চ্যালেঞ্জ – কাজী আনোয়ার হোসেন – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড – Free PDF Download এই বইটি ডাউনলোড করে নিন এখনি। আরো নতুন নতুন বই পেতে ভিজিট করুন আমাদের বই লাইব্রেরি।
মহান আল্লাহ বলেন –
পড়ো! তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন
আল কুরআন
জগতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেক জমানায়, প্রত্যেক সময়ে কিছু মানুষ এমন ছিল যারা অজানাকে জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে। অনুধাবন করতে চেষ্টা করেছে বিশ্বজগতের গূঢ় রহস্য, অবলোকন করেছে পরম বিস্ময়ের সাথে মহাকাশের লীলাখেলা। এই মানুষগুলোর নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং এত সুন্দর কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছি, পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের সোপান বেয়ে তরতর করে। এই পথচলার মাঝেই আরেকটি ক্ষুদ্র প্রয়াস আমাদের এই ওয়েবসাইট। এখানে বাংলাভাষায় এবং অন্যান্য সকল ভাষায় পরবর্তীতে সর্বাধিক বইয়ের লাইব্রেরি করার ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। বারবার এই সাইট বন্ধ হয়েছে, অন্য নামে আবার এসেছে, আসবে। এইজন্যে আপনাদের সাপোর্ট প্রয়োজন। আপনারা প্রতিনিয়ত সাইটে ভিজিট করে যাবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদের জানাবেন কোনো সমস্যা থাকলে।
বইটি সম্পর্কেঃ
অনুবাদঃ কাজী আনোয়ার হোসেন
পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৮৪
চ্যালেঞ্জ – বইটির এক ঝলকঃ
রয়েছে শায়লা। দ্য সিলভার সাথে কথা বলছে সে। আবার কি যেন বলল নাফিজা। কিন্তু শুনতে পেল না সাঈদ। চোখ আর মন, দুটোই তার দা সিলভার দিকে।
সন্দেহ নেই, সিলভার মধ্যে এমন একটা কিছু আছে যা মেয়েদেরকে টানে। হঠাৎ করেই ব্যাপারটা উপলব্ধি করল সাঈদ – মেয়েদের গুণকীর্তনে ওস্তাদ লোক সিলভা, আর তার স্মার্টনেসের কোন তুলনা হয় না। এই দুটো কারণেই মেয়েরা তার এত ভক্ত। এসবের সাথে যোগ হয়েছে তার সুপুরুষ চেহারা। যেমন লম্বা সে, তেমনি স্বাস্থ্যবান। রোদে পোড়া ফর্সা রঙটাও অতিরিক্ত একটা আকর্ষণ। সব সময় হাসিখুশি, মিশুক, সহজেই আপন হয়ে উঠতেও জানে। সাঈদের মনে হলো, এসবই সিলভার বাইরের চেহারা। তার দৃঢ় বিশ্বাস, প্রয়োজনে এই লোক হিংস হয়ে উঠতেও স্নানে। এই বিশ্বাসের পেছনে কোন কারণ বা যুক্তি খুঁজে পেল না সে, কিন্তু বিশ্বাসটাকে অহেতুক বলে মন থেকে মুছেও ফেলতে পারল না। ভাবল, আচ্ছা সিলভা সম্পর্কে শায়লার কি ধারণা
আজকে নিয়ে চারবার দেখা হলো ওদের। গত বস্তায় পার্টি দিয়েছিল সাঈদ, রদেত্যের প্রায় সবাই সেদিন জড়ো হয়েছিল ওদের বাড়িতে। সাঈদের চোখ এড়ায়নি, সিলভার দৃষ্টি সারাক্ষণ শায়লাকে অনুসরণ করছিল। এর আগে নাফিজা বেগমের বাড়িতেও সিলভার সাথে দেখা হয় শায়নার। সেবারও, লক্ষ করেছে সাঈদ, আর সবাইকে বাদ দিয়ে শায়লার দিকেই ঝুঁকে পড়েছিল সিলভা। তারও আগে, এই বুদেভোয় শায়লাকে প্রথম দেখে ি
পরিচয়ের প্রথম দিন, শায়লাকে নিয়ে হাস্য-কৌতুকের বন্যা বইয়ে দিয়েছিল সিলা।
“থামলে কেন, কথা বলো, ‘ নাফিজাকে বলন সাঈদ তোমার গলা খুব মিষ্টি, শুনতে ভাল লা
প্রশ্ন হলো, ভাবল সাঈদ, শায়লা কখনও কারও দিকে ঝুঁকবে কিনা। কথাটা মনে হতেই হাসি পেল ওর। এসব কি আবোল-তাবোল ভাবছে সে। শায়লা তেমন মেয়েই নয়। তারপর নিজের সাথে রসিকতা করুন—তুমি যদি ডজন ডজন মেয়ের সাথে শুতে পারো, শায়লা এক-আধজন পুরুষের সাথে শুনে ক্ষতি কি? তারপর ভাবল, সিলভার ব্যাপারটাকে কি সিরিয়াসলি নেয়া উচিত হবে? দু’দিনের চিড়িয়া, যে-কোন দিন উড়ে যাবে, দরকার কি সাঁটাঘাটি করে। শায়লার পিছনে ঘুরে যদি মজা যায়, পাক গে। শায়লা তো আর ব্যাটাকে প্রশ্রয় দিতে যাচ্ছে না।
প্রশ্রয় হয়তো দেরে না, আবার ভাবল সাঈদ, কিন্তু শায়লার একটা ব্যাপার হলো, সবার সাথেই অবাভাবিক ভাগ ব্যবহার করে ও। এমনই ভালমানুষ, কারও মনে আঘাত দিতে জানে না। এই ভালমানুষিটুকুই বিপদ ডেকে আনতে পারে, ভুলে কেউ ভারতে পারে, তাকে প্রশ্রয় দেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যেই প্রচার হয়ে গেছে, সিনতা সুখী নয়, প্রেমিকা প্রতারণা করার পর থেকে জীবনের ওপর তার বিতৃষ্ণা এসে গেছে, তার মত নিঃসঙ্গ লোক নাকি
বইটি ডাউনলোড করে নিন নিচের দেয়া লিঙ্ক থেকে এবং পড়ে নিন সহজেই। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে না পারলে আমাদের জানিয়ে দিন। ফিক্স করে দেয়া হবে। অথবা নিচে কমেন্ট করুন কেমন লাগলো বইটি!
বই পড়া অনেকের জন্য নেশা, অনেকের জন্য পরম ভালোবাসার একটি বস্তু। এই বইকে আমরা সহজলভ্য এবং সহজে পাওয়ার বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইছি, তাই আমাদের সাইট আমরা ডিজাইন করেছি ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস বজায় রেখে। সাইটের কোনো ধরনের ইস্যু নিয়ে কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন, এবং বই এর জন্যে রিকুয়েস্ট করতে পারেন উপরে বাটন দেয়া আছে নিচেও লিঙ্ক দেয়া আছে। সর্বোপরি সকলের সহযোগিতা কাম্য সাইট চালাতে হলে, ইনশাআল্লাহ আমরা সকলেই বই পড়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবো!