস্থিত লোকেরা যা দেখল, তারা হয়তো জীবনেও তা ভুলতে পারবে না। তারা দেখল, নিষ্ঠুর কারারক্ষীরা অত্যন্ত পৈশাচিক কায়দায় লোকটির পুরুষাঙ্গ গোড়া থেকে কেটে ফেলল। সেখান থেকে রক্তের একটা তীব্র স্রোত বয়ে চলল। অতঃপর নির্দয় পাষন্ডরা তার শরীরের বড় একটা অংশও কেটে ফেললো। এ করুণ দৃশ্য অবলোকন করে আমি জ্ঞান হারালাম। ফলে এরপর কি ঘটল তার কিছুই আমি বুঝতে পারিনি। হুঁশ ফিরার পর লোকজন আমাকে বলল, লোকটিকে সার্বীয় পশুরা অত্যন্ত নিমর্মভাবে জবাই করার পর তার লাশকে টেনে হেঁচড়ে একটি ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। অতঃপর পেট্রোল ছিটিয়ে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেয়। ০ চরম মুসলিম বিদ্বেষী সার্বীয় খৃষ্টানরা বসনিয়ার নিরীহ মুসলমানদের উপর নির্যাতনের ষ্টীম রোলার চালিয়ে বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতার যে নির্মম ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল, তারই আরেকটি ছোট্ট উদাহরণ সম্মানিত পাঠক-পাঠিকাদের সামনে উপস্থাপন করছি।
মুহাম্মদ আলীজাহ। ৬০ বছরের বৃদ্ধ। বন্দী শিবিরে অবস্থানকালে ভয়, আতংক এবং সার্বীয় নরপশুদের প্রতিদিনকার শারীরিক ও মানসিক নিষ্ঠুর নির্যাতনে মাথার চুলগুলো বোধ হয় সময়ের পূর্বেই পেকে সাদা হয়ে গেছে। তিনি ছিলেন এলাকার পরম শ্রদ্ধাভাজন সম্মানিত ব্যক্তি। সকলেই তাকে প্রাণভরে ভালবাসতো ।
একদিনের ঘটনা। ৬০ বছরের এ সম্মানিত বৃদ্ধকে এক অসভ্য সার্ব সেনা নিদের্শ দিয়ে বলল, এক্ষুণি বাইরে এসে কাপড় চোপড় খুলে উলঙ্গ হয়ে যাও। তিনি বাইরে আসলে জোরপূর্বক তাকে উলঙ্গ হতে বাধ্য করা হলো। একজন গার্ড হায়েনার হাসি হেসে বলল, বুড়ো! ভয় পেয়ো না। তোমার জন্য আজ আনন্দ উল্লাসের এক উত্তম ব্যবস্থা করা হয়েছে। একথা বলে বৃদ্ধকে হাজেরা নামক এক মুসলিম যুবতীর কামরায় নিয়ে গেল ।
হাজেরার বয়স সর্বোচ্চ ১৮ বছর হবে। তাকেও অত্যন্ত নির্লজ্জভাবে সকলের সামনে বিবস্ত্র করা হলো। মেয়েটি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে দু’হাত দিয়ে লজ্জাস্থান ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা করল এবং অত্যন্ত কাকুতি মিনতি করে কেঁদে কেঁদে কাপড় পরার অনুমতি চাইল। কিন্তু বর্বর অসভ্য সার্ব সেনারা তাকে কাপড় পরতে দিল না।
অতঃপর তাদের উভয়কে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে নির্দেশ দেয়া হল তারা যেন সমস্ত কয়েদীদের সামনে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। বৃদ্ধ লোকটি সার্ব সেনাদের কাছে দু’হাত জোড় করে অত্যন্ত অনুনয় বিনয় করে বলল, দেখুন, হাজেরা আমার নাতনীর সমান । ওর সাথে এমন জঘন্য পাপে লিপ্ত হওয়ার কথা বলবেন না। এতে আল্লাহ পাক অসন্তুষ্ট হবেন। বৃদ্ধের একথা শুনে পাষন্ডরা অট্টহাসিতে ফেটে পড়ল। একজন বলে উঠল, দেখ না, এ বুড়ো আবার কত অভিমান করছে। আমাদের কাছে এ মুহূর্তে এর চেয়ে কচি কোন মেয়ে নেই। আমরা যদি এর সাথে যৌন লালসা পূর্ণ করতে পারি তাহলে তোমার জন্যও ঠিক হবে। দেরী করো না। কাজে লেগে যাও।
কিন্তু বৃদ্ধ মুসলমানটি আবারও অস্বীকৃতি জানালে একজন সেনা অত্যন্ত নির্লজ্জভাবে দাঁত বের করে হাসতে হাসতে বলল, বুড়ো! এ মজার কাজটিতে লিপ্ত হতে রাজী হচ্ছ না? তোমাকে রাজী হতেই হবে। স্বেচ্ছায় রাজী না হলে কিভাবে রাজী করাতে হয় তাও আমার ভাল করেই জানা আছে।
সে অন্যান্য গার্ডদের নির্দেশ দিয়ে বলল, এ বুড়োটাকে বাইরে বৃষ্টির মধ্যে নিয়ে যাও। যতক্ষণ পর্যন্ত সে এ কাজে লিপ্ত হতে রাজী না হবে ততক্ষণ তাকে বাইরে রেখে দাও।
বাইরে কনকনে শীত। প্রচন্ড ঝড় বইছে। মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। বর্বর পাষন্ডরা সম্মানিত বৃদ্ধকে সম্পূর্ণ খালি গায়ে এই ঝড় বৃষ্টি ও হাড় কাঁপানো শীতের মাঝে পূর্ণ দুই ঘন্টা দাঁড় করিয়ে রাখল। অতঃপর মুমূর্ষ অবস্থায় ভিতরে এনে পুনরায় যৌনকর্ম সম্পাদন করার নির্দেশ দিল। কিন্তু এবারও তিনি অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে এ অন্যায় নির্দেশ প্রত্যাখ্যান করলেন। এতে সার্ব হায়েনারা ক্রোধে অগ্নিশর্মা হয়ে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। রাইফেলের বাট ও আর্মি বুট দিয়ে প্রচন্ড বেগে একের পর এক আঘাত হানতে লাগলো। এ নরপশুদের হিংস্র আক্রমনে টিকতে না পেরে অবশেষে জ্ঞান হারিয়ে তিনি ভূমিতে লুটিয়ে
পড়লেন ।
এবার আরেকটি হিংস্র দানব হুংকার ছেড়ে বলল, এই অপবিত্র পুটলীটাকে বাইরে ফেলে দাও।
মুহাম্মদ আলী জাহকে দরজার বাইরে ডান দিকে খোলা জায়গায় ফেলে দেয়া হল। সারাটি রাত এভাবেই চলে গেল। সকালে দেখা গেল, ষাট বছরের এ সম্মানিত বৃদ্ধ ইহধাম ত্যাগ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া…….। D রেজু নামের একজন শান্তিপ্রিয় মানুষ। অত্যন্ত কোমল হৃদয়ের অধিকারী তিনি। স্নেহ-মায়া-মমতা তার চরিত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। একদিন তিনি গার্ডদের তাড়াহুড়ার কারণে কেন্টিনে দেয়া রুটিখানা খেয়ে শেষ করতে না পেরে কামরায় এসে খাচ্ছিলেন। এমন সময় একজন গার্ড তার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা পাশবিক হাসি হেসে ‘হ্যালো’ বলল । এতে মুহূর্তের জন্য রেজুর কাছে সেই গার্ডটিকে সহানুভূশীল ও ভদ্র মনে হল। তাই সে আবেগের বশবর্তী হয়ে বসনিয়ান ভাষায় বলল ‘বজরুম’ অর্থাৎ আপনাকে ধন্যবাদ। কিন্তু এই ধন্যবাদই তার জন্য কাল্ হয়ে দাঁড়াল। তিনি ভাবতেও পারেননি যে, বর্বর হায়েনাদের বিবেচনায় ধন্যবাদ দেওয়াও মারাত্মক অপরাধ । যার একমাত্র শাস্তি, নিষ্ঠুর নির্যাতনের পর নৃশংস হত্যা।
যাহোক, রেজুর মুখ থেকে ধন্যবাদ শব্দটি শুনার সাথে সাথে গার্ডটির সমস্ত অস্তিত্বে যেন আগুন ধরে গেল। সে রাগে বিষধর সাপের ন্যায় ফুঁসে উঠলো। চেহারা বিকৃত করে বলল, তোর এত বড় স্পর্ধা! তুই আমাকে তোর সমকক্ষ মনে করে ধন্যবাদ বলার সাহস পেলে কোত্থেকে? দাড়া, এখনই তোকে অন্য জগতে পাঠিয়ে দিচ্ছি।
একথা বলে হিংস্র দানবের ন্যায় পাষন্ড নরপশুটি রেজুর চুল শক্ত করে ধরে লোহার রড দিয়ে প্রচন্ড জোরে আঘাত করতে করতে তাকে উপরে নিয়ে গেল। সে প্রথমে অত্যন্ত নির্দয়ভাবে তার কান দুটো ধারাল ছুরি দিয়ে কেটে ফেললো। তারপর আরো কয়েকজন পাষন্ডের সহযোগিতায় রেজুর জিহ্বাটা একটানে বের করে কেটে ফেলার সময় বললো, যে জিহ্বা দিয়ে তুই ধন্যবাদ বলেছিস, তা তো আর রাখা যায় না।
এবার শুরু হল বর্বরতার অন্য পর্যায়। তারা রেজুর চোখে রড ঢুকিয়ে তা উপড়ে ফেললো। অতঃপর ধারাল ছুরি দিয়ে তার দেহের প্রতিটি অঙ্গ একের পর এক কাটতে লাগলো । রেজুর করুণ আর্তনাদ আর বিকট চিৎকার ধ্বনিতে পুরো
কামরাটি প্রকম্পিত হয়ে উঠলো। খোলা ময়দানে বসা কয়েদীরাও তার হৃদয়বিদারক আহাজারি শুনে নীরবে অশ্রু ঝরাচ্ছিল। কিন্তু কেউ উপরে গিয়ে তাকে সাহায্য করাতো দূরের কথা, বরং নিজ স্থান থেকে নড়তেও সাহস পেলো না। কিছুক্ষণ পর রেজুর গোঙ্গানী ও চিৎকার ধ্বনি আর শোনা গেল না। চিরদিনের জন্য তিনি এ ধরাপৃষ্ঠ থেকে বিদায় নিলেন। পনের বিশ মিনিট পর সেই পাষন্ড, দু’জন কয়েদীকে কামরায় তলব করে নিদের্শ দিল, এ নর্দমার কীটটিকে এখান থেকে সরিয়ে ফেল। তারা রেজুর রক্তাক্ত কর্তিত লাশ বহন করে নীচে নিয়ে গেল।
এদিকে রেজুর স্ত্রী রেজুর ব্যবহার করা বিশেষ চেয়ারে বসে হাতের তালুর উপর চিবুক রেখে রেজুর আগমনের অপেক্ষায় রাস্তার পানে তাকিয়ে থাকতো। তার সন্তানরাও পিতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়ে তাকে এক নযর দেখার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে সময় কাটাত। কিন্তু হায়! তারা কেউই জানত না যে, তিনি আর কোনদিন তাদের নিকট ফিরে আসবেন না ।
বসনিয়ার মুসলমানদের উপর এ জাতীয় হাজারো নির্যাতন নিপীড়ন চলেছে। কাশ্মীর, চেচনিয়া, আরাকান, ফিলিস্তিন, গুজরাট, নাইজেরিয়া, স্পেন, আফগানিস্তান ও ইরাকসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে মুসলমানদের উপর নেমে এসেছে এমন কিয়ামতসম নিষ্ঠুর বর্বরতা যা অন্ধকার যুগের বর্বরতাকেও হার মানায়। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে এখনও প্রতিদিন মুসলমানদের উপর হৃদয়বিদারক ও লোমহর্ষক অত্যাচার চলছে। জানি না, এর ধারাবাহিকতা আরও কতদিন চলবে।
প্রিয় পাঠক! আমরা তো সেই উমর ইবনুল খাত্তাব, খালিদ বিন ওয়ালিদ, গাজী সালাহউদ্দীন আইয়ূবী, মুহাম্মদ বিন কাসিম ও তারেক বিন যিয়াদ (রা.) এর উত্তরসূরী যাদের নাম শুনলে বাদশাহী তখত পর্যন্ত কাঁপতে শুরু করতো। কিন্তু আজ আমরা দুনিয়ার প্রতি মোহগ্রস্থ হয়ে যতই ধর্মীয় জীবন থেকে দূরে চলে
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!